রাষ্ট্রীয়ভাবে শিক্ষকদের জন্য প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নতুন শিক্ষাক্রমের বাস্তবায়ন করার ব্যবস্থা করা হলেও তা মুলত শিক্ষকরা শুধু টাকার লোভে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে যা বাস্তবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তারা প্রয়োগের বাইরে। তাই মাট পর্যায়ে যারা শিক্ষার মহান দায়িত্বে রয়েছেন তাদের বাস্তব সম্মত মনিটরিং করে সারা দেশের শিক্ষকদের নিকট ম্যাসেজ দিয়ে সচেতন করার পাশাপাশি সকল মানুষের কাছে আস্থা অর্জন করতে হবে। তাহলে সচেতন নাগরিক, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, অংশীজনসহ সকলে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি প্রদর্শন করে যন্ত্রনির্ভর এ পৃথিবীতে নিজেদেরকে সক্ষম করে গড়ে তুলতে ভূমিকা পালন করার জন্য উৎসাহ যোগাবে। নতুবা কিছুতেই নতুন শিক্ষাক্রম আলোর মুখ দেখবে বলে মনে হয় না।
Tabiatkowser, ২৫ মার্চ, ২০২৪
লেখাগুলো পর্যালোচনা করে দেখা যায় এটা সম্পুর্ন ইতিবাচক বলে মনে হলেও নেতিবাচক দিক থেকেও আবার মুক্ত নয়। তাহলে কিভাবে বলতে পারেন এ শিক্ষাক্রম চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের জোয়ারে স্থির হয়ে থাকতে পারবে? আমাদের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা কি সিংগাপুর, অক্সফোর্ড, লন্ডনের সাথে তুলনা করা যাবে কি? যেমন শিক্ষার্থীদের সংখ্যা, শিক্ষার পরিবেশ, সুযোগ সুবিধা আর শিক্ষকদের অধিকার ও পাঠদানের প্রক্রিয়া এসব তো কিছুই ঠিক নেই। তাহলে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের টিকে থাকতে এ শিক্ষাক্রম কতটা বাস্তব তার একটা স্পষ্ট ফলাফলের মাত্রা সহজে জাতি আচ করতে পেরেছে।
রুবেল মজুমদার, ২৫ মার্চ, ২০২৪
নতুন শিক্ষাক্রম নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ রূপরেখা প্রণয়ন করা হয়েছে। তেমনি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অতি দ্রুত শিক্ষক ও কর্মচারীদের বেতন ও বোনাস বৃদ্ধিতে শিক্ষা সংস্লিষ্ট সকলকে সু-নজর দেয়া উচিত?