নীলফামারীর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ১৮০টি আধুনিক ভবন নির্মিত হচ্ছে - দৈনিকশিক্ষা

নীলফামারীর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ১৮০টি আধুনিক ভবন নির্মিত হচ্ছে

নীলফামারী প্রতিনিধি |

নীলফামারী জেলার স্কুল, কলেজ ও মাদরাসাগুলোতে নির্মিত হচ্ছে ১৮০টি আধুনিক একাডেমিক ও আইসিটি ভবন। প্রতিষ্ঠানগুলোতে এ ভবনগুলো নির্মাণ হওয়ায় শিক্ষার্থীদের পাঠদানের জন্য শ্রেণিকক্ষ সংকট নিরসন হবে। আধুনিক মানের এ ভবনগুলো বাড়াচ্ছে প্রতিষ্ঠানের শোভা।

নীলফামারী জেলা শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, বিভিন্ন অর্থ বছরের বাজেটে জেলায় এ পর্যন্ত বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ১৮০টি ভবন নির্মাণের কাজ চলছে। এরই মধ্যে বেশ কিছু ভবন নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। আর বাকী ভবনগুলো সময়সীমা অনুযায়ী নির্মাণ কাজ দ্রুত শেষ করার চেষ্টা করছে। এরমধ্যে আছে ৪০টি  আধুনিক মানের চার তলা নতুন ভবন,  ২০টি আইসিটি ভবন, সরকারি কলেজের ৭টি পোস্ট গ্রাজুয়েট ভবন, ৪০টি ভবনের উর্দ্ধমূখী সম্প্রসারণ, ৩৫টি চারতলা ভিত বিশিষ্ট এক তলা ভবন, সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় উন্নয়ন বিষয়ক প্রকল্পের আওতায় ৬টি ভবন, সরকারি কলেজ সমূহে বিজ্ঞান শিক্ষার সুযোগ সহজিকরণ প্রকল্পের আওতায় ৬টি ভবন, কারিগরি স্কুল এন্ড কলেজ ২টি ও মাদরাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ২৪টি ভবন।

নীলফামারী মশিউর রহমান ডিগ্রি কলেজ অধ্যক্ষ মো. শহিদুল ইসলাম দৈনিক শিক্ষাডটকমকে বলেন, কলেজ ক্যাম্পাসে চারতলা আইসিটি ভবন নির্মাণ হয়েছে। এতে আইসিটি ল্যাবসহ অন্যান্য সুবিধা থাকায় শিক্ষার্থীদের কম্পিউটার দক্ষতা বৃদ্ধি পেয়েছে। সেই সাথে প্রতিষ্ঠানে এ ধরনের আধুনিক ভবন নির্মিত হওয়ায় বাহ্যিক শোভাও  বেড়েছে। 

শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের সহকারী প্রকৌশলী আবু তাহের দৈনিক শিক্ষাডটকমকে বলেন, কাজের সময়সীমা অনুযায়ী অধিকাংশ ভবন নির্মাণ  ও উর্দ্ধমূখী সম্প্রসারণ কাজ শেষ পর্যায়ে। বাকী চলমান কাজ নির্ধারিত সময়সীমা অনুযায়ী দ্রুত শেষ করার জন্য বিভাগের কর্মকর্তারা ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর সার্বক্ষণিক নজর রাখছে। যেসব প্রতিষ্ঠানের কাজ শেষ করা হয়েছে, সেসব প্রতিষ্ঠানে আসবাপত্র পাঠিয়ে তা ব্যবহারের জন্য প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষকে হস্তান্তর করা হয়েছে। 
  
নির্বাহী প্রকৌশলী এস.এম শাহিনুর ইসলাম দৈনিক শিক্ষাডটকমকে বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এসব আধুনিক ভবন নির্মাণ হওয়ায় শ্রেণিকক্ষ সংকট নিরসনসহ পাঠদানে শিক্ষাথীদের সুন্দর মনোরম পরিচ্ছন্ন ও স্বাস্থ্যসম্মত শিক্ষার পরিবেশ এসেছে। চলতি অর্থবছরে জেলার চাহিদা অনুযায়ী বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে।

পরীক্ষার নাম এসএসসিই থাকবে, ওয়েটেজ ৫০ শতাংশ - dainik shiksha পরীক্ষার নাম এসএসসিই থাকবে, ওয়েটেজ ৫০ শতাংশ ফরেনসিক অডিটে ফাঁসছেন দশ হাজার জাল সনদধারী - dainik shiksha ফরেনসিক অডিটে ফাঁসছেন দশ হাজার জাল সনদধারী কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের পিএইচডি ফেলোশিপ - dainik shiksha প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের পিএইচডি ফেলোশিপ সাংবাদিকদের ঘুষ বিষয়ক ভাইরাল ভিডিও, ইরাব কোনো বিবৃতি দেয়নি - dainik shiksha সাংবাদিকদের ঘুষ বিষয়ক ভাইরাল ভিডিও, ইরাব কোনো বিবৃতি দেয়নি জড়িত মনে হলে চেয়ারম্যানও গ্রেফতার: ডিবির হারুন - dainik shiksha জড়িত মনে হলে চেয়ারম্যানও গ্রেফতার: ডিবির হারুন কলেজ পরিচালনা পর্ষদ থেকে ঘুষে অভিযুক্ত সাংবাদিককে বাদ দেওয়ার দাবি - dainik shiksha কলেজ পরিচালনা পর্ষদ থেকে ঘুষে অভিযুক্ত সাংবাদিককে বাদ দেওয়ার দাবি পছন্দের স্কুলে বদলির জন্য ‘ভুয়া’ বিবাহবিচ্ছেদ - dainik shiksha পছন্দের স্কুলে বদলির জন্য ‘ভুয়া’ বিবাহবিচ্ছেদ জাতীয়করণ আন্দোলনের শিক্ষক নেতা শেখ কাওছার আলীর বরখাস্ত অনুমোদন - dainik shiksha জাতীয়করণ আন্দোলনের শিক্ষক নেতা শেখ কাওছার আলীর বরখাস্ত অনুমোদন হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা - dainik shiksha হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা সনদ বাণিজ্য : কারিগরি শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানের স্ত্রী কারাগারে - dainik shiksha সনদ বাণিজ্য : কারিগরি শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানের স্ত্রী কারাগারে সপ্তম শ্রেণিতে শরীফার গল্প থাকছে, বিতর্কের কিছু পায়নি বিশেষজ্ঞরা - dainik shiksha সপ্তম শ্রেণিতে শরীফার গল্প থাকছে, বিতর্কের কিছু পায়নি বিশেষজ্ঞরা please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0048649311065674