শিক্ষার্থীদের সেসনজট থেকে উদ্ধার করার মহত্ উদ্দেশ্য নিয়ে ১৯৯৩ সালে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পথ চলা শুরু। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সেসনজট নিরসনে কিছুটা সফল হলেও ভেতরে অনিয়মের কমতি নেই। রোববার (২৩ আগস্ট) ইত্তেফাক পত্রিকায় প্রকাশিত এক চিঠিতে এ তথ্য জানা যায়।
চিঠিতে আরও জানা যায়, প্রসঙ্গক্রমে উল্লেখ করতে হয়, পরীক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল পাওনা পরিশোধ করে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে, অথচ উত্তরপত্র মূল্যায়ন ও অন্যান্য কাজে জড়িত শিক্ষকদের সম্মানী বছরের পর বছর বাকি পড়ে থাকে।
সুতরাং আলোচ্য সমস্যা সমাধানে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সমীপে কিছু সুপারিশ তুলে ধরছি : ১. উত্তরপত্র মূল্যায়ন ও অন্যান্য কাজে জড়িত শিক্ষকদের সম্মানী পরিশোধে ধীর গতি প্রত্যাহার, ২. পরিচয়/যোগাযোগ নয়, জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে প্রধান পরীক্ষক ও পরীক্ষক নিয়োগদান, ৩. প্রধান পরীক্ষক ও পরীক্ষকদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা, ৪. দাপ্তরিক কাজে শিক্ষকদের প্রতি সৌজন্য আচরণ ও ৫. দাপ্তরিক কাজের সেবার মানোন্নয়ন।
লেখক : মো. হুমায়ুন কবীর, সহকারী অধ্যাপক, কাজিপুর, সিরাজগঞ্জ