অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্তকে এমপিও দেওয়ার চেষ্টা - দৈনিকশিক্ষা

অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্তকে এমপিও দেওয়ার চেষ্টা

দৈনিক শিক্ষাডটকম, কুমিল্লা |

দৈনিক শিক্ষাডটকম, কুমিল্লা: কলেজে অবৈধভাবে নিয়োগ পাওয়া এক প্রভাষককে এবার এমপিও দিচ্ছে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর, কুমিল্লা অঞ্চল। ব্রাহ্মণবাড়িয়া কসবা উপজেলার কসবা মহিলা ডিগ্রি কলেজের এক শিক্ষকের বিষয়ে এই অভিযোগ উঠে।

অভিযোগকারী মো. আলাউদ্দিন বলেন, ২০১৬ সালের ৫ নভেম্বর কসবা মহিলা ডিগ্রি কলেজে প্রভাষক হিসাববিজ্ঞান পদে নিয়োগ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ নিয়ে প্রথম স্থান অর্জন করি। কিন্তু কলেজ কর্র্তৃপক্ষ অসুদপায় অবলম্বন করে দ্বিতীয় স্থান অর্জনকারী মো. তাইফুর রহমানকে নিয়োগ প্রদান করেন। ওই সালের ২৮ নভেম্বর আঞ্চলিক পরিচালকের কার্যালয়, কুমিল্লায় একটি অভিযোগ দেই। ৭ ডিসেম্বর আঞ্চলিক পরিচালক প্রফেসর হারাণ চন্দ্র দেবনাথের নেতৃত্বে সরেজমিন তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি যেখানে ১ম, ২য় এবং ৩য় স্থান নির্ধারণ করেছেন সেখানে ২য় স্থান অর্জনকারীকে নিয়োগের সুপারিশ করার কোন সুযোগ থাকতে পারে না। নিয়োগ প্রক্রিয়াটি যথাযথভাবে হয়নি।

নিয়োগ প্রক্রিয়াটি প্রশ্নবিদ্ধ। অধ্যক্ষ মহোদয়ের নিকট যোগাযোগ করলে তিনি প্রতিবেদনকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে তা কলাপাতা হিসেবে উল্লেখ করেন। চলতি বছরের ১৬ এপ্রিল জানতে পারলাম আঞ্চলিক পরিচালকের কুমিল্লা কার্যালয়ে ওই শিক্ষকের এমপিও কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। যেখানে প্রতিবেদনে আঞ্চলিক পরিচালকের কার্যালয় নিয়োগ অবৈধ উল্লেখ করেছে সেখানে কিভাবে এমপিও দেয়ার ব্যাপারে পদক্ষেপ গ্রহণ করে? নিয়োগ বাতিল ঘোষণা করে এমপিও কার্যক্রম স্থগিত করা হোক।

তদন্ত কমিটির সদস্য মাউশি, কুমিল্লা অঞ্চলের গবেষণা কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাহবুবুল আলম বলেন, নিয়োগ প্রক্রিয়া যে সঠিক হয়নি সেনিরিখে প্রতিবেদন দিয়েছি। সেটি আট বছর আগের ঘটনা। খেয়াল না থাকার কারণে হয়তো অভিযুক্ত শিক্ষকের এমপিওর বিষয়টি অগ্রসর হয়েছে। এবিষয়ে আমাদের ঊর্ধ্বতনদের সাথে কথা বলবো। 

মাউশি,কুমিল্লা অঞ্চলের পরিচালক সোমেশ কর চৌধুরী বলেন, বিষয়টি আমাদের নজরে রয়েছে। কাগজপত্র দেখে বিস্তারিত বলতে পারবো।

এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১২ মে - dainik shiksha এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১২ মে খাড়িয়া ভাষা সংরক্ষণে উদ্যোগ গ্রহণের আহবান প্রধান বিচারপতির - dainik shiksha খাড়িয়া ভাষা সংরক্ষণে উদ্যোগ গ্রহণের আহবান প্রধান বিচারপতির উপবৃত্তির সব অ্যাকাউন্ট নগদ-এ রূপান্তরের সময় বৃদ্ধি - dainik shiksha উপবৃত্তির সব অ্যাকাউন্ট নগদ-এ রূপান্তরের সময় বৃদ্ধি শিক্ষক হতে চান না শিক্ষক দম্পতিদের কৃতী সন্তানরা - dainik shiksha শিক্ষক হতে চান না শিক্ষক দম্পতিদের কৃতী সন্তানরা কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে শিক্ষার্থী বিক্ষোভের মধ্যে ইহুদিবিদ্বেষ নিয়ে বিল পাস - dainik shiksha শিক্ষার্থী বিক্ষোভের মধ্যে ইহুদিবিদ্বেষ নিয়ে বিল পাস দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0030667781829834