কোন শিক্ষক-কর্মচারীকে এমপিওভুক্ত করতে মিথ্যা তথ্য বা জাল কাগজ দাখিল করে আবেদন করা হলে তার দায় নিতে হবে প্রতিষ্ঠান প্রধান ও সভাপতিকে। মিথ্যা তথ্য দেয়া শিক্ষক কর্মচারীর সাথে তাদের বিরুদ্ধেও আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। আর এ ধরণের অনিয়মের সাথে কোন শিক্ষা অধিদপ্তর বা এর আওতাধীন কোন অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীর সম্পৃক্ততা প্রমাণিত হলে তাদের বিরুদ্ধেও বিভাগীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এমন বিধান রেখে স্কুল-কলেজের এমপিও নীতিমালা ও জনবল কাঠামো জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে সোমবার (২৯ মার্চ) এ নীতিমালা প্রকাশ করা হয়েছে।
নীতিমালার ১৭. ৯ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, অসত্য তথ্য, তথ্য গোপন, ভুয়া জাল কাগজপত্র দাখিল, প্রাপ্যতা না থাকা সত্বেও আবেদন প্রেরণ করলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষক, কর্মচারী প্রতিষ্ঠান প্রধান, ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি বা গভর্নিং বডির চেয়ারম্যান দায়ী থাকবেন। এ ধরণের অনিয়মের জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর বা তার আওতাধীন অফিস কোন অফিসের কোন কর্মকর্তা বা কর্মচারীর সম্পৃক্ততার প্রমাণ পেলে তাদের বিরুদ্ধেও বিভাগীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে দৈনিক শিক্ষার ইউটিউব চ্যানেলের সাথেই থাকুন। ভিডিওগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই দৈনিক শিক্ষাডটকমের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটন ক্লিক করুন। বেল বাটন ক্লিক করার ফলে আপনার স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওগুলোর নোটিফিকেশন পৌঁছে যাবে।
দৈনিক শিক্ষাডটকমের ইউটিউব চ্যানেল SUBSCRIBE করতে ক্লিক করুন।