শিক্ষকদের ইনক্রিমেন্ট কৃতজ্ঞতা ও ব্রিটেনের দিনকাল - দৈনিকশিক্ষা

শিক্ষকদের ইনক্রিমেন্ট কৃতজ্ঞতা ও ব্রিটেনের দিনকাল

অধ্যক্ষ মুজম্মিল আলী, আবাসিক সম্পাদক |

বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও মাউশি অধিদপ্তরকে একটি ধন্যবাদ জানিয়ে আজকের লেখাটি শুরু করতে চাই। জুলাই মাসে সরকারি চাকরিজীবীদের ন্যায় বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতনের সাথে ইনক্রিমেন্ট যোগ হবার বিষয়টি সত্যি অন্য রকম অনুভূতি। ঠিক তেমনি বোশেখি ভাতার বিষয়টিও। ইনক্রিমেন্ট আর বোশেখি ভাতা এমনি এমনি এসে ধরা দেয়নি। এজন্য শিক্ষকদের অনেক আন্দোলন-সংগ্রাম করতে হয়েছে। তারপরও সরকার এবং সংশ্লিষ্টদের সদিচ্ছা না থাকলে এগুলো পেতে হয়তো বা আরো আন্দোলন-সংগ্রাম করতে হতো। এ কথা ঠিক যে, আজ পর্যন্ত বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীরা যেটুকু অর্জন করেছেন, তা মুলত তাদের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন-সংগ্রামের ফসল। আর যেটুকু অর্জন করতে পারছেন না বা পারেননি, সে কেবল তাদের অনৈক্যের কারণে। এখন প্রতি বছর জুলাই মাস এলেই ইনক্রিমেন্টের হিসেব নিকেশ শুরু হয়ে যায়। বাংলা নববর্ষ এলে বোশেখি ভাতা নিয়ে নতুন উচ্ছ্বাস সৃষ্টি হয়। জুলাই মাসে যেমন ইনক্রিমেন্ট প্রাপ্তির বিষয়টি আত্মতৃপ্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়, তেমনি নববর্ষে বোশেখি ভাতার আনন্দে বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীগণ উচ্ছ্বসিত হন। আসলে টাকা-পয়সা ব্যাপার নয়। মুল কথা হচ্ছে, নিজেদের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আনন্দ। বহু প্রতীক্ষার পর প্রথম যেদিন ইনক্রিমেন্ট ও বোশেখি ভাতা প্রাপ্তির সংবাদ পাই, সেই রোমাঞ্চটি আজও আমাকে আন্দোলিত করে।ইনক্রিমেন্ট ও বোশেখি ভাতা সরকারিদের মত হয়ে যাওয়ায় বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের সরকারি হতে আর কী বাকি রইল? এ নিয়ে একটু চিন্তা-ভাবনা করার জন্য সরকারের সংশ্লিষ্টদের অনুরোধ জানাই। এটি মনে করা স্বাভাবিক যে, সরকার এ ক্ষেত্রে অনেকদূর এগিয়েছে। শতভাগ বেতন, বোশেখি ভাতা, ইনক্রিমেন্ট ইত্যাদি দেবার পর সরকার কেন বেসরকারি থেকে 'বে' উপসর্গটি সরিয়ে নেবার উদ্যোগ নেয় না, সে আমার বোধগম্য নয়। আরেকটু সামান্য উদ্যোগ নিলে শিক্ষায় আমাদের ভিন্ন একটি ইতিহাস রচনা হতে পারত।ঐতিহাসিক মুজিববর্ষে এ কাজটি করা যেত। জাতীয়করণের একদম কাছাকাছি জায়গায় এসেও সরকার কেন পুরো কৃতিত্বটি নিতে চাচ্ছে না? বাড়িভাড়া, চিকিৎসাভাতা আর উৎসবভাতা-এই তিনটি বিষয় সরকারিদের মত দিলেই সব শেষ হয়ে যায়। জুলাই মাস শেষ হবার পথে। কয়েকদিন পরেই সরকারি-বেসরকারি সকলে তাদের জুলাই মাসের বেতন পাবেন। এর সাথে ইনক্রিমেন্ট যোগ হবে। প্রত্যেকের বেতন নতুন ধাপে উন্নীত হবে। বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের এই ইনক্রিমেন্ট সুবিধা দেবার জন্য আমি সংশ্লিষ্টদের প্রতি ধন্যবাদ জানিয়ে এর ধারাবাহিকতায় অন্তত শিক্ষার মাধ্যমিক স্তর দ্রুত জাতীয়করণের জোর দাবি জানাই।

চলতি সপ্তাহে ব্রিটেনের তাপমাত্রা কিছটা সহনীয় পর্যায়ে নেমে এসেছে।এখন তা ১৫ থেকে ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ওঠানামা করছে।গত কয়েকদিনে পুরো দেশের জীবনযাত্রা নাকাল হয়ে পড়েছিল। অত্যধিক তাপদাহে কোনো কোনো জায়গায় ঘরবাড়ি ও বন-জঙ্গলে আগুন পর্যন্ত লেগেছে। কোথায় যেন একটি স্কুলে আগুন ধরেছিল বলে টেলিভিশনের খবরে দেখেছি। কেবল ব্রিটেনে নয়, ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশ ইতালি, স্পেন, ফ্রান্স, পর্তুগালেও একই অবস্থা সৃষ্টি হয়েছিল। এসব দেশে তাপদাহে বহু বাড়িঘর ও বন-জঙ্গল পুড়ে ছাই হয়েছে।হাজার হাজার মানুষ ঘরছাড়া হয়েছে। কোথাও কোথাও গরমে পাকা রাস্তার পিচ গলে গিয়েছে। এখন জনজীবনে মোটামুটি স্বস্তি নেমে এসেছে।তবে সামনের মাসে তাপদাহ আরো ব্রিদ্ধি পাবার আশঙ্কা করা হচ্ছে। ব্রিটেনে গত ৩০০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। আগামী বছরগুলোতে তাপমাত্রার এই রেকর্ড আরো বেশি হবার আশঙ্কা করা হচ্ছে।শীতল আবহাওয়ার দেশ বলে এখানে আগে কোনোদিন গরমের হাত থেকে রক্ষা পাবার কোনো প্রস্তুতি কেউ নিয়ে রাখেনি। আগে কোনোদিন এর প্রয়োজনও পড়েনি।ঘরবাড়িগুলো ঠান্ডা থেকে রক্ষার নিমিত্তে সে আদলে তৈরি করা। মনে হয় গরমের বিষয়টি কেউ কোনোদিন চিন্তাও করেনি। ঘরের ভেতরটা  উষ্ণ অবস্থায় রাখার জন্য ঘর দুয়ারে দরজা, জানালা, ভেন্টিলেটর একেবারে কম। ঘরের ভেতর যাতে ঠান্ডা প্রবেশ করতে না পারে, সেজন্য এদেশের ঘরগুলো সেভাবে তৈরি করা হয়েছে। গত সপ্তাহে অত্যধিক গরম পড়ার কারণে কোথাও কোথাও সিলিং ফ্যান লাগাতে দেখা গেছে। এখন থেকে হয়তো বা গরম থেকে রক্ষার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া শুরু হবে।

বেশ কয়েক বছর ধরে বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানী, আবহাওয়াবিদ ও পরিবেশবিদরা বৈশ্বিক জলবায়ু নিয়ে নানা আশঙ্কার কথা বলে আসছিলেন। তাদের সে আশঙ্কার বাস্তব চিত্র আমরা প্রত্যক্ষ করতে শুরু করেছি। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিভিন্নভাবে আবহাওয়ার বিরূপ প্রভাব লক্ষ করা যাচ্ছে। আমাদের মতো দেশে এর প্রভাব আরো বেশি ভয়াবহ ও ভয়ঙ্কর হবার আশঙ্কা রয়েছে।গ্রিন হাউস প্রতিক্রিয়ার কথা অনেক শুনেছি।আমলে নেইনি।সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যখন বৃষ্টি হবার কথা, তখন বৃষ্টি হয় না। কখনো অসময়ে অতিবৃষ্টি দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে ওঠে।যখন খরা কিংবা বন্যা হয়, তখন অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে যায়। শীতকালে ঠান্ডা কম পড়ে। কখনো কখনো অসময়ে ঠান্ডার প্রকোপ বেড়ে যেতে দেখা যায়। গরম যখন পড়ে, তখন সইবার শক্তি থাকে না। এই করে করে আবহাওয়া ও জলবায়ু দিনে দিনে মানব জাতির অস্তিত্বের পরিপন্থি হয়ে উঠছে। শুধু পরিপন্থি নয়, ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করছে। এই ভয়ঙ্কর রূপ দেখে মনে হয় প্রকৃতি মানুষের উপর প্রতিশোধ নিতে শুরু করেছে।এ জন্য প্রকৃতির কোনো দায় নেই। আমরা মানুষরাই দায়ী। আমরা প্রতিনিয়ত প্রকৃতির সাথে অবিচার করে চলেছি। প্রকৃতিকে সুস্থ ও স্বাভাবিক রাখার প্রতি কোনো দৃষ্টিপাত আমাদের নেই। পৃথিবী সৃষ্টির পর থেকে মানুষ প্রকৃতিকে ইচ্ছেমত ব্যবহার করছে। নিজের প্রয়োজনে একে বাঁচিয়ে রাখার একটুও গরজ আমাদের কারো নেই। আমরা যেখানে সেখানে কলকারখানা গড়ে তুলছি। বর্জ্য ফেলছি। বন বাদাড় উজাড় করছি। পাহাড় কেটে ফেলছি। নদী দখল করছি। পাথর তুলছি। বালু উত্তোলন করছি। ইট পুড়ছি। দালান নির্মাণ করছি। পরিবেশ ও প্রতিবেশ দূষণের জন্য আমরা কীই না করছি!
উন্নত বিশ্বের দেশগুলো আমাদের থেকে কিছুটা হলেও সচেতন। উদাহরণ স্বরূপ ব্রিটেনের কথাই বলি।এখানে প্রতিটি হাইওয়ে বা মটরওয়েতে হাজার হাজার গাড়ি চলাচল করে।লোকজনের তুলনায় যানবাহন বেশি এবং যানবাহনের তুলনায় রাস্তাঘাট বেশি।কিন্তু রাস্তাঘাটে গাড়ির কোনো হর্ন বা শব্দ নেই। যার যার লেইন দিয়ে যাচ্ছে। গতি বাড়াতে কিংবা কমাতে লেইন পরিবর্তন করলেই হলো। একটি অন্যটিকে ওভারটেকের প্রয়োজন পড়ে না। হর্ন দেবার প্রয়োজন নেই। একমাত্র অ্যাম্বুলেন্স ও পুলিশের গাড়ি বিশেষ প্রয়োজনে হর্ন দিয়ে থাকে। তবে তাদের হর্নের শব্দ কর্কশ কিংবা বিরক্তিকর নয়। হাইওয়েতে জায়গায় জায়গায় সাইনবোর্ডে স্পিড লিমিট দেয়া থাকে। কোনো ড্রাইভার স্পিড লিমিট অতিক্রম করে না। রাস্তার মধ্যে সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো আছে। কেউ স্পিড লিমিট অতিক্রম কিংবা ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন করলে তাকে জরিমানা দিতে হয়। সে জরিমানা কেবল অর্থ দিয়ে নয়, লাইসেন্স থেকে পয়েন্টও কর্তন করা হয়। প্রতিটি ড্রাইভিং লাইসেন্সে ১০ পয়েন্ট ক্রেডিট থাকে। কর্তন হতে হতে এক সময় সব পয়েন্ট খুইয়ে ফেললে লাইসেন্স জব্দ করা হয়। তাই রাস্তাঘাটে বেপরোয়া গাড়ি চালানো কিংবা ট্র্যাফিক আইন লঙ্ঘন করার ঝুঁকি কেউ নিতে চায় না। আইনের যথাযথ প্রয়োগ থাকায় এ দেশে আইন অমান্য করার প্রবণতা কারো মধ্যে নেই। রাস্তাঘাটে গাড়ি থেকে কালো ধোঁয়া নির্গত হতে কোনোদিন দেখিনি। এছাড়া এদেশের হাইওয়ে এবং মটরওয়ের আরেকটি বৈশিষ্ট্য, এর উভয় পাশে কোথাও কোনো দোকানপাট বা হাটবাজার নেই। এমনকি পেট্রল পাম্প বা সার্ভিস সেন্টারগুলোও রাস্তা থেকে বেশ কিছুটা দূরে থাকে। রাস্তার দু'পাশে প্রটেকশনের কারণে লোকজন কিংবা জীবজন্তু বাইরে থেকে সড়কে উঠতে পারে না। আমাদের দেশে রাস্তার দু'পাশে বৃক্ষ রোপণ করা হয় মাত্র। এখানে রাস্তার উভয় পাশে বন লাগানো হয়।
এ দেশের সবগুলো রাস্তা দেখতে এক রকম। সবগুলো শহর একই আকার আকৃতির। সবগুলো বাড়ি একই ডিজাইনের। দেখলে মন হবে সবই এক ও অভিন্ন পরিকল্পনায় তৈরি করা হয়েছে। কেবল ব্রিটেনে নয়, ইউরোপের প্রায় প্রতিটি দেশের রাস্তাঘাট, বাড়িঘর ও শহরগুলোর একই চিত্র। রাস্তাঘাট, বাড়িঘর ও শহরগুলো খুবই পরিচ্ছন্ন। ফাঁক ফাঁক করে ঘরদোর, দোকানপাট, দালান বিল্ডিং তৈরি করা হয়েছে। আমাদের মত ঘন ঘন এবং উঁচু উঁচু দালান   নেই। একমাত্র কিছু বাণিজ্যিক ভবন বহুতল হয়ে থাকে। কিন্তু ঘন ঘন বা একটি আরেকটির গায়ে লাগিয়ে নয়। আবাসিক ভবনগুলো বেশিরভাগ দোতলা। গায়ে গায়ে লেগে খুব কম। প্রকৃতিকে তারা সযত্নে লালন করে। শহরের মাঝখানে যত্রতত্র বনবাদাড় ও গাছপালা দেখতে পাওয়া যায়। যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা ফেলার অবকাশ নেই। পথে পথে নির্দিষ্ট জায়গায় ডাস্টবিন রাখা আছে। কিছু ফেলতে হলে ডাস্টবিনে ফেলতে হয়। লোকজন খুবই ভদ্র ও শান্তশিষ্ট বলে মনে হয়।তাদের মধ্য হৈ চৈ বা গোলমাল সচরাচর পরিলক্ষিত হয় না। এখানে শ্রমকে খুব বেশি মর্যাদার চোখে দেখা হয়। কে কী কাজ করে, সে নিয়ে কেউ ভাবে না। ছোট বড় যাই হোক, একটা কাজ থাকলেই হলো। যার কোনো কাজ নেই, তার কোনো মর্যাদা নেই। এখানে শ্রমের মর্যাদা অন্য সবকিছুর ঊর্ধ্বে গণ্য করা হয়। আমাদের দেশে শ্রমের মর্যাদা কেবল বই-পুস্তকে দেখতে পাই। কিন্তু এদেশে শ্রমের মর্যাদা বাস্তব জীবনে অক্ষরে অক্ষরে প্রতিফলিত হয়। সচরাচর কোনো মানুষকে বেকার অবস্থায় দেখা যায় না। প্রত্যেকের কোনো না কোনো কাজ থাকে। ব্রিটেন বহু ভাষাভাষী মানুষের দেশ। এখানে পৃথিবীর প্রায় প্রত্যেক দেশ ও জাতির লোক দেখতে পাওয়া যায়।তারা নিজ নিজ ভাষা, ধর্ম, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও জীবনাচরণ অনুসরণ করে থাকে। এ নিয়ে তাদের মধ্যে সচরাচর কোনো বিরোধ দেখা যায় না।
ব্রিটেনে এখন খুব লম্বা দিন চলছে। ভোর সাড়ে চারটার দিকে সূর্য ওঠে এবং সন্ধ্যে সাড়ে নয়টার দিকে অস্ত যায়। রাত এগারোটার দিকে এশার নামাজের ওয়াক্ত হয়। দিন প্রায় ষোল-সতের ঘণ্টার মত এবং রাত মাত্র সাত-আট ঘণ্টা। এখন অবশ্য দিন আস্তে আস্তে ছোট এবং রাত বড় হতে শুরু করেছে। অক্টোবর-নভেম্বরের দিকে দিন একেবারে ছোট এবং রাত অনেক লম্বা হয়ে যায়। ব্রিটেনে দিন ও রাতের এই তারতম্য আমাদের দেশের চেয়ে অনেক বেশি। গতকাল বিকেলে ভাগ্নে তাওসিফকে নিয়ে পার্কে বেড়াতে গিয়েছিলাম। এদেশে এখানে সেখানে সর্বত্র পার্ক আছে। এসব পার্কে ঢুকতে ফি দিতে হয় না। খেলাধুলা ও শরীরচর্চার নানা সুযোগ-সুবিধা আছে। নারী-পুরুষ, শিশু ও সব বয়সী মানুষের জন্য আলাদা আলাদা ব্যবস্থা। পার্কের চতুর্দিকে গাছপালা ও বনায়ন। বিভিন্ন জাতের পাখি এবং প্রাণী পার্কে নির্ভয়ে ও নির্বিঘ্নে ঘুরে বেড়ায়। এদেশে কেউ পাখি কিংবা অন্য কোনো প্রাণী শিকার করে না। পশু-পাখি শিকার করা একদম নিষেধ। এখানে সচরাচর কেউ কোনো বেআইনি কাজ করার সাহস পায় না। রাস্তাঘাটে, পার্কে, বাড়িঘরে সর্বত্র সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো থাকে। বেশিরভাগ ক্যামেরা পুলিশ কন্ট্রোল রুমের সাথে সংযুক্ত।

লেখক : প্রাক্তন অধ্যক্ষ, চরিপাড়া উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ, কানাইঘাট, সিলেট। বর্তমানে লন্ডন প্রবাসী। 

জড়িত মনে হলে চেয়ারম্যানও গ্রেফতার: ডিবির হারুন - dainik shiksha জড়িত মনে হলে চেয়ারম্যানও গ্রেফতার: ডিবির হারুন পছন্দের স্কুলে বদলির জন্য ‘ভুয়া’ বিবাহবিচ্ছেদ - dainik shiksha পছন্দের স্কুলে বদলির জন্য ‘ভুয়া’ বিবাহবিচ্ছেদ হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা - dainik shiksha হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা সনদ বাণিজ্য : কারিগরি শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানের স্ত্রী কারাগারে - dainik shiksha সনদ বাণিজ্য : কারিগরি শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানের স্ত্রী কারাগারে কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে উপবৃত্তির জন্য সব অ্যাকাউন্ট নগদে রূপান্তরের নির্দেশ - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সব অ্যাকাউন্ট নগদে রূপান্তরের নির্দেশ সপ্তম শ্রেণিতে শরীফার গল্প থাকছে, বিতর্কের কিছু পায়নি বিশেষজ্ঞরা - dainik shiksha সপ্তম শ্রেণিতে শরীফার গল্প থাকছে, বিতর্কের কিছু পায়নি বিশেষজ্ঞরা জাতীয়করণ আন্দোলনের শিক্ষক নেতা শেখ কাওছার আলীর বরখাস্ত অনুমোদন - dainik shiksha জাতীয়করণ আন্দোলনের শিক্ষক নেতা শেখ কাওছার আলীর বরখাস্ত অনুমোদন ১৭তম ৩৫-প্লাস শিক্ষক নিবন্ধিতদের বিষয়ে চেম্বার আদালত যা করলো - dainik shiksha ১৭তম ৩৫-প্লাস শিক্ষক নিবন্ধিতদের বিষয়ে চেম্বার আদালত যা করলো দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে তিন স্তরে সনদ বিক্রি করতেন শামসুজ্জামান, দুদকের দুই কর্মকর্তার সম্পৃক্ততা - dainik shiksha তিন স্তরে সনদ বিক্রি করতেন শামসুজ্জামান, দুদকের দুই কর্মকর্তার সম্পৃক্ততা please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0039660930633545