২০১৯-২০ অর্থবছরে থেকে সব ধরনের বৃত্তি পাওয়া শিক্ষার্থীদের টাকা জিটুপি পদ্ধতিতে অনলাইনে ইএফটির মাধ্যমে সরাসরি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পাঠানো হচ্ছে। তবে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে আসা শিক্ষার্থীদের তথ্যের বিভিন্ন রকম ভুল রয়েছে। ফলে শিক্ষার্থীদের বৃত্তির টাকা পাঠাতে সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের বৃত্তির টাকা ‘বাউন্স ব্যাক’ হচ্ছে। এ সমস্যা দূর করতে মাদরাসাগুলোকে শিক্ষার্থীদের তথ্য সংশোধন করার সুযোগ দিয়েছে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর।
গত ২৯ সেপ্টেম্বর মধ্যে শিক্ষার্থীদের তথ্য সংশোধন চললেও মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর সে সময় বাড়িয়েছে। পুনঃনির্ধারিত সময়ে আগামী শুক্রবারের (২৭ নভেম্বর) মধ্যে বৃত্তিপ্রাপ্ত মাদরাসা শিক্ষার্থীদের তথ্য সংশোধনের সুযোগ দেয়া হয়েছে। এ সময়ের মধ্যে শিক্ষার্থীদের তথ্য সংশোধন করার নির্দেশ দিয়েছে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর।
অধিদপ্তর থেকে সময় বাড়ানোর বিষয়টি জানিয়ে চিঠি সব মাদরাসার অধ্যক্ষ বা সুপারকে পাঠানো হয়েছে। একই সাথে সব নিম্নমাধ্যমিক স্কুলের প্রধান শিক্ষক, কলেজগুলোর অধ্যক্ষ, সব বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার এবং সব মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষকে বিষয়টি জানিয়েছে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর। মাঠ পর্যায়ের শিক্ষা কর্মকর্তা ও প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের চিঠি পাঠিয়েও বিষয়টি জানানো হয়েছে।
এ সময়ের পরেও শিক্ষার্থীদের বৃত্তির টাকা পেতে জটিলতা হলে প্রতিষ্ঠান প্রধান ও দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা দায়ী থাকবেন বলেও হুঁশিয়ার করেছে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর।
শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে দৈনিক শিক্ষার ইউটিউব চ্যানেলের সাথেই থাকুন। ভিডিওগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই দৈনিক শিক্ষাডটকমের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটন ক্লিক করুন। বেল বাটন ক্লিক করার ফলে আপনার স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওগুলোর নোটিফিকেশন পৌঁছে যাবে।
দৈনিক শিক্ষা ডটকমের ইউটিউব চ্যানেল SUBSCRIBE করতে ক্লিক করুন।