আখাউড়ায় সরকারি স্কুলে অতিরিক্ত অর্থ নেয়ার অভিযোগ - দৈনিকশিক্ষা

আখাউড়ায় সরকারি স্কুলে অতিরিক্ত অর্থ নেয়ার অভিযোগ

দৈনিক শিক্ষাডটকম, আখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) |

দৈনিক শিক্ষাডটকম, আখাউড়া (ব্রাহ্মণবাড়িয়া): ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে অতিরিক্ত অর্থ আদায় করার অভিযোগ করেছেন দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা। শ্রেণি শিক্ষক ও বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ সেলিম জরিমানার নামে জনপ্রতি ১৫০ থেকে ২০০ টাকা বেশি আদায় করেছেন। 

এ ছাড়া সেশন ফি’র সঙ্গেও অতিরিক্ত টাকা আদায় করছেন। কিন্তু এসব অর্থ আদায়ের কোনো রশিদ দেননি। এ পর্যন্ত শতাধিক শিক্ষার্থীর কাছ থেকে এভাবে অতিরিক্ত অর্থ আদায় করেছেন। এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা। কয়েকজন ছাত্রছাত্রী প্রধান শিক্ষকের নিকট ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। 

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ১০ম শ্রেণি শ্রেণী শিক্ষক মোহাম্মদ সেলিম কয়েকদিন ধরে ছাত্রছাত্রীদের নিকট থেকে চার মাসের বকেয়া বেতন ও প্রাক-নির্বাচনী পরীক্ষার ফি বাবদ ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকা আদায় করছেন। কিন্তু মাসিক বেতন ২৮ টাকা হারে ৪ মাসের বেতন ও পরীক্ষা ফি ৩৫০ টাকাসহ বিদ্যালয়ের প্রাপ্য ৪৬২ টাকা। বিলম্ব ফি ১৮ টাকাসহ ধরলে মোট ৪৮০ টাকা হয়। 

এক শিক্ষার্থীর মা বলেন, আমার মেয়ের ৩ মাসের বেতন বকেয়া ছিলো। বকেয়া বেতন ও পরীক্ষার ফি বাবদ ৪৩৪ টাকা নেয়ার কথা। কিন্তু আমার মেয়ের কাছ থেকে ৭০০ টাকা নেয়া হয়েছে কিন্তু কোনো রশিদ দেয়া হয়নি। 

অভিভাবক মোতাহার হোসেন বলেন, আমার মেয়ের কাছ থেকে ৭০০ টাকা নিয়েছে। অতিরিক্ত টাকা নেয়ার কারণ জিজ্ঞাসা করায় শ্রেণি শিক্ষক জানিয়েছেন, আমার মেয়ে ২৩ দিন স্কুলে অনুপস্থিত ছিলেন। 

অতিরিক্ত অর্থ আদায়ের বিষয়ে জানতে চাইলে সহকারী প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ সেলিম বলেন, বিদ্যালয় অনুপস্থিত থাকার জন্য দৈনিক ১০ টাকা করে জরিমানা নেয়া হয়েছে। যারা রশিদ চেয়েছেন তাদেরকে দিয়েছি। অতিরিক্ত টাকা বিদ্যালয়ে জমা দেবেন বলে তিনি জানান। 

এ বিষয়ে জানতে চাইলে রেলওয়ে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আসাদুজ্জামান খান বলেন, কয়েকজন শিক্ষার্থী আমার কাছে অভিযোগ করেছেন। জরিমানা নেয়ার কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।

ছাত্রদলের ২৬০ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা - dainik shiksha ছাত্রদলের ২৬০ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ছাত্রলীগের মাধ্যমে শিক্ষামন্ত্রী কওমি মাদরাসার ঐতিহ্য নষ্ট করতে চান - dainik shiksha ছাত্রলীগের মাধ্যমে শিক্ষামন্ত্রী কওমি মাদরাসার ঐতিহ্য নষ্ট করতে চান ঈদে চার বিভাগে বেশি বৃষ্টিপাত হতে পারে - dainik shiksha ঈদে চার বিভাগে বেশি বৃষ্টিপাত হতে পারে সব সময় গাছ লাগানো আমাদের নীতি ছিলো: প্রধানমন্ত্রী - dainik shiksha সব সময় গাছ লাগানো আমাদের নীতি ছিলো: প্রধানমন্ত্রী কখনো বিদ্যালয়ে যায়নি তিন কোটি মানুষ - dainik shiksha কখনো বিদ্যালয়ে যায়নি তিন কোটি মানুষ বিসিএস ছেড়ে নন-ক্যাডারে যোগ দিলেন কর্মকর্তা - dainik shiksha বিসিএস ছেড়ে নন-ক্যাডারে যোগ দিলেন কর্মকর্তা ১৯ জন শিক্ষক বেতন পান না ৭ মাস ধরে - dainik shiksha ১৯ জন শিক্ষক বেতন পান না ৭ মাস ধরে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে র‌্যাঙ্কিংয়ে এগিয়ে থাকা কলেজগুলোর নাম এক নজরে - dainik shiksha র‌্যাঙ্কিংয়ে এগিয়ে থাকা কলেজগুলোর নাম এক নজরে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0027530193328857