গত ১২ সেপ্টেম্বর থেকে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ইতিমধ্যে শিক্ষার্থীদের বেশির ভাগ ফিরেছে ক্লাসরুমে। দীর্ঘ দেড় বছর পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলায় স্কুল-কলেজেই ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে লেখাপড়ার দিকেই বেশি মনোযোগ দেওয়া হচ্ছে। বৃহস্পতিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) ইত্তেফাক প্রত্রিকায় প্রকাশিত এক চিঠিতে এ তথ্য জানা যায়।
চিঠিতে আরও জানা যায়, কিন্তু এই লম্বা সময় ধরে লেখাপড়ার পাশাপাশি অন্যান্য সহশিক্ষামূলক কার্যক্রম থেকেও দূরে থেকেছে শিক্ষার্থীরা, যা অনেকের মনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। করোনার সংক্রমণ এখন নিম্নমুখী। তাই বিদ্যালয়গুলোতে পাঠদানের পাশাপাশি সীমিত পরিসরে হলেও এখন সহশিক্ষামূলক কার্যক্রম চালু করা জরুরি। বিদ্যালয়ের সহশিক্ষা সংগঠনে এবং তার কার্যক্রমে জড়িত থাকা বিকাশমান প্রজন্মের জন্য বেশ উপকারী। এছাড়া দীর্ঘ সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় তৈরি হওয়া হতাশাও এর মধ্যে দিয়ে অনেকাংশে কমে যাবে।
লেখক : মো. সৈয়দুর রহমান, শিক্ষার্থী, ঢাকা কলেজ