বাংলদেশ ব্যাংকের রোডম্যাপ বাস্তবায়ন - দৈনিকশিক্ষা

বাংলদেশ ব্যাংকের রোডম্যাপ বাস্তবায়ন

নিরঞ্জন রায় |

অনেক দেরিতে হলেও বাংলাদেশ ব্যাংক দেশের ব্যাংকিং খাতের সমস্যা দুর করে এখানে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার উদ্দেশে কিছু যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছে। ব্যাংকিং খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠা এবং খেলাপি ঋণ সমস্যার সমাধানে বাংলাদেশ ব্যাংক ইতোমধ্যে একটি রোডম্যাপ প্রণয়ন করেছে, যার মধ্যে এমন দুটো কর্মপরিকল্পনা আছে যা ব্যাংকিং খাতের সর্বোচ্চ মাত্রার সংস্কার পদক্ষেপ। এর একটি হচ্ছে একাধিক ব্যাংকের মার্জার এবং আরেকটি হচ্ছে বিরাজমান খেলাপি ঋণ সমস্যা সমাধানে অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করা।

এ দুটো বিশেষ পদক্ষেপসহ বাংলাদেশ ব্যাংকে যে রোডম্যাপ প্রণয়ন করেছে, তা যদি সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করতে পারে তাহলে আমি নিশ্চিত যে বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে এবং আমাদের দেশের ব্যাংকিংয়ের মান আন্তর্জাতিক মানের কাছাকাছি পৌঁছে যাবে। সংশয়ের জায়গা হচ্ছে এই বিশেষ কর্মপরিকল্পনা এবং প্রস্তবিত রোডম্যাপ আদৌ বাস্তবায়ন হবে কি না এবং হলেও সেটা সঠিকভাবে হবে কি না। নাকি অতীতের অনেক সংস্কার কর্মসূচির মতো এই রোডম্যাপও বাস্তবায়নের মাঝপথে থেমে থাকবে, অথবা কিছু একটা করেই নামমাত্র বাস্তবায়ন হয়েছে বলে চালিয়ে দেয়া হবে, সেটাই দেখার বিষয়।

আমাদের দেশের ব্যাংকিং খাতে একাধিক ব্যাংকের মার্জার এবং অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করে খেলাপি ঋণ সমস্যা সমাধানের মতো সংস্কার কর্মসূচি বাস্তবায়নের কাজটি মোটেই সহজ নয়। সবচেয়ে বড় কথা এই বিশেষ কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে গেলে যে সকল চ্যালেঞ্জ, সমস্যা এবং প্রতিবন্ধকতা দেখা দেবে তা সফলভাবে মোকাবিলা করার মতো প্রস্তুতি বাংলাদেশে ব্যাংকের আছে কি না। বাংলাদেশ ব্যাংক অতীতে যেখানে সাধারণ মানের সংস্কার কর্মসূচি বাস্তবায়নের নজিরই সেভাবে স্থাপন করতে পারেনি, সেখানে অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি দিয়ে খেলাপি ঋণ সমস্যার সমাধান এবং একাধিক ব্যাকের মার্জারের মতো সর্বোচ্চ মাত্রার সংস্কার কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে কীভাবে। এই ধরনের ব্যাপক কার্যক্রম গ্রহণ করার আগে দেশের সব অংশীজনদের (স্টেকহোল্ডারদের) সঙ্গে আলোচনা করে তাদের পরামর্শ বিবেচনায় নিতে হয়। বিশেষ করে দেশের বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ, নিতিনিরধারক, প্রথিতযশা ব্যাংকার এবং ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করে তাদের সম্মতি এবং সহযোগিতার আশ্বাস নিশ্চিত করতে পারলেই এই মাপের বিশেষ কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা সম্ভব। বাংলাদেশ ব্যাংক এরকম আলোচনা করেছে কিনা আমাদের জানা নেই, যদিও কিছুদিন আগে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর দেশের কয়েকজন খ্যাতনামা অর্থনীতিবিদের সঙ্গে আলোচনা করেছিলেন।

বাংলাদেশ ব্যাংক যেহেতু দেশের ব্যাংকিং খাতের দীর্ঘদিনের পুঞ্জিভূত সমস্যা সমাধানে হাতে দিয়েছে এবং ইতোমধ্যে রোডম্যাপ প্রণয়ন করেছে। তাই এর বাস্তবায়ন যেকোনো মুল্যেই হোক সম্পন্ন করতে হবে। এজন্য যে চ্যালঞ্জ এবং প্রতিবন্ধকতা আসবে সেগুলো চিহ্নিত করে তা মোকাবিলা করার জন্য কিছু আগাম প্রস্তুতি নিয়ে রাখতে হবে। প্রথমেই গৃহীত রোডম্যাপ, বিশেষ করে একাধিক ব্যাংকের মার্জার এবং খেলাপি ঋণ সমস্যা সমাধানে অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি প্রতিষ্ঠার বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরে এর উদ্দেশ্য, লক্ষ্য, সফলতা, সুবিধা-অসুবিধা, চ্যালেঞ্জ ও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার উপায় এবং সর্বোপরি বাস্তবায়নের টাইম-লাইন উল্লেখ করে একটি সংক্ষিপ্ত কার্জপত্র বা ওয়ার্কিং পেপার তৈরি করে অর্থমন্ত্রীসহ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একান্তভাবে আলোচনা করে এই রোডম্যাপ বাস্তবায়নে তার সম্মতি গ্রহণ করা প্রয়োজন।

প্রধানমন্ত্রীর সম্মতির প্রয়োজন হবে এ কারণে যে এটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাধারণ মানের নিয়ন্ত্রণমূলক কোনো কার্যক্রম নয়। এই রোডম্যাপ বাস্তবায়নে যারা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারে, তারা অভিযোগ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে যাওয়ার চেষ্টা করেও খুব একটা সুবিধা করতে পারবে না, যদি প্রধানমন্ত্রীর সম্মতি আগে থেকেই নেয়া থাকে। অধিকন্তু এই রোডম্যাপ বাস্তবায়নের যদি বড় ধরনের কোনো চ্যালেঞ্জ বা সমস্যা দেখা দেয়, তখন সেটাও প্রধানমন্ত্রীকেই সামলাতে হবে। এমনকি এই বিশেষ কাজে সরকারি অন্যান্য অনেক বিভাগ এবং মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতারও প্রয়োজন হবে, যা খুব সহজে পাওয়া যাবে যদি প্রধানমন্ত্রীর এতে সরাসরি সম্মতি থাকে। সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত খবর থেকে জানা যায় যে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে দশটি দুর্বল ব্যাংকের ব্যাপারে ব্যাবস্থা নেয়ার বিষয়ে আলোচনা করেছেন এবং প্রধানমন্ত্রী এই দশটি ব্যাংককে এক বছর সময় দিতে বলেছেন। খুবই ভালো খবর। কিন্তু এ রকম খণ্ডিত এক-দুটো বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর সম্মতি নিলে খুব একটা লাভ হবে না। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পুরো প্যাকেজটা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করে তার সম্মতি ও দিকনির্দেশনা নিতে পারলে সবচেয়ে ভালো কাজ হবে।

দ্বিতীয়ত, ব্যাংকের চেয়ারম্যান এবং পরিচালকদের সঙ্গে যেমন আলোচনা করতে হবে, তেমনি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী এবং সিনিয়র ম্যানেজমেন্টের সঙ্গেও বাংলাদেশ ব্যাংকের গৃহীত রোডম্যাপ বাস্তবায়নের বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করতে হবে। আমাদের অতীত অভিজ্ঞতা বলে ব্যাংকিং খাতে বিশেষ কোনো পরিবর্তন আনতে গেলে প্রথমেই এর মালিকপক্ষ ধরে নেয় যে তাদের কর্তৃত্ব খর্ব করা হবে। একইভাবে ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীরা ভাবতে শুরু করেন যে তারা ক্ষমতাহীন হয়ে যাবেন। ফলে সেসব পরিবর্তন আনতে তাদের সহযোগিতা তো পাওয়া যায়ই না, উল্টো এক ধরনের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ অসহযোগিতা লক্ষ্য করা যায়। এখানেও যে তার ব্যতিক্রম হবে না, তা খুব সহজেই অনুমেয়। এ কারণেই বাংলাদেশ ব্যাংকের উচিৎ হবে ব্যংকের মালিকপক্ষ এবং প্রধান নির্বাহীসহ সিনিয়র ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করে তাদেরকে বোঝানো যে ব্যাংকিং খাতে বিরাজমান অব্যবস্থার জন্য তাদেরকেই বেশি দায়ী করা হয়ে থাকে। তারা কেন এই দ্বায় বয়ে বেড়াবেন। এ রকম ব্যাংকিং নিয়ে ব্যবসা করতে তাদেরকেই বেশি সমস্যায় পড়তে হয়। অথচ ভালো ব্যাংকিং ব্যবস্থা নিশ্চিত করা গেলে তারাই সবচেয়ে বেশি লাভবান হবেন। সবচেয়ে বড় কথা এই রোডম্যাপ বাস্তবায়নের কারণে মালিকপক্ষ এবং প্রধান নির্বাহীর ক্ষমতা মোটেও খর্ব হবে না। তারা আগেও যা ছিলেন, পরেও তাই থাকবেন। সবকিছু শুধু প্রযুক্তিনির্ভর একটি সিস্টেমের মাধ্যমে পরিচালিত হবে। এসব কিছু বিবেচনায় নিয়ে যদি মালিকপক্ষ এবং প্রধান নির্বাহীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে সম্মত হয় এবং সর্বাত্মক সহযোগিতার নিশ্চয়তা দেয়, তাহলে খুব ভালো কথা। নতুবা আইনের মাধ্যমে তাদের রাজি করাতে হবে। মোটকথা ব্যাংকের মালিকপক্ষ এবং প্রধান নির্বাহীসহ সিনিয়র ম্যানেজমেন্টকে সঙ্গে নিয়ে এই রোডম্যাপ বাস্তবায়নের কাজে হাতে দিতে হবে। তাদের ওপর জোরপূর্বক চাপিয়ে দিয়ে তেমন একটা সফলতা পাওয়া যাবে না।

তৃতীয়ত; বাংলাদেশ ব্যাংকের উচিত হবে দেশের ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা। দেশের ব্যাংকিং খাতের কোনরকম পদক্ষেপ গ্রহণের ব্যাপারে আমাদের দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের মাঝেও এক ধরনের অহেতুক ভিতি কাজ করে। তারা ভাবতে শুরু করে যে তাদের হয়ত ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণের সুযোগ সীমিত হয়ে যাবে। ফলে তারাও সহযোগিতার হাত বাড়ায় না। তাদের সঙ্গে আলোচনা করে তাদেরকে বোঝাতে হবে যে প্রস্তাবিত রোডম্যাপ বাস্তবায়িত হলে তাদের ঋণ গ্রহণের সুযোগ মোটেই সীমিত হবে না। বরং সবকিছু সিস্টেমনির্ভর হওয়ায় তাদের আর ঋণ গ্রহণের জন্য ব্যাংকারদের সঙ্গে বিশেষ সখ্যতা গড়ে তোলার প্রয়োজন হবে না। ব্যবসায়ীদের ঋণগ্রহণের যোগ্যতা এবং সক্ষমতা থাকলে তারা তখন খুব সহজে এবং অপেক্ষাকৃত অল্প সুদের হারেই ঋণ পেয়ে যাবে। অবশ্যই বেনামি ঋণ বা ইচ্ছাকৃত খারাপ ঋণ অনেকটাই বন্ধ হয়ে যাবে এবং তাতে দেশের প্রকৃত ব্যবসায়ীরা খুশীই হবেন।

চতুর্থত: বাংলাদেশ ব্যাংককে দেশের খ্যাতনামা কিছু আইটি ফার্ম এবং আইটি বিশেষজ্ঞের সঙ্গেও তাদের প্রস্তাবিত রোডম্যাপ নিয়ে আলোচনা করতে হবে। কেনোনা রোডম্যাপের অন্যতম একটি কার্যক্রম হচ্ছে ব্যাংকে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা। আর প্রকৃত সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে গেলে সকল প্রকার ব্যাংকিং কার্যক্রম এবং অপারেশন সম্পূর্ণরূপে ডিজিটাল করে তুলতে হবে। ফলে দেশের ব্যাংকিং খাতের প্রযুক্তিতে ব্যাপক বিনিয়োগ করতে হবে। এই কাজে যদি বিদেশি সহযোগিতা নেয়া হয় তাহলে একদিকে যেমন পর্যাপ্ত বৈদেশিক মুদ্রার প্রয়োজন হবে, যা এই মুহূর্তে বেশ কঠিন। অন্যদিকে তেমনি বাস্তবায়নের কাজ যথেষ্ট সময়সাপেক্ষ এবং জটিল হয়ে যাবে। অথচ এই কাজটি আমাদের দেশের আইটি ফার্ম এবং বিশেষজ্ঞদের মাধ্যমে করতে পারলে যেমন সহজ ও দ্রুত হবে, তেমনি বৈদেশিক মুদ্রাও সাশ্রয় হবে। এ কারণেই আইটি ফার্ম এবং বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা করে নিশ্চিত হতে হবে যে রোডম্যাপের কতোটুকু কীভাবে বাস্তবায়ন করা সম্ভব এবং সে অনুযায়ী রোডম্যাপ সাজাতে হবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকসহ যেকোনো নিয়ন্ত্রক সংস্থার জন্য সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করে তা কার্যকর করতে ব্যর্থ হওয়া। 

নিয়ন্ত্রক সংস্থার এমন পদক্ষেপ কখনই গ্রহণ করা উচিড় নয় যা বাস্তবায়ন বা কার্যকর করা সম্ভব হবে না, তাতে সে কার্যক্রম যতো গুরুত্বপূর্ণই হোক না কেনো। সেক্ষেত্রে পদক্ষেপ গ্রহণ করে কার্যকর করতে না পারার চেয়ে সেই পদক্ষেপ গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকাই শ্রেয়। কেনোনা এতে নিয়ন্ত্রক সংস্থার কর্তৃত্ব, বিশ্বাসযোগ্যতা এবং নিয়ন্ত্রণ করার সক্ষমতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়। এ কারণেই কেন্দ্রীয় ব্যাংক বা নিয়ন্ত্রক সংস্থা কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করলে তা সহজে বদলাতে চায় না। গত বছর আমেরিকায় ব্যাকিং খাতে সমস্যা দেখা দিলে এবং এক পর্যায় সিলিকন ভ্যালি ব্যাংকসহ একাধিক আঞ্চলিক ব্যাংক বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে আমেকিরকার ফেডারেল রিজার্ভ বৃহৎ ব্যাংকের, বিশেষ করে যে সকল ব্যাংকের সম্পদের বা অ্যাসেটের পরিমাণ ১০০ বিলিয়ন ডলার বা তার বেশি, তাদের মূলধন সংরক্ষণের পরিমাণ বৃদ্ধি করে। ফেডারেল রিজার্ভের এই সিদ্ধান্ত তীব্র সমালোচনা এবং প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হয়। ফেডারেল রিজার্ভ নিজেও অনুধাবান করতে পেরেছে যে তাদের তড়িঘড়ি করে এ রকম সিদ্ধান্ত নেয়া ঠিক হয়নি। তারপরও তারা তাদের এই সিদ্ধান্ত থেকে এখনো ফিরে আসেনি। বাংলাদেশ ব্যাংক যেহেতু সাহস করে রোডম্যাপ গ্রহণ করেছে, তাই এর বাস্তবায়ন সম্পন্ন না করে ফিরে আসার কোনো সুযোগ নেই। এ কারণেই সবকিছু বিচার বিশ্লেষণ করে এবং সবদিক আটঘাট বেধেই এই রোডম্যাপ বাস্তবায়নের কাজে হাত দিতে হবে।

লেখক: সার্টিফাইড অ্যান্টি-মানিলন্ডারিং স্পেশালিস্ট 

শিক্ষাসহ সব খবর সবার আগে জানতে দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেলের সঙ্গেই থাকুন। ভিডিওগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটন ক্লিক করুন। বেল বাটন ক্লিক করার ফলে আপনার স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওগুলোর নোটিফিকেশন পৌঁছে যাবে।

দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেল SUBSCRIBE করতে ক্লিক করুন।

 

স্কুল-মাদরাসা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ হাইকোর্টের - dainik shiksha স্কুল-মাদরাসা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ হাইকোর্টের ঢাকাসহ ১৩ জেলার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কাল বন্ধ - dainik shiksha ঢাকাসহ ১৩ জেলার সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কাল বন্ধ প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের মৌখিক পরীক্ষা শুরু ৯ মে - dainik shiksha প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের মৌখিক পরীক্ষা শুরু ৯ মে বেসরকারি শিক্ষকদের বদলি নীতিমালা প্রণয়নের নির্দেশ হাইকোর্টের - dainik shiksha বেসরকারি শিক্ষকদের বদলি নীতিমালা প্রণয়নের নির্দেশ হাইকোর্টের প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের নতুন নির্দেশনা - dainik shiksha প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের নতুন নির্দেশনা টেম্পু চাপায় কলেজছাত্রী নিহত - dainik shiksha টেম্পু চাপায় কলেজছাত্রী নিহত কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0035650730133057