মাদরাসা সভাপতি-সুপারসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা - দৈনিকশিক্ষা

মাদরাসা সভাপতি-সুপারসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা

দৈনিক শিক্ষাডটকম, দিনাজপুর |

দৈনিক শিক্ষাডটকম, দিনাজপুর:  দিনাজপুর সদর উপজেলার কাশিপুর দ্বি-মুখী দাখিল মাদরাসার সভাপতি ও সুপারের বিরুদ্ধে আয়া-নৈশ্যপ্রহরী পদে কর্মচারী নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অত্র মাদরাসার সভাপতি-সুপারসহ ৯ জনকে বিবাদী করে দিনাজপুর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে একটি মামলা করা হয়েছে। 

মামলার বাকি বিবাদীরা হলেন-দিনাজপুর সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার, সহকারী মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার, জেলা শিক্ষা অফিসার, মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর রংপুর অঞ্চলর উপ-পরিচালক, মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, নিয়োগ কমিটির সদস্য মোজাহার হোসেন ও ডিজির প্রতিনিধি মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী প্রকল্প পরিচালক মো. তাইমুর রহমান। 

গতকাল বৃহস্পতিবার মাদরাসা কর্তৃপক্ষের পূর্বের নিয়োগকৃত নৈশ্যপ্রহরী ভবাইনগর এলাকার মৃত আব্দুল হামিদের ছেলে আব্দুল মান্নান, আয়া পদের প্রার্থী ভবাইনগর এলাকার আব্দুল মান্নানের মেয়ে শামীমা আক্তার সুমা ও নৈশ্যপ্রহরী পদের প্রার্থী ভবাইনগর ডাঙ্গাপাড়া এলাকার মো. রাকিব বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করে। 

মামলা সূত্রে জানাযায়, দিনাজপুর সদর উপজেলার কাশিপুর দ্বি-মুখী দাখিল মাদরাসায় আয়া ও নৈশ্যপ্রহরী পদে নিয়োগের জন্য গত ১০ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত দুটি দৈনিকে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে মাদরাসা কর্তৃপক্ষ। 

এ বিষয়ে কাশিপুর দ্বি-মুখী দাখিল মাদরাসা কমিটির সভাপতি মো. সাইফুল ইসলাম জানান, আমি কোন প্রজ্ঞাপন-নিয়ম বুঝি না। আমি নিয়োগ কমিটিতে আছি। আর নিয়োগে কারো অভিযোগ থাকতেই পারে। 

কাশিপুর দ্বি-মুখী দাখিল মাদরাসার সুপার মো. আজিজুর রহমান জানান, নিয়োগ কমিটিতে সভাপতিকে থাকতেই হবে। আর সভাপতির ভাইয়ের স্ত্রীর আবেদন করার অধিকার আছে তাই তিনি করেছেন। নিয়ম অনুসারে নিয়োগ প্রক্রিয়া চলছে। আগামীকাল শনিবার নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। 

ছাত্রদলের ২৬০ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা - dainik shiksha ছাত্রদলের ২৬০ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ছাত্রলীগের মাধ্যমে শিক্ষামন্ত্রী কওমি মাদরাসার ঐতিহ্য নষ্ট করতে চান - dainik shiksha ছাত্রলীগের মাধ্যমে শিক্ষামন্ত্রী কওমি মাদরাসার ঐতিহ্য নষ্ট করতে চান ঈদে চার বিভাগে বেশি বৃষ্টিপাত হতে পারে - dainik shiksha ঈদে চার বিভাগে বেশি বৃষ্টিপাত হতে পারে সব সময় গাছ লাগানো আমাদের নীতি ছিলো: প্রধানমন্ত্রী - dainik shiksha সব সময় গাছ লাগানো আমাদের নীতি ছিলো: প্রধানমন্ত্রী কখনো বিদ্যালয়ে যায়নি তিন কোটি মানুষ - dainik shiksha কখনো বিদ্যালয়ে যায়নি তিন কোটি মানুষ বিসিএস ছেড়ে নন-ক্যাডারে যোগ দিলেন কর্মকর্তা - dainik shiksha বিসিএস ছেড়ে নন-ক্যাডারে যোগ দিলেন কর্মকর্তা ১৯ জন শিক্ষক বেতন পান না ৭ মাস ধরে - dainik shiksha ১৯ জন শিক্ষক বেতন পান না ৭ মাস ধরে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা: একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে র‌্যাঙ্কিংয়ে এগিয়ে থাকা কলেজগুলোর নাম এক নজরে - dainik shiksha র‌্যাঙ্কিংয়ে এগিয়ে থাকা কলেজগুলোর নাম এক নজরে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0028059482574463