নিবন্ধন পরীক্ষা নিয়ে সনদ দেয়ার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা লুটে নেয়া ছাড়া আর কিছুই না। সনদ না দিয়ে শূন্য পদের বিপরীতে বিসিএস পরীক্ষার মতো পরীক্ষা নিলেই তো হতো। অযথা নিবন্ধন সনদ দিয়ে লাখ লাখ বেকারদেরকে স্বপ্ন দেখিয়ে এখন টারমিনাল আর লঞ্চের উদাহরণ দিচ্ছে। তারপর আবার কাঠ-খড় পুড়িয়ে টারমিনাল হতে লঞ্চে চড়ে দেখতে হচ্ছে ১২,৫০০/- নামক অনুদান নিয়ে দিনাতিপাত করতে হচ্ছে।
১২তম নিবন্ধন ধারীরা কিন্তু সবচেয়ে বেশি হতভাগা , কারণ ১২তমরা না
পেলো কমিটির মাধ্যমে নিয়োগ, না পেলো NTRCA এর মাধ্যমে নিয়োগ, উদাহরণ স্বরূপ -১২তমদের চুরান্ত রেজাল্ট হয়েছিল ৬ই নভেম্বর ২০১৫ইং,কিন্তু ততকালীন শিক্ষা মন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ স্যার ২২শে অক্টোবর ২০১৫ইং থেকে ম্যানেজিং কমিটির মাধ্যমে শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধ করে দেন, এই ঘোষনার পর ১২ তমরা আর কমিটির মাধ্যমে নিয়োগ পাওয়া বন্ধ হয়ে গেল বন্ধ হয়ে গেল,। এখন স্যার আপনি বলেন ১২তমরা কি অন্যায় করেছিল পাশ করে? তারা এখনও পর্যন্ত আর কোনো নিয়োগ পড়ায়। এরপর ১৩তমদের নিবন্ধন হয়েছে, তাদের থেকে নিয়োগ,। পুরাকপালী১২তমরাই নিয়োগ বঞ্চিত রয়ে গেল।