মন্তব্য লিখতে লগইন অথবা রেজিস্টার করুন

মন্তব্যের তালিকা

মোঃ রেজাউল করিম, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৩
সাধারণ স্কুল কলেজ ও মাদ্রাসা অধিদপ্তর বকেয়া দেয় কিন্তু কারিগরি অধিদপ্তর বকেয়া দেয় না তাহলে কারিগরি অধিদপ্তর এই দেশের নয় হলে এক দেশে ভিন্ন নিয়ম কেন?
Tanjim Ahmed, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৩
আমরা Ntrca সনদ ভেরিফিকেশন সহ সকল কাগজপত্র দিয়ে গত ১৪ অক্টোবর ফাইল সাবমিট করেছি । সুতরাং নুতন শিক্ষকরা যে আবেদন করেনি এই তথ্যটি অবশ্যই ভুল। এখন পর্যন্ত কোনো আপডেট পায়নি । কি অবস্থায় রয়েছে সেটাও জানিনা। প্রতিদিনই এমপিও নোটিশ দেখি ‌। কিন্তু কাঙ্খিত নোটিশ পায়নি । কারিগরি অধিদপ্তর সব দিক থেকেই সুপার ফাস্ট থাকা উচিত ছিল। কিন্তু আমরা দেখছি পুরো উল্টো! নীতিনির্ধারকদের সুদৃষ্টি কামনা করছি। অন্য অধিদপ্তর পারলে আমরা কেন পিছিয়ে থাকবো?
Mohammad Ramzan Ali, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৩
স্কুল-কলেজের এমপিও ফাইল প্রসেসিং এ জটিলতা নিরসন করে সহজীকরণ করা জরুরী। একটা ফাইলের এত চেকারের দরকার কি? একবার উপজেলা শিক্ষা অফিসার চেক করবে, আবার জেলা শিক্ষা অফিসার চেক করবে, আবার ডিডি চেক করবে, আবার প্রোগ্রামার চেক করবে, আবার কারো কারো মোবাইল নম্বরে ফোন আসবে বিকাশে ৫০০০ টাকা পাঠান নইলে আপনার ফাইল রিজেক্ট হয়ে যাবে। মাসের পর মাস যাবে, সময়ের পর সময় যাবে, টেনশনের পর টেনশন বাড়বে। তারপর ১ মাসের বেতন দিয়ে এমপিও হবে। এরপর বকেয়ার জন্য প্রতিষ্ঠান প্রধান ও কমিটির রেজুলেশনের জন্য এবং ব্যাংক নন ড্রয়ালের জন্য ফাইল নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করতে হবে। এতো জটিলতার কি দরকার ছিল? উপজেলা শিক্ষা অফিসার ফাইল চেক করে ছেড়ে দিলে সরাসরি ঢাকায় মাউশিতে চলে যাওয়ার ব্যবস্থা করা যায় না? মাসে মাসে এমপিওভূক্তির ব্যবস্থা করা যায় না?