আড়াই কোটি টাকার বেশি নয়ছয় করার অভিযোগে ফৌজদারি ও দেওয়ানি মামলার কথা উল্লেখ করে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের রুটিন দায়িত্বে থাকা অধ্যাপক মো. শাহেদুল খবির চৌধুরীসহ শিক্ষা ক্যাডারের চার কর্মকর্তাকে লিগ্যাল নোটিস পাঠানো হয়েছে। ২১ এপ্রিল থেকে পরবর্তী ১৫ দিনের মধ্যে উকিল নোটিসের জবাব না দিলে মামলা করার কথা বলা হয়েছে উকিল নোটিসে।
বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তা মো. আব্দুল রাজ্জাকের পক্ষে উকিল নোটিস পাঠিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. শাহীন আলী । রেজিস্টার্ড এডি ডাকে পাঠানো নোটিসে বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির ২ কোটি ৫৪ লাখ টাকা হাতানোর অভিযোগ হয়েছে। এছাড়া রেজিস্ট্রেশনবিহীন একটি পেশাজীবী সংগঠনের পক্ষে সদস্য প্রতি ফের চাঁদা চাওয়া হয়েছে। শাহেদুল খবিরের সহযোগী হিসেবে উকিল নোটিসে লোকমান হোসেন নামের একজনের নাম বলা হয়েছে। যার বিরুদ্ধে নোটিসদাতাকে হয়রানির কথার উল্লেখ করা হয়েছে।
উকিল নোটিস পাওয়া অপর তিনজন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির সাবেক মহাসচিব ও বর্তমানে মহাসচিবের রুটিন দাফিত্বে থাকা সহযোগী অধ্যাপক শওকত হোসেন মোল্যা এবং কমিটির মেয়াদ উত্তীর্ণ সমিতির নেতা প্রফেসর খান রফিকুল ইসলাম ও সহযোগী অধ্যাপক কামাল আহমেদ।