গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা বিতর্কিত সিদ্ধান্ত - দৈনিকশিক্ষা

গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা বিতর্কিত সিদ্ধান্ত

দৈনিকশিক্ষা ডেস্ক |

এবার সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় মিলে মোট ২০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের একত্রে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষায় আবেদনকৃত বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিক বিভাগ থেকে বাছাইকৃত মাত্র চার লাখ শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষা দিতে পারবে। আর তাতেই কপাল পুড়তে যাচ্ছে কয়েক লাখ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার্থীর। শুক্রবার (১২ ফেব্রুয়ারি) ইত্তেফাক পত্রিকার এক চিঠিতে এ কথা জানা যায়।

চিঠিতে আারও জানা যায়, এমন সিদ্ধান্তের ফলে অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিতে না পারার আশঙ্কায় আছে। যেহেতু এবার এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়নি, তাই পরীক্ষার্থীদের বিকল্প পদ্ধতিতে মূল্যায়নের ফলে শতভাগ পাসসহ আগের বারের চেয়ে জিপিএ-৫-এর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় তিনগুণ। এবার শিক্ষার্থীদের এইচএসসি পরীক্ষার মাধ্যমে প্রাথমিক মেধা যাচাইয়ের সুযোগ না হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা হতে পারে মেধা যাচাইয়ের অন্যতম ক্ষেত্র। কিন্তু গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষায় সিলেকশন পদ্ধতির ফলে কয়েক লাখ শিক্ষার্থীর স্বপ্নভঙ্গ হতে চলেছে।

এছাড়া গুচ্ছ পদ্ধতির ভর্তি পরীক্ষায় বিভাগ পরিবর্তনের জন্য বিকল্প পরীক্ষার সুযোগ না থাকায় বিপাকে পড়েছে অনেক শিক্ষার্থী। যেখানে কৃষি ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়সহ মেডিক্যাল ও ডেন্টাল কলেজে ন্যূনতম যোগ্যতাসম্পন্ন শিক্ষার্থীর পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ আছে, সেখানে যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও শুধু আবেদন করলেই এবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ থাকছে না। তাই বিতর্কিত সিদ্ধান্তের অবসান ঘটিয়ে কর্তৃপক্ষ কর্তৃক গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষার ক্ষেত্রে বাছাইপর্ব প্রক্রিয়া বাতিল করে ন্যূনতম যোগ্যতাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়ার বিষয়টি পুনঃবিবেচনা করা উচিত।

লেখক :  আরিফুল ইসলাম,বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার্থী

ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা: শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিষ্কার - dainik shiksha ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা: শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিষ্কার ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা: শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিষ্কার - dainik shiksha ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা: শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিষ্কার অবন্তিকার আত্মহত্যা: সাতদিনের মধ্যে তদন্ত সম্পন্নের আশ্বাস জবি উপাচার্যের - dainik shiksha অবন্তিকার আত্মহত্যা: সাতদিনের মধ্যে তদন্ত সম্পন্নের আশ্বাস জবি উপাচার্যের হয়রানির প্রতিকার চেয়েও ফল পাননি অবন্তিকা, অভিযোগ মায়ের - dainik shiksha হয়রানির প্রতিকার চেয়েও ফল পাননি অবন্তিকা, অভিযোগ মায়ের নতুন শিক্ষাক্রম: শিক্ষকদের কাছে প্রাইভেট না পড়লে মিলছে না মূল্যায়ন - dainik shiksha নতুন শিক্ষাক্রম: শিক্ষকদের কাছে প্রাইভেট না পড়লে মিলছে না মূল্যায়ন মূল্যায়ন বুঝলেও নৈপুণ্য অ্যাপে চ্যালেঞ্জের মুখে শিক্ষকরা - dainik shiksha মূল্যায়ন বুঝলেও নৈপুণ্য অ্যাপে চ্যালেঞ্জের মুখে শিক্ষকরা ‘পড়তে ও লিখতে’ শেখা প্রকল্প কেনো - dainik shiksha ‘পড়তে ও লিখতে’ শেখা প্রকল্প কেনো please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.010816097259521