চাঁদার দাবিতে কুপিয়ে পা বিচ্ছিন্ন, মারা গেছেন সেই শিক্ষক - দৈনিকশিক্ষা

চাঁদার দাবিতে কুপিয়ে পা বিচ্ছিন্ন, মারা গেছেন সেই শিক্ষক

দৈনিকশিক্ষাডটকম প্রতিবেদক |

দৈনিকশিক্ষাডটকম প্রতিবেদক: যশোরে কুপিয়ে দুই পা প্রায় বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া সেই মাদরাসা শিক্ষক আব্দুল মালেক মারা গেছেন। ২০ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর বুধবার (১৭ জানুয়ারি) দুপুরে ঢাকার জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (পঙ্গু হাসপাতাল) তার মৃত্যু হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাঁর ছেলে মো. আমান উল্লাহ। 

যশোরের আইডিয়াল সিটি মালিক সমিতির সভাপতি মফিজুর রহমান বলেছে, সমিতির কোষাধ্যক্ষ ও উপশহর আলিয়া মাদরাসার শিক্ষক আব্দুল মালেকের কাছে প্রায়ই চাঁদা চাওয়া হতো। চাঁদা না দেওয়ায় সন্ত্রাসীরা প্লটে বসে মাদক সেবন এবং স্থানীয়দের বিরক্ত করত। এ জন্য সমিতির কোষাধ্যক্ষ আব্দুল মালেক থানায় মামলা করেন। মামলা করার কারণে তাঁকে আরবপুর দীঘিরপাড়া মসজিদের সামনে থেকে ধরে নিয়ে যায় স্থানীয় সন্ত্রাসী মামুনের নেতৃত্বে ৭ / ৮ জন। এরপর ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে দুই পা প্রায় বিচ্ছিন্ন করে দেয়। 

তাঁকে প্রথমে যশোর জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় সেখান থেকে ঢাকায় নেওয়া হয়। ঢাকায় জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (পঙ্গু হাসপাতাল) ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার দুপুরের দিকে তিনি মারা যান। 

এদিকে, ওই হামলার ঘটনায় পরদিন গত ৩০ ডিসেম্বর যশোর কোতোয়ালি মডেল থানায় একটি মামলা করেন তাঁর ছেলে মো. আমান উল্লাহ। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কোতোয়ালি মডেল থানার এসআই হেলাল উদ্দিন জানিয়েছেন, এ ঘটনায় জড়িত অভিযোগে একজনকে আটক করা হয়েছে। বাকিরা পলাতক। পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।  

যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার ওসি আব্দুর রাজ্জাক জানান, হামলার শিকার প্লট ব্যবসায়ী সমিতির নেতা আব্দুল মালেক ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। হামলার ঘটনায় এরই মধ্যে একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেফতারে পুলিশ তৎপর রয়েছে।

এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১২ মে - dainik shiksha এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১২ মে খাড়িয়া ভাষা সংরক্ষণে উদ্যোগ গ্রহণের আহবান প্রধান বিচারপতির - dainik shiksha খাড়িয়া ভাষা সংরক্ষণে উদ্যোগ গ্রহণের আহবান প্রধান বিচারপতির উপবৃত্তির সব অ্যাকাউন্ট নগদ-এ রূপান্তরের সময় বৃদ্ধি - dainik shiksha উপবৃত্তির সব অ্যাকাউন্ট নগদ-এ রূপান্তরের সময় বৃদ্ধি শিক্ষক হতে চান না শিক্ষক দম্পতিদের কৃতী সন্তানরা - dainik shiksha শিক্ষক হতে চান না শিক্ষক দম্পতিদের কৃতী সন্তানরা কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে শিক্ষার্থী বিক্ষোভের মধ্যে ইহুদিবিদ্বেষ নিয়ে বিল পাস - dainik shiksha শিক্ষার্থী বিক্ষোভের মধ্যে ইহুদিবিদ্বেষ নিয়ে বিল পাস দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0035150051116943