প্রাথমিক শিক্ষকদের বদলি জানুয়ারি-মার্চে - দৈনিকশিক্ষা

প্রাথমিক শিক্ষকদের বদলি জানুয়ারি-মার্চে

নিজস্ব প্রতিবেদক |

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকরা অনলাইনে আবেদন করে প্রতিবছর জানুয়ারি থেকে মার্চ মাসে বদলি হতে পারবেন। সহকারী শিক্ষক ও প্রধান শিক্ষকরা চাকরির মেয়াদ দুই বছর পূর্ণ হলে বদলি হতে পারবেন। বদলির পর তিন বছর অতিক্রন্ত না হলে তারা পুনরায় বদলির জন্য বিবেচিত হবেন না। 

এসব তথ্য জানিয়ে প্রাথমিক শিক্ষকদের অনলাইনে বদলির নির্দেশিকা জারি করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। রোববার প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এ নির্দেশিকা জারি করা হয়। 

নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, সাধারণভাবে প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকদের প্রতি শিক্ষা বছরের জানুয়ারি-মার্চ মাসের মধ্যে একই উপজেলা বা থানা, আন্তঃউপজেলা বা থানা, আন্তঃজেলা, আন্তঃবিভাগ বদলি করা যাবে। বদলির সময়কাল ছাড়া অন্য যে কোন সময়ে কোন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য হলে সেই পদে প্রধান শিক্ষক বদলি করা যাবে।

প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকদের বদলি নিয়ে নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার তার নিজ অধিক্ষেত্রে একই উপজেলার মধ্যে সংশ্লিষ্ট উপজেলা বা থানা শিক্ষা অফিসারের সুপারিশক্রমে সহকারী শিক্ষকদের আন্তঃবিদ্যালয় বদলির অনুমোদন দিতে পারবেন। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের অনুমোদন গ্রহণ করে উপজেলা বা থানা শিক্ষা অফিসার বদলির আদেশ জারি করবেন। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার তার নিজ অধিক্ষেত্রে আন্তঃউপজেলা বা থানার মধ্যে সংশ্লিষ্ট উপজেলা বা থানা শিক্ষা অফিসারের সুপারিশক্রমে সহকারী শিক্ষকদের বদলি করতে পারবেন। একই সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন নির্দিষ্ট একটি থানার মধ্যে বা আন্তঃথানার মধ্যে বদলির ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট থানা শিক্ষা অফিসারের সুপারিশক্রমে সহকারী শিক্ষকদের জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার এবং প্রধান শিক্ষকদের সংশ্লিষ্ট থানা শিক্ষা অফিসার ও জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের সুপারিশক্রমে বিভাগীয় উপ-পরিচালক বদলি করতে পারবেন। বিভাগীয় উপ-পরিচালক তার নিজ অধিক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট উপজেলা বা থানা শিক্ষা অফিসার এবং জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের সুপারিশক্রমে সহকারী শিক্ষকদের আন্তঃজেলা বদলি করতে পারবেন। বিভাগীয় উপ-পরিচালক তার নিজ অধিক্ষেত্রে উপজেলা শিক্ষা অফিসার ও জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের সুপারিশক্রমে প্রধান শিক্ষকদের একই উপজেলা, আন্তঃউপজেলা এবং আন্তঃজেলা বদলি করতে পারবেন। প্রশাসনিক বদলির ক্ষেত্রে বদলির কর্তৃপক্ষ বলতে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে বুঝাবে।

নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, সহকারী শিক্ষক পদে চাকরির মেয়াদ ন্যূনতম দুই বছর পূর্ণ হলে এবং পদ শূন্য থাকলে আন্তঃউপজেলা বা থানা, আন্তঃজেলা ও আন্তঃবিভাগ বদলি করা যাবে। তবে, ওই দুই বছরের মধ্যে একই উপজেলা বা থানায় পদ শূন্য হলে বদলি করা যাবে। এছাড়াও, যে কোন বদলির পর তিন বছর অতিক্রান্ত না হলে কোনো শিক্ষক পুনঃবদলির জন্য বিবেচিত হবেন না। প্রধান শিক্ষক বা কোন সহকারী শিক্ষক প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত হলে, ওই পদে তার চাকরির মেয়াদ দুই বছর পূর্ণ হলে, পদ শূন্য থাকা সাপেক্ষে আন্তঃউপজেলা বা থানা, আন্তঃজেলা এবং আন্তঃবিভাগ বদলি করা যাবে। তবে, ওই দুই বছর বছরের মধ্যে একই উপজেলা বা থানার পদ শূন্য হলে বদলি করা যাবে। এক্ষেত্রেও বদলির তিন বছর অতিক্রান্ত না হলে কোনো শিক্ষক পুনঃবদলির জন্য বিবেচিত হবেন।

যেসব বিদ্যালয়ে চার জন বা তার কম সংখ্যক শিক্ষক কর্মরত আছেনবা শিক্ষক ছাত্র অনুপাত ১:৪০ এর বেশি রযেছে, সেসব বিদ্যালয় থেকে সাধারণভাবে শিক্ষক বদলি করা যাবে না বলে নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে। 

নির্দেশিকায় আরও বলা হয়, নদী ভাঙন বা অন্য কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগে কোনো শিক্ষকের বসতভিটা বিলীন হওয়ার ফলে স্থায়ী ঠিকানা পরিবর্তিত হলে বা কোনো উপজেলা, থানা, পৌরসভা, সিটি কর্পোরেশন প্রশাসনিক পুনর্গঠনের কারণে কোনো শিক্ষকের স্থায়ী ঠিকানা এবং কর্মস্থলের ঠিকানা পরিবর্তিত হয়ে দুটো ভিন্ন উপজেলা বা থানা পৌরসভার অন্তর্ভুক্ত হলে ওই শিক্ষককে নিজ স্থায়ী ঠিকানায় বদলি করা যাবে। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) এবং ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও ওয়ার্ড কাউন্সিলরের প্রত্যয়নপত্র, স্থায়ী ঠিকানার জমির দলিল ও খতিয়ান, বাড়ির হোল্ডিং নম্বর (সিটি কর্পোরেশন এলাকার জন্য), ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধের রশিদ, পৌর বা ইউনিয়ন পরিষদ কর পরিশোধের রশিদসহ আবেদন করতে হবে। 

উপজেলা বা থানায় কোনো পদ শূন্য হলে প্রথমতঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা বা থানার অধিবাসী প্রার্থীরা যারা নিজ উপজেলা বা থানায় শূন্যপদ না থাকায় জন্য উপজেলা বা থানায় নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছিলেন তারা অগ্রাধিকার পাবেন। দ্বিতীয়তঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা বা থানার অধিবাসী প্রার্থীরা সেই পদে বদলির জন্য অগ্রাধিকার পাবেন। তবে একাধিক পদ শূন্য থাকলে অন্য উপজেলা বা থানা বা জেলা বা বিভাগের শিক্ষকরাও একইভাবে বদলির জন্য বিবেচিত হতে পারবেন। তবে আন্তঃউপজেলা বা থানা, আন্তঃজেলা বা আন্তঃবিভাগ বদলির ক্ষেত্রে বদলিকৃত শিক্ষকের জ্যেষ্ঠতা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে জারীকৃত সর্বশেষ পরিপত্র বা নীতিমালা দ্বারা নির্ধারিত হবে। উপজেলা বা থানার মধ্যে একই পদে একাধিক আগ্রহী প্রার্থী থাকলে তাদের মধ্যে যথাক্রমে দূরত্ব, লিঙ্গ, চাকরির জ্যেষ্ঠতা, প্রতিবন্ধিতা, বিয়ে, স্বামীর মৃত্যু বা বিবাহ বিচ্ছেদ এসব বিষয় বিবেচনায় নিয়ে অগ্রাধিকার নির্ধারণ করতে হবে। উপজেলার মোট পদের সর্বাধিক ১০ শতাংশ পদে সংশ্লিষ্ট উপজেলার বাইরে থেকে উপযুক্ত শিক্ষক পদ শূন্য সাপেক্ষে বদলি করা যাবে।

নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে, চাকরি লাভের আগে এবং চাকরি লাভের পর বিয়ে করেছেন এমন শিক্ষক স্বামী বা স্ত্রীর স্থায়ী ঠিকানায় বদলি চাইলে তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে শূন্য পদের বিপরীতে বদলি করা যাবে। এ ধরণের বদলির ক্ষেত্রে বিয়ের সময় স্বামী বা স্ত্রীর যে স্থায়ী ঠিকানা ব্যবহার করা হয়েছে ওই ঠিকানায় বদলির ক্ষেত্রে ১০ শতাংশ পূরণের শর্তটি প্রযোজ্য হবে না। এ বদলির ক্ষেত্রে স্বামী বা স্ত্রীর স্থায়ী ঠিকানার স্বপক্ষে বিয়ের কাবিন নামা বা প্রত্যয়ন পত্র, সংশ্লিষ্ট পৌর মেয়র-ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান-ওয়ার্ড কাউন্সিলরের প্রত্যয়ন পত্র, স্বামী-স্ত্রীর স্থায়ী ঠিকানার জমির দলিল, খতিয়ান এবং ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধের রশিদসহ আবেদন করতে হবে। তবে এ সুযোগ তারা সমগ্র চাকরিকালে সর্বোচ্চ একবার গ্রহণ করতে পারবেন। তবে, চাকরির বিজ্ঞপ্তির আগে বিয়ে হয়ে থাকলে শিক্ষক স্বামী বা স্ত্রীর স্থায়ী ঠিকানায় বদলির ক্ষেত্রে ১০ শতাংশ কোটা পূরণের শর্তের আওতায় আসবেন। বিধবা বা তালাকপ্রাপ্ত শিক্ষক তাঁর স্থায়ী বা বর্তমান ঠিকানায় বদলি হতে পারবে। এবং বিধবা বা তালাকপ্রাপ্ত শিক্ষক পুনরায় বিয়ে করলে স্বামীর স্থায়ী বা বর্তমান ঠিকানায় বদলি হতে ইচ্ছা পোষন করলে কাবিননামা-প্রত্যয়নসহ লিখিত আবেদনের ভিত্তিতে পদশূন্য থাকা স্বাপেক্ষে বদলি করা যাবে। এরূপ বদলির ক্ষেত্রে নিজের স্থায়ী বা বর্তমান ঠিকানা স্বাপেক্ষে এবং স্বামীর স্থায়ী ঠিকানার স্বাপক্ষে সংশ্লিষ্ট পৌর মেয়র বা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বা ওয়ার্ড কাউন্সিলরের প্রত্যয়ন পত্র, স্বামীর স্থায়ী ঠিকানার জমির দলিল ও খতিয়ান, ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধের রশিদসহ আবেদন করতে হবে। বিধবা বা তালাকপ্রাপ্ত শিক্ষককে তার আবেদনের প্রেক্ষিতে বাবা বা মায়ের স্থায়ী ঠিকানায় অথবা তাঁর বর্তমান স্থায়ী ঠিকানায় বদলি করা যাবে। এক্ষেত্রে বাবার বা তাঁর বর্তমান স্থায়ী ঠিকানার পৌর মেয়র বা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের প্রত্যয়ন পত্র, বাবার স্থায়ী ঠিকানার জমির দলিল, খতিয়ান, এবং ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধের রশিদসহ আবেদন করতে হবে। তবে এ সুযোগ তারা সমগ্র চাকরিকালে সর্বোচ্চ একবার গ্রহণ করতে পারবেন। কোন শিক্ষকের স্ত্রী বা স্বামী সরকারি বা আধা সরকারি ও স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানে চাকরি করলে তাকে স্ত্রী বা স্বামীর কর্মস্থলে বদলির সুযোগ দেয়া যেতে পারে। তবে এ সুযোগ তারা সমগ্র চাকরিকালে সর্বোচ্চ দুইবার গ্রহণ করতে পারবেন। কিন্তু স্বামী বা স্ত্রীর স্থায়ী ঠিকানায় বদলির সুযোগ গ্রহণকারী এ উপানুচ্ছেদের আওতায় বদলির সুযোগ পাবেন না। 

আচরণবিধি লঙ্ঘন বা শৃঙ্খলাজনিত কারণে প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকদের প্রশাসনিক বদলি করা যাবে। তবে সেক্ষেত্রে অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় উপপরিচালক প্রশাসনিক বদলির জন্য মহাপরিচালক বরাবর সুপারিশ প্রেরণ করবেন। প্রশাসনিক কারণে বদলি হওয়ার তিন বছরের মধ্যে কোনো শিক্ষক পুন:বদলির জন্য আবেদন করতে পারবেন না। একই উপজেলার বিদ্যালয়গুলোর মধ্যে শ্রেণিকক্ষ বা শিক্ষক-ছাত্র সংখ্যার অনুপাতে শিক্ষকদের সুষম বন্টন নিশ্চিত করার প্রয়োজনে মহাপরিচালক বিদ্যালয়ভিত্তিক শিক্ষক সমন্বয় বদলির আদেশ জারি করবেন;

ডিপিএড বা সিইনএড প্রশিক্ষণে এক বা একাধিক শিক্ষকদের যোগদানের কারণে কিংবা কোন শিক্ষকের যোগদানের কারণে কিংবা কোন শিক্ষকের সাময়িক বরখান্তজনিত শূন্য পদের বা মাতৃত্বজনিত ছুটির কারণে শিক্ষক স্বল্পতায় কোনো বিদ্যালযের পাঠদান বিঘ্নিত হওয়ার কারণে উপজেলা বা থানা শিক্ষা অফিসার প্রস্তাবের ভিত্তিতে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সুনির্দিষ্ট সময়ের জন্য (মেয়াদ উল্লেখপূর্বক) সংযুক্তির আদেশ দেবেন। মেয়াদ শেষে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংযুক্ত আদেশ বাতিল হবে। একই শিক্ষককে একাধিক বার সংযুক্তি দেয়া যাবেনা। সংযুক্তির আদেশকারী কর্তৃপক্ষের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ জনস্বার্থে বা প্রশাসনিক কারণে সংযুক্তি আদেশ বাতিল করতে পারবেন।

দৈনিক শিক্ষাডটকমের পাঠকদের জন্য প্রাথমিক শিক্ষকদের সমন্বিত বদলি নির্দেশকাটি তুলে ধরা হলো। 

নির্দেশিকা দেখতে ক্লিক করুন

শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে দৈনিক শিক্ষার ইউটিউব চ্যানেলের সাথেই থাকুন। ভিডিওগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই দৈনিক শিক্ষাডটকমের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটন ক্লিক করুন। বেল বাটন ক্লিক করার ফলে আপনার স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারে সয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওগুলোর নোটিফিকেশন পৌঁছে যাবে।

দৈনিক শিক্ষা ডটকমের ইউটিউব চ্যানেল SUBSCRIBE করতে ক্লিক করুন।

ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন - dainik shiksha ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে - dainik shiksha জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা - dainik shiksha রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি - dainik shiksha প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0034019947052002