উচ্চশিক্ষা, বেকারত্ব, মানসিক সমস্যা ও আত্মহত্যা - দৈনিকশিক্ষা

উচ্চশিক্ষা, বেকারত্ব, মানসিক সমস্যা ও আত্মহত্যা

মাছুম বিল্লাহ |

বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালনকে সামনে রেখে আঁচল ফাউন্ডেশন ‘মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর অ্যাকাডেমিক চাপের প্রভাব এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আত্মহত্যার প্রবণত’ শীর্ষক এক জরিপ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। জরিপে ৩৮টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, ৪৭টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ও মাদরাসায় অধ্যয়নরত এক হাজার ৬৪০ শিক্ষার্থীর ওপর সমীক্ষা চালানো হয়। এদের মধ্যে পুরুষ শিক্ষার্থী ৪৩ দশমিক ৯ শতাংশ ও নারী শিক্ষার্থী ৫৬ দশমিক ১ শতাংশ। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ধরন বিবেচনায় মোট অংশগ্রহণকারীর মাঝে ৬৭ দশমিক ৬৮ শতাংশ শিক্ষার্থী পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের, ২৩ দশমিক ৪১ শতাংশ শিক্ষার্থী বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের এবং ২ দশমিক ২৬ শতাংশ শিক্ষার্থী অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শিক্ষার্থীদের মানসিক ঝুঁকি বাড়ছে এবং আত্মহত্যার প্রবণতাও উদ্বেগজনক হারে বেড়েছে। 

৫৭ দশমিক ৯৯ শতাংশ শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে অতিরিক্ত উৎকণ্ঠা ও উদ্বেগ তাদের জীবনকে বিপর্যস্ত করছে। ৮০ দশমিক ৭৯ শতাংশ শিক্ষার্থীর বিষণ্নতা, হঠাৎ ক্লান্তিসহ বিভিন্ন রোগে ভুগছেন। মোবাইল-ল্যাপটপ ব্যবহারের আসক্তি নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে ৭০.৭৩ শতাংশ শিক্ষার্থীর ওপর। অতিরিক্ত ঘুম ও নিন্দ্রাহীনতায় ভুগছেন ৭১ দশমিক ৭১ শতাংশ শিক্ষার্থী। ৪৭ দশমিক ৫০ শতাংশ শিক্ষার্থীর অভিমত, তারা আকস্মিক চুপচাপ হয়ে গেছেন বা নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছেন। আত্মহত্যার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছেন ২ দশমিক ৪৪ শতাংশ। আর আত্মহননের উপকরণ যোগাড় করেও শেষ মুহুর্তে পিছিয়ে এসেছেন ৫ শতাংশ।

করোনা মহামারীর কারণে বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়েছে বৈশ্বিক জনস্বাস্থ্য ও অর্থনীতি। দেশের কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা করোনা-পরবর্তী সময়ে মানসিক সমস্যায় আক্রান্ত। আগের তুলনায় ৪৭ শতাংশ শিক্ষার্থীর পড়াশোনায় মনোযোগ কমে গেছে। শিক্ষার্থীদের ৭৫ শতাংশের বেশি মানসিক সমস্যায় ভুগছেন, যাদের অনেকেই বেছে নিচ্ছেন আত্মহত্যার মতো চরমতম পথ। যেটি অত্যন্ত উদ্বেগজনক ।  

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ৩৪ দশমিক ১৫ শতাংশ শিক্ষার্থীর পড়াশোনা-সংক্রান্ত সমস্যা থেকে বাঁচতে আত্মহত্যার পরিকল্পনা করছিলেন। এতে দেখা যায়, ৪৬ দশমিক ৬৫ শতাংশ শিক্ষার্থীর করোনার আগের তুলনায় পড়াশোনার প্রতি মনোযোগ কমে গেছে। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ১০ শতাংশের বেশি দফায় দফায় পরীক্ষার সম্মুখীন হয়ে বিষয়টির সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারছেন না। সেমিস্টারের সময়ের চেয়ে পাঠক্রমের আধিক্য সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ১২ দশমিক ৪৪ শতাংশ শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রে। ২১ শতাংশ শিক্ষার্থী বড় কোর্স শেষ করার ফলে তা বোধগম্যের বাইরেই থেকে যাচ্ছে। বাংলাদেশে ২০২০ খ্রিষ্টাব্দের মার্চে শুরু হওয়া কভিড মহামারীর কারণে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় সেশনজট ও পরীক্ষার ফলাফল নিয়ে চরম হতাশাকে শিক্ষার্থীদের মানসিক সমস্যার অন্যতম কারণ হিসেবে দেখছেন সংশ্লিষ্ট গবেষকরা। এ ছাড়া প্রাতিষ্ঠানিক চাপেও পড়াশুনায় অনীহা, অভিভাবকদের চাপ , কভিডে মনস্তাত্ত্বিক  পরিবর্তনকে শিক্ষার্থীদের মানসিক সমস্যার কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। 

ওই সমীক্ষার প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন আঁচল ফাউন্ডেশনের গবেষক ও নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক আব্দুল ওহাব। জরিপে মানসিক সুস্থতা বিষয়ক কয়েকটি নিয়ামক নিয়ে শিক্ষার্থীদের কাছে জানতে চাওয়া হলে উত্তরে আসে কিছু  ‘আশঙ্কাজনক’ তথ্য। মোট অংশগ্রহণকারীর মধ্যে ৫৮ শতাংশ শিক্ষার্থী জানিয়েছেন, কোভিড মহামারীর পরবর্তী সময়ে তাদের নিজস্ব শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে অতিরিক্ত ভয় ও উদ্বেগে তারা বিপর্যস্ত। পাশাপাশি দৈনন্দিন আচার-আচরণ ও ব্যবহারে পরিবর্তন এসেছে শিক্ষার্থীদের জীবনে। বিষণ্নতা, হঠাৎ ক্লান্তিসহ নানা উপসর্গ শিক্ষাজীবনে প্রভাব ফেলেছে ৮১ শতাংশ শিক্ষার্থীর ওপর। 

আঁচল ফাউন্ডেশনের জরিপে আরও দেখা যায়, দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও বিভিন্ন পর্যায়ের ৬০ শতাংশের বেশি শিক্ষার্থী বিভিন্ন মেয়াদেও সেশনজটে আটকা পড়েছেন। এতে দেশের অর্ধেক শিক্ষার্থী ন্যূনতম এক বছর শিক্ষাজীবনে পিছিয়ে পড়েছেন। শেষে শিক্ষার্থীদের মানসিক উন্নয়নের জন্য আঁচল ফাইন্ডেশন বেশকিছু ইতিবাচক পরামর্শের কথাও উল্লেখ করে। 

মানুষের মধ্যে করোনা পূর্ববর্তী সময়ের চেয়ে ২৫ শতাংশেরও উদ্বেগ ও হতাশা বৃদ্ধি পেয়েছে। মহামারীর আগে বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৮ জনের মধ্যে একজন মানসিক ব্যাধি নিয়ে বসবাস করছিলেন। একই সময়ে মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য উপলব্ধি পরিষেবা, দক্ষতা, তহবিলের স্বল্পতা ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে ব্যাপক সংকট সৃষ্টি হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, বিশ্বব্যাপী প্রতি ৪০ সেকেন্ডে একজন ব্যক্তি আত্মহত্যা করেন। ভঙ্গুর মানসিক স্বাস্থ্যই মূলত আত্মহত্যার জন্য দায়ী। মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকলে একজন মানুষ আত্মহত্যার দিকে পা বাড়ায় না। 

জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের জরিপ অনুযায়ী দেশে দুই কোটিরও বেশি মানুষ বিভিন্ন মানসিক রোগে ভুগছেন। শতাংশ হিসেবে এটি ১৬ দশমিক ৮। জরিপে উল্লেখ করা হয়, বর্তমানে দেশে ১৬ দশমিক ৫ কোটির বেশি মানুষের জন্য ২৭০ জন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ রয়েছে। আর কাউন্সেলিংয়ের জন্য আছেন ২৫০ জন সাইকোলজিস্ট, যা চাহিদার তুলনায় নিতান্তই অপ্রতুল।

শিক্ষার্থীদের আত্মহত্যার পেছনে অন্যান্য কারণের সঙ্গে পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়া, পড়াশোনার চাপ, সেশনজট, অভিমান ইত্যাদি। গুরুতর কোনো মানসিক রোগ না থাকা সত্ত্বেও পরিকল্পনা বা দীর্ঘমেয়াদি আত্মহত্যার চিন্তা ছাড়াই কোনো সংকেট বা মানসিক চাপে হঠাৎ করেই ঝোঁকের বশে আত্মহত্যা করে বা করার চেষ্টা চালায়। মানসিক চাপ, যেকোনো প্রত্যাখ্যান বা কোনো দুর্ঘটনায় খাপ খাইয়ে নেয়ার দক্ষতার অভাবে এমনটি ঘটতে পারে। দীর্ঘ বিরতির পর শিক্ষাক্ষেত্রে পরিবর্তন আসায় ৭৩ দশমিক ৮৪ শতাংশ শিক্ষার্থীর আত্মবিশ্বাস আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিক্ষাশেষে চাকরি পাওয়ার দুশ্চিন্তাও মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। করোনায় স্বাস্থ্যগত ক্ষয়ক্ষতির পাশাপাশি বিশ্বজুড়ে যে আর্থিক ক্ষতির কারণ ঘটেছে তা ভয়াবহ। দেশের শিক্ষা বিভিন্ন কারণে দিন দিন রুগ্ন দশায় পরিণত হচ্ছে। করোনার পরবর্তী ধাক্কা, সামাজিক নিরাপত্তাহীনতা, সর্বোপরি শিক্ষাব্যবস্থাপনা পুরোপুরি শিক্ষাবান্ধব নয়- আর তা করার জন্য দৃশ্যমান কোনো কার্যকরী পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছেনা। যতটা না মুখে শোনা যাচ্ছে। এতদিন নতুন কারিকুলাম নিয়ে বেশ তোড়জোড় শোনা যাচ্ছিল, ইদানিং যেন একটু থিতিয়ে পড়েছে। মহাসমারোহে বলা হলো, বর্তমানের যুগের উপযোগী কারিকুলাম প্রণয়ন করতে হবে, যাতে শিক্ষার্থীরা আনন্দের মাধ্যমে শিখবে এবং শিক্ষার্থীরা একবিংশ শতাব্দী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সমর্থ অর্জন করবে, দেশপ্রেমিক হবে। এ যুগের শিক্ষার্থীরা কিন্তু একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য যে, দক্ষতা ও জ্ঞানার্জন করা দরকার সেগুলো ক্লাসরুম থেকে নেয়ার জন্য বসে নেই। তারা দিনরাত অনলাইনে যুক্ত থেকে এসব শিখে নিচ্ছে। উচচশিক্ষায় দরকার গবেষণা, দরকার বিশ্বায়নের শিক্ষা, সেটির যে হাল তা দেখলে রীতিমতো অবাক হতে হয়। এখনও সব বিশ্ববিদ্যালয়গুলো লাঠিয়াল বাহিনীর দখলে, এ নিয়ে কার্যকরী কোনো পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে না। শিক্ষার্থীদের প্রকৃত জ্ঞানচর্চায় ও গবেষণায় নিয়ে আসা যাচ্ছেনা। রাজনৈতিক পরিস্থিতির প্রভাব সামাজিক পরিবেশকে অস্থির করে তুলেছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তো সমাজেরই অংশ। সামাজিক অস্থিরতা, দুর্নীতি, অশিক্ষা ও কুশিক্ষার বহিঃপ্রকাশ শিক্ষা ও শিক্ষাঙ্গনের ওপর গিয়ে পড়ছে।

আমাদের তরুণ সমাজের হতাশার সবচেয়ে বড় কারণটি হচ্ছে, দেশে চাকরির বাজারের সংকোচন। এসব তরুণদের উদ্যোক্তা বানানোর কথা শোনা গেলেও বাস্তব তার বিপরীত। কেউ কেউ নিজ প্রচেষ্টায় আউটসোর্সিং মার্কেটে ঢুকেছে, তাও এখন বিদ্যাৎ বিভ্রাটের কারণে মারাত্মক ক্ষতির মুখে। অধিকাংশ শিক্ষিত তরুণ বিসিএস পরীক্ষামুখী। এ নিয়ে অনেক সমালোচনাও হচ্ছে। কারণ টেকনিক্যাল বিভাগের শিক্ষার্থী যাদের উপার্জন ভালই করার কথা, যারা দেশকে অন্যভাবে সেবা দিতে পারতেন  তারাও ছুটছে বিসিএসের পেছনে। বিসিএসে না হলে আবার হতাশা। হতাশা যেন কাটছেই না। জনসংখ্যার লাগামহীন ঊর্ধ্বগতির একটা স্তরে এসে বাংলাদেশ একটা সুবিধাজনক স্তরে প্রবেশ করেছিলো। 

জনশুমারী ২০২২ এর তথ্য অনুযায়ী দেশে ১৯ শতাংশ তরুণ, ২৮ শতাংশ শিশু এবং মোট কর্মক্ষম মানুষ হচেছ ৬৫ দশমিক ৫১ শতাংশ। এই সংখ্যা আমাদের শক্তি হতে পারত কিন্তু তা না হয়ে দিন দিন দুশ্চিন্তাগ্রস্ততার মধ্যে পড়েছে দেশ। এই হতাশা তরুণ থেকে মধ্যবয়সী সবার মধ্যে। সরকার না পারছে জনসংখ্যা সেভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে না পারছে জনসংখ্যাকে জনশক্তিতে রূপান্তরিত করতে। টেকসই উন্নয়নের জন্য জনশক্তির যে উন্নয়ন সেটি আমাদের উন্নয়ন সংজ্ঞাতে সেভাবে নেই। 

এখন ধরে নেয়া হয় যে, চাকরিতে গিয়ে শিখবে। আর এ কারণেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দিকে নজর কম। তারা ভাবে, কোনো রকম একটি কাগজ বা সনদ যোগাড় করতে পারলেই হলো। শিক্ষা-দীক্ষা যা কিছু দরকার সবকিছু চাকরিতে ঢুকে করবে। এই চিন্তা হলে তো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গুরুত্ব কমে যায়, আর যাচ্ছেও তাই। বেসরকারি চাকরি পেতে হলে আর পাওয়ার পর টিকে থাকতে হলে বর্তমান যুগের দক্ষতা-অভিজ্ঞতা অর্জন করতেই হবে। আর অ্যানালাইটিক্যাল রিজনিং অর্জন করা প্রয়োজন শিক্ষার্থীদের। পিপল, ইমেজ আর প্রফিট চক্রটি কিন্তু এখন বেসরকারি ও বিদেশী প্রতিষ্ঠানে একটি ব্র্যান্ডিং। যার অর্থ হচ্ছে একজন দক্ষ কর্মী কিন্তু তার প্রতিষ্ঠানের ব্রান্ড। বাইরে তার পরিচিতিই হচ্ছে প্রতিষ্ঠানের ব্র্যান্ড। আমাদের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের সেভাবে প্রস্তুত করা প্রয়োজন। চাকরি ক্ষেত্র নতুন এক বাধা-পাবলিক আর প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে তুলনা। চাকরির জন্য যে সফট স্কিল প্রয়োজন সেটি কিন্তু কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ই সঠিকভাবে শেখায় না। অনেক শিক্ষার্থীই মেইল করতে পারেনা, ইংরেজিতে দুর্বল অর্থাৎ ইংরেজি ব্যবহার করে নিজ সম্পর্কে বলা বা লেখায় অপারগতা। মাত্র হাতেগোনা দু’একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এ বিষয়গুলো নিয়ে ভাবতে শুরু করেছে এবং সে অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করছে। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের এদিকে ভ্রক্ষেপ নেই। সেখানে দলাদলি আর কোন্দল মেটাতেই প্রশাসন মহাব্যস্ত। অদূর ভবিষ্যতে যে হতাশা আরও প্রকট হবে সে বিষয়টিও কেউ ভেবে দেখছেন না। 

লেখক : মাছুম বিল্লাহ, শিক্ষা বিশেষজ্ঞ ও গবেষক

দেশে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি - dainik shiksha দেশে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি আকাশে তিনটি ড্রোন ধ্বংস করেছে ইরান, ভিডিয়ো প্রকাশ - dainik shiksha আকাশে তিনটি ড্রোন ধ্বংস করেছে ইরান, ভিডিয়ো প্রকাশ অভিভাবকদের চাপে শিক্ষার্থীরা আত্মকেন্দ্রিক হয়ে উঠছেন - dainik shiksha অভিভাবকদের চাপে শিক্ষার্থীরা আত্মকেন্দ্রিক হয়ে উঠছেন আমি সরকার পরিচালনা করলে কৃষকদের ভর্তুকি দিবই: প্রধানমন্ত্রী - dainik shiksha আমি সরকার পরিচালনা করলে কৃষকদের ভর্তুকি দিবই: প্রধানমন্ত্রী বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মামলা ১২ হাজারের বেশি - dainik shiksha বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মামলা ১২ হাজারের বেশি শিক্ষকদের অবসর সুবিধা সহজে পেতে কমিটি গঠন হচ্ছে - dainik shiksha শিক্ষকদের অবসর সুবিধা সহজে পেতে কমিটি গঠন হচ্ছে শিক্ষকদের শূন্যপদ দ্রুত পূরণের সুপারিশ - dainik shiksha শিক্ষকদের শূন্যপদ দ্রুত পূরণের সুপারিশ ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইসরায়েল - dainik shiksha ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইসরায়েল কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0083858966827393