করোনা ও ডিজিটাল দক্ষতার সাতকাহন - দৈনিকশিক্ষা

করোনা ও ডিজিটাল দক্ষতার সাতকাহন

দৈনিকশিক্ষা ডেস্ক |

যদি বলা হয় ২০০৯ সাল থেকেই একটি ডিজিটাল সরকার গড়ে তোলার জন্য কোন পর্যায়েই কোন প্রচেষ্টার কমতি রাখা হয়নি তবে এতটুকু ভুল বলা হবে না। ২০০৮ সালে ডিজিটাল বাংলাদেশ ঘোষণার পর ২০০৯ সালে সরকার গঠন করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটি ডিজিটাল দেশ গড়ার জন্য সকল খাতেই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রচেষ্টা গ্রহণ করেন। বলার অপেক্ষা রাখে না যে সরকারের ডিজিটাল রূপান্তর ও সমাজের সকল স্তরকে ডিজিটাইজ করার জন্য অবকাঠামো তৈরি করার কাজটির প্রতি সরকারকেই সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হয়েছে। সরকারের সকল মন্ত্রণালয়ই ডিজিটাল সরকার গঠনে ব্যাপকভাবে কাজ করেছে। সোমবার (১৫ জুন) জনকণ্ঠ পত্রিকায় প্রকাশিত উপসম্পাদকীয়তে এ তথ্য জানা।

উপসম্পাদকীয়তে আরও জানা, ঔপনিবেশিক আমলের প্রশাসনিক ব্যবস্থাকে ডিজিটাল পদ্ধতিতে এক সময়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীনস্থ ও বর্তমানে তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের সঙ্গে সম্পৃক্ত এটুআই নিরলসভাবে সরকারের সর্বাঙ্গ ডিজিটাল করার প্রচেষ্টা চালিয়ে এসেছে এবং এখনও চালিয়ে যাচ্ছে। সংস্থাটির জন্মের পর থেকেই তাদের কর্মকা- সম্পর্কে মতামত দেয়া থেকে অংশগ্রহণ করা কোনটাতেই আমি অনুপস্থিত ছিলাম না। ২০১৮ সালের জানুয়ারি থেকে এক মাস বিরতি ব্যতীত ১৯ সালের ১৯ মে পর্যন্ত তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার ফলে আমি খুব স্পষ্ট করেই বলতে পারি যে অন্তত ২০০৯ সাল থেকে এটুআই নামক প্রতিষ্ঠানটির সমন্বয়ের মাধ্যমে সরকার তার সকল কর্মকা-কে ডিজিটাল করার জন্য তার পক্ষে সম্ভব সকল কাজই করেছে। এই করোনাকালে সরকারী অফিসগুলো সবচেয়ে বড় যে সমর্থনটা পেয়েছে ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার, ডিজিটাল ডাকঘর, ডিজিটাল অর্থ সেবা এবং অবশ্যই ই-নথি। ২০২০ সালে সরকারের যে কোন প্রতিষ্ঠান ই-নথির সহায়তায় কাগজের জগৎ থেকে বের হয়ে আসতে পারার সক্ষমতা অর্জন করেছে।

একই সঙ্গে ঘরে বসে সরকারী সেবা পাওয়া, মোবাইলে আর্থিক লেনদেন করতে পারা, জমির পর্চা, নামজারি ইত্যাদি সেবাসমূহ প্রতিদিনই বিস্তৃত হচ্ছে। আমি ২০১৮ সালে যখন আমার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নিই তখন আমার কাছে শতকরা ৯৫ ভাগ কাগজের ফাইল আসতো। এখন কাগজের কোন ফাইল আসে না। এর ফলে করোনাকালে ঘরে বসে আমি আমার বিভাগের সকল কাজ সম্পন্ন করতে পেরেছি। আমার হাতে একটি ফাইলও কোন সময়ের জন্য পেন্ডিং নেই। খুব সঙ্গত কারণেই কাগজের ব্যাকআপ থাকলেও সরকারের সকল ডাটা ডিজিটাল হতে বাধ্য হয়েছে। চিঠিপত্র থেকে ফাইলের নোট সবই ডিজিটাল হয়েছে। এই সময়ের মাঝে জাতীয় পরিচয়পত্র, মেশিন রিডেবল পাসপোর্টসহ সকল কাজেই ডিজিটাল ছোঁয়া লেগেছে। ব্যাঙ্ক-বীমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান ডিজিটাল হবার পাশাপাশি সাধারণ মানুষের কাছে ডিজিটাল অর্থব্যবস্থা পৌঁছানোর জন্য মোবাইল ফাইনেন্সিয়াল সেবা ব্যাপকভাবে প্রচলিত হয়েছে। দেশের ৫০ লাখ উপকারভোগী মানুষের নিজের মোবাইল ফোনে সরকারের প্রণোদনা পৌঁছে দেবার মতো অসাধারণ একটি কাজ আমাদের জন্য স¥রণীয় হয়ে থাকবে। এখন সরকারের সকল প্রকারের ভাতা-প্রণোদনা, বৃত্তি ডিজিটাল পদ্ধতিতে মধ্যস্বত্বভোগী ছাড়াই প্রাপকের কাছে পৌঁছাচ্ছে।

অন্যদিকে ডিজিটাইজেশনে আমাদের অপূর্ণতাও রয়েছে। সরকারের শিক্ষা ব্যবস্থার ডিজিটাল প্রযুক্তির প্রয়োগ ব্যাপকভাবে বেড়েছে। কিন্তু আমরা আমাদের ক্লাসরুম সেইভাবে ডিজিটাল করতে পারিনি। ক্লাসরুমে কম্পিউটার গেছে-কিন্তু সেই কম্পিউটারকে ব্যবহার করে তথ্যপ্রযুক্তি শিক্ষাদানের পাশাপাশি ক্লাসরুম ডিজিটাল করা বা শিক্ষার ডিজিটাল করার ক্ষেত্রে আমরা তেমন আগাতে পারিনি। আমাদের টিচার লেড কনটেন্ট হয়েছে-শিক্ষক প্রশিক্ষণ চলছে-কিন্তু করোনাকালে আমরা টের পেলাম যে শিক্ষক, শিক্ষা ব্যবস্থাপনা, অভিভাবক এমনকি ছাত্র-ছাত্রী পরিপূর্ণ ডিজিটাল শিক্ষার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। ছাত্র ছাত্রীদের হাতে ডিজিটাল ডিভাইস না থাকা, ইন্টারনেট না থাকা, উপযুক্ত শিক্ষক না পাওয়া ইত্যাদি অবকাঠামোর অভাব ছাড়াও আমরা মানসিকতার দৈন্যদশা দেখতে পাচ্ছি। প্রাথমিক স্তর ছাড়া অন্য পর্যায়ে মানসম্পন্ন ডিজিটাল কনটেন্ট দিতে পারিনি আমরা।

আমাদের পাঠক্রম বদলায়নি-পাঠদান পদ্ধতিও বদলায়নি। দেশের শিক্ষককূলকে ডিজিটাল শিক্ষার উপযোগী করা সম্ভব হয়নি। প্রাথমিক-মাধ্যমিকতো দূরের কথা উচ্চশিক্ষার শিক্ষকরা ডিজিটাল পদ্ধতির শিক্ষাদানে অক্ষম। বহু বিশ্ববিদ্যালয় অনলাইন টিভিভিত্তিক শিক্ষা চালু করতে পারেনি। শিক্ষকদের বিরোধিতা, প্রশাসনের বা মালিকদের বিরোধিতা ছাড়াও এমনকি ছাত্রছাত্রীদের বিরোধিতার মুখোমুখি হয়েছি আমরা। একটি দূরদর্শী পরিকল্পনায় শিক্ষার ডিজিটাল রূপান্তর ঘটানো যায়নি। কিছু কম্পিউটার ল্যাব বা ডিজিটাল ক্লাসরুম করে আমরা যা করেছি তা যে প্রয়োজনের সময় অপ্রতুল সেটি এখন হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি। যদিও বলা হচ্ছে উচ্চশিক্ষার ছাত্রছাত্রীদের শতকরা ৮৩ জনের স্মার্ট ফোন আছে তথাপি এই তথ্যের সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন থাকার পাশাপাশি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের যে টিভিটাও নেই অনেকের এটিই এখন বাস্তবতা।

এই সুদীর্ঘ সময়ে আমরা খুবই গুরুত্ব দিয়ে ভূমিব্যবস্থা ডিজিটাল করার চেষ্টা করেছি। আমার মনে আছে সাবেক অর্থমন্ত্রী জনাব আবুল মাল আব্দুল মুহিত বছরের পর বছর চেষ্টা করেও ভূমিব্যবস্থার ডিজিটাইজেশন করার উদ্যোগই নিতে পারেননি। যতবারই তিনি বলিষ্ঠ পদক্ষেপ নিতে চেয়েছেন ততোবারই ভূমি মন্ত্রণালয়ে সেটি আটকে যেত। বলা যায় আমরা ভূমি মন্ত্রণালয়ের আমলাতন্ত্রের কাছে হেরে গেছিলাম। তবে অস্থা বদলেছে। এখন ভূমি মন্ত্রণালয় ডিজিটাল হচ্ছে। ভূমি ব্যবস্থাও ডিজিটাল হচ্ছে। সম্প্রতি ই নামজারি নামক একটি ব্যবস্থা এমনকি জাতিসংঘের পুরস্কারও পেয়েছে।

এভাবে প্রায় প্রতিটি মন্ত্রণালয়ের কথাই বলা যাবে যে সরকারের ডিজিটাইজেশন পরিকল্পনা কেমন করে মন্থর গতিতে সামনে বেড়েছে। বহু জায়গায় আমলাদের হাতে ঘাটে ঘাটে আটকে রাখতে হয়েছে ডিজিটাইজেশন প্রক্রিয়া। সর্বশেষ যে উদ্যোগটি আমি তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগে চালু করে এসেছিলাম সেটি ছিল এটুআই-এর ডিজিটাল সার্ভিস এক্সিলেটর নামক একটি কর্মসূচীর আওতায় সরকারের সকল মন্ত্রণালয়ের ডিজিটাইজেশন এবং সেসব মন্ত্রণালয়ের সেবাগুলো, তার পরিকল্পনা ও বাজেট তৈরির কাজ সম্পন্ন করা। আমি থাকা কাল পর্যন্ত ১৯৬০টি সেবাকে ডিজিটাল করার জন্য চিহ্নিত করতে সক্ষম হই। আমাদের তখনই ধারণা ছিল যে প্রায় ৩ হাজার সেবা ডিজিটাল করা যাবে। এটি একদিকে সরকারকে ডিজিটাল করবে অন্যদিকে দেশের সফটওয়্যার শিল্পকে একটি বিশাল অভ্যন্তরীণ বাজার তৈরি করতে সহায়ক হবে। এবার করোনা পরবর্তীকালে সরকারের এই সেবাগুলো আমাদের ডিজিটাল শিল্প খাতকে ব্যাপকভাবে সহায়তা করবে। অন্যদিকে সরকারকে সত্যিকারের একটি ডিজিটাল সরকারে পরিণত করবে।

এবার করোনাকালে আমরা অনুভব করলাম যে স্বাস্থ্যখাতে আমাদের ডিজিটাইজশনের অবস্থা মোটেই উল্লেখ করার মতো নয়। আমাদের হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা, প্যাশেন্ট ডাটাবেজ, ডক্টরস ডাটাবেজ ও হাসপাতালসমূহের তথ্যের সমন্বয়ের অভাব প্রকটভাবে দেখা দিয়েছে। প্রযুক্তি ব্যবহারে আমরা যে পিছিয়ে সেটি বলার অপেক্ষা রাখে না। স্বাস্থ্যখাতের ডিজিটাইজেশনের সবচেয়ে বড় সঙ্কট হচ্ছে রোগীদের ডাটাবেজ না থাকা থেকে হাসপাতাল ব্যবস্থাপনায় ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার না হওয়া।

যদি দেশের ব্যবসা বাণিজ্য, শিল্প কলকারখানার ডিজিটাইজেশনের দিকে তাকাই তবে এটি উপলব্ধি করা সহজ যে পুরো ব্যবসা প্রক্রিয়া বা শিল্পায়নের সকল স্তর ডিজিটাইজেশনের সবচেয়ে নিচের স্তরে রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানে ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহার প্রত্যাশিত পর্যায়ে নেই। সাধারণভাবে যদি আমরা করোনাকালের একটি সংক্ষিপ্ত মূল্যায়ন করি তবে দেখতে পাব যে কিছু লোক ডিজিটাল যুগের বাসিন্দা হতে পেরেছে বলে হোম অফিস, জুম মিটিং, ডিজিটাল ফাইনান্সিয়াল সার্ভিস ইত্যাদির সকল সুযোগই সদ্ব্যবহার করতে পেরেছে। বহু মানুষ এমনকি ঘরে বসে ডিজিটাল কমার্সের সহায়তা নিয়ে দৈনন্দিন প্রয়োজন ঘরে বসেই মিটিয়েছে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে আমাদের বৃহত্তর জনগোষ্ঠী করোনাকালে লকডাউনে ঘরে বসে থেকে জীবনধারণ করার জন্য নিজেরা দক্ষতা অর্জন করেন এবং বিদ্যমান প্রযুক্তি ব্যবহারের সক্ষমতাও অর্জন করতে পারেনি।

সার্বিক পরিস্থিতি আমাদের যে ধারণাটি দেয় সেটি হচ্ছে আমাদের ডিজিটাইজেশন প্রক্রিয়ায় বেশ কিছু অপূর্ণতা রয়ে গেছে। ১) প্রথমত আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশের কথা বলেছি। কিন্তু ডিজিটাল বাংলাদেশ মানে যে একটি ডিজিটাল জীবনধারা অনুসারে জীবন যাপন করা সেজন্য আমরা দেশের সর্বস্তরের মানুষকে সচেতন করতে পারিনি। হতে পারে যে আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশের মূল ধারণাটিও দেশের মানুষকে বোঝাতে পারিনি। একটি বিশাল সচেতনতার কমতিটা রয়ে গেছে।

দ্বিতীয়ত জনগণকে ডিজিটাল যুগের অধিবাসী করার জন্য তাদেরকে যেসব যন্ত্রে সজ্জিত করা দরকার তার কমতি আছে। দেশে কম্পিউটারের প্রসার নাগরিক পর্যায়ে যথেষ্ট কম। ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক শিক্ষিকা, ব্যবসায়ী, ছোট দোকানদার বা শিল্প কারখানার সকল স্তরে কম্পিউটার পৌঁছানো যায়নি। এখনও তারা সফটওয়্যার সমৃদ্ধ জীবন যাপন করে না। অন্যদিকে মোবাইল ফোনের ব্যাপক প্রসারের পরও স্মার্ট ফোনের হার শতকরা ৩০ ভাগ অতিক্রম করেনি। প্রকৃতপক্ষে এটি শতভাগে উন্নীত হওয়া উচিত।

তবে একথা স্বীকার করতেই হবে যে আমাদের অনেক অপূর্ণতা থাকা সত্ত্বেও এই দুর্যোগপূর্ণ সময়ে আমাদের জনগণ নতুন প্রযুক্তি, নতুন পরিবেশ ও নতুন জীবনধারার সঙ্গে খাপ খাইয়ে যতটা পথ চলেছে তা অবিস্মরণীয়। যে মানুষটি জীবনে কোনদিন স্পার্ট ফোনে কেবল হোয়াটসঅ্যাপে কথা বলেছে সেই মানুষটি এখন জুমে দিনে চার পাঁচটি মিটিং করে- ঘরে বসে অফিস চালায়। এমনকি সারা পৃথিবীর সঙ্গে ব্যক্তিগত-সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় যোগাযোগ স্থাপন করে চলেছে। যে শিশুটি কোনদিন কোন স্মার্ট ফোন দেখেনি সেও তার বন্ধুর বাড়িতে গিয়ে ডিজিটাল কনটেন্ট দিয়ে পড়াশোনা করছে। যে গ্রামে ৬১ সালে শিক্ষার হার শতকরা ১ ভাগ ছিল না সেই গ্রামের শিক্ষক এখন অনলাইনে ক্লাস নিচ্ছে।

এই নিবন্ধে আমরা আমাদের জনগোষ্ঠীর পশ্চাদপদতা ব্যাখ্যা করার পাশাপাশি করোনা পার করে আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য কি ধরনের ডিজিটাল দক্ষতা অর্জন করতে হবে সেটি ব্যখ্যা করব।

ঢাকা, ১৪ জুন ২০২০ ॥

লেখক : মোস্তাফা জব্বার, তথ্যপ্রযুক্তিবিদ, কলামিস্ট, দেশের প্রথম ডিজিটাল নিউজ সার্ভিস আবাসের চেয়ারম্যান- সাংবাদিক, বিজয় কীবোর্ড ও সফটওয়্যারের জনক

পরীক্ষার নাম এসএসসিই থাকবে, ওয়েটেজ ৫০ শতাংশ - dainik shiksha পরীক্ষার নাম এসএসসিই থাকবে, ওয়েটেজ ৫০ শতাংশ ফরেনসিক অডিটে ফাঁসছেন দশ হাজার জাল সনদধারী - dainik shiksha ফরেনসিক অডিটে ফাঁসছেন দশ হাজার জাল সনদধারী কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের পিএইচডি ফেলোশিপ - dainik shiksha প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের পিএইচডি ফেলোশিপ সাংবাদিকদের ঘুষ বিষয়ক ভাইরাল ভিডিও, ইরাব কোনো বিবৃতি দেয়নি - dainik shiksha সাংবাদিকদের ঘুষ বিষয়ক ভাইরাল ভিডিও, ইরাব কোনো বিবৃতি দেয়নি জড়িত মনে হলে চেয়ারম্যানও গ্রেফতার: ডিবির হারুন - dainik shiksha জড়িত মনে হলে চেয়ারম্যানও গ্রেফতার: ডিবির হারুন কলেজ পরিচালনা পর্ষদ থেকে ঘুষে অভিযুক্ত সাংবাদিককে বাদ দেওয়ার দাবি - dainik shiksha কলেজ পরিচালনা পর্ষদ থেকে ঘুষে অভিযুক্ত সাংবাদিককে বাদ দেওয়ার দাবি পছন্দের স্কুলে বদলির জন্য ‘ভুয়া’ বিবাহবিচ্ছেদ - dainik shiksha পছন্দের স্কুলে বদলির জন্য ‘ভুয়া’ বিবাহবিচ্ছেদ জাতীয়করণ আন্দোলনের শিক্ষক নেতা শেখ কাওছার আলীর বরখাস্ত অনুমোদন - dainik shiksha জাতীয়করণ আন্দোলনের শিক্ষক নেতা শেখ কাওছার আলীর বরখাস্ত অনুমোদন হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা - dainik shiksha হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা সনদ বাণিজ্য : কারিগরি শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানের স্ত্রী কারাগারে - dainik shiksha সনদ বাণিজ্য : কারিগরি শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানের স্ত্রী কারাগারে সপ্তম শ্রেণিতে শরীফার গল্প থাকছে, বিতর্কের কিছু পায়নি বিশেষজ্ঞরা - dainik shiksha সপ্তম শ্রেণিতে শরীফার গল্প থাকছে, বিতর্কের কিছু পায়নি বিশেষজ্ঞরা please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.01136589050293