অক্সিজেনের অভাবেই মারা গেলেন অক্সিজেন ব্যবসায়ী - দৈনিকশিক্ষা

অক্সিজেনের অভাবেই মারা গেলেন অক্সিজেন ব্যবসায়ী

বরগুনা প্রতিনিধি |

বরগুনায় করোনাভাইরাস আক্রান্ত হয়ে মিসকাতুল ইসলাম মিলন সিকদার (৩৮) নামে এক অক্সিজেন ব্যবসায়ী মারা গেছেন। করোনা ভাইরাস শনাক্তের পর তিনি বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। গত মঙ্গলবার রাতে ঢাকায় নিয়ে আসার পথে অক্সিজেনের অভাবে তার মৃত্যু হয়। 

বৃহস্পতিবার (৫ আগস্ট) হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডের চিকিৎসক ডা. ইমরান হোসাইন দৈনিক শিক্ষাডটকমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।


 
মিলন সিকদার বরগুনা জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক প্রয়াত অ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম সিকদারের ছেলে। বরগুনা শহরে তার অক্সিজেনের ব্যবসা ছিল।

জানা যায়, গত ৩১ জুলাই মিলনের করোনা শনাক্ত হয়। পরে তাকে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার রাতে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন মিলন। উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানোর প্রস্তুতি নেওয়া হয়। এ সময় তার অক্সিজেন লেভেল কমে যায়। রাত ৩টার দিকে অ্যাম্বুলেন্সটি বরিশালের গৌরনদী এলাকায় পৌঁছালে তিনি মারা যান।

মিলন সিকদারের স্ত্রী মরিয়াম আক্তার বিজলী দৈনিক শিক্ষাডটকমকে বলেন, করোনা মহামারির শুরুর পর থেকে আমার স্বামী কত মানুষের ঘরে অক্সিজেন পৌঁছে দিয়েছে, আর নিজেই তিনি অক্সিজেন সংকটে মারা গেলেন।

এ বিষয়ে ডা. ইমরান হোসাইন বলেন, মিলন সিকদার করোনা ওয়ার্ডে ভর্তি হওয়ার পর অবস্থা আশঙ্কাজনক হয়। বারবার অক্সিজেন লেভেল নেমে যাচ্ছিলো। প্রতি মিনিটে ৪০ লিটার অক্সিজেন দেওয়া হলেও, তার অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় স্বজনদের সঙ্গে আলোচনা করে ঢাকায় নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। স্বজনরা আইসিউ সুবিধা সংবলিত অ্যাম্বুলেন্স জোগাড় করে ঢাকার পথে রওনা দেন। পথে তার মৃত্যু হয়।

ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন - dainik shiksha ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে - dainik shiksha জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা - dainik shiksha রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি - dainik shiksha প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0056188106536865