শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউরে যত নির্দেশনা - দৈনিকশিক্ষা

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউরে যত নির্দেশনা

নিজস্ব প্রতিবেদক |

জাতীয় পরামর্শক কমিটির সুপারিশের আলোকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার ‘স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউর’ বা এসওপি প্রস্তুত করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর। বৃহস্পতিবার (৯ সেপ্টেম্বর) অধিদপ্তর থেকে এসওপিটি প্রকাশ করা হয়েছে। এতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে প্রতিষ্ঠান প্রধান, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক, গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ও মাঠ পর্যায়ের শিক্ষা কর্মকর্তাদের প্রতি একগুচ্ছ নির্দেশনা দিয়েছে শিক্ষা অধিদপ্তর। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যঝুঁকি কমাতে এসওপিতে দেওয়া দায়িত্বগুলো পালন করতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।   

এসওপিতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানদের প্রতি নির্দেশনা:

স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউরে প্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য ১৪ দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে :

১. মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে জারীকৃত 'গাইডলাইন' এবং ৫ সেপ্টেম্বর দেওয়া নির্দেশনার কার্যক্রম সঠিকভাবে অনুসরণ নিশ্চিত করা।

২. কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে 'করণীয়' এবং 'বর্জনীয়' কাজ সম্পর্কে শিক্ষক-শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও কর্মচারীদের নিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সভা করে সকলকে এ বিষয়ে সুস্পষ্ট ধারণা দেওয়া।

৩. প্রতিটি শিক্ষার্থীর শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে আনন্দময় শিখন পরিবেশ নিশ্চিতকরণ। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অবস্থানকালে সব শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মচারী ও সংশ্লিষ্ট সবার সর্বদা মাস্ক পরিধান নিশ্চিতকরণ।

৫. কোন শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মচারীর কোভিড-১৯ এর লক্ষণ দেখা গেলে তাৎক্ষণিক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ।

৬. স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে শিক্ষার্থীদের জন্য আসন বিন্যাস করা।

৭. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কমপক্ষে ৮০ শতাংশ শিক্ষক কর্মচারীকে কোভিড-১৯ এর টিকা গ্রহণ নিশ্চিত করা।

৮. পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত প্রাতঃ সমাবেশ বন্ধ রাখা।

৯. কোয়ারেন্টিন বা আইসোলেশনে থাকা শিক্ষার্থীদের উপস্থিতগণ্য করে ১৪ দিন বাড়িতে থাকার অনুমতি দেওয়া।

১০. শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার বিষয়টিকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দেওয়া।

১১. দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত নৃগোষ্ঠীর প্রতিবন্ধকতা বিবেচনা করে সব শিক্ষার্থীর জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ।

১২. মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশান উইং থেকে পাঠানো (অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে) নির্দিষ্ট ছকে গুগল ডক-এর মাধ্যমে তথ্য দৈনিক বিকাল ৩ টার মধ্যে পাঠানো নিশ্চিত করা।

১৩. প্রতিষ্ঠান খোলার প্রথম দিন শিক্ষার্থীরা কিভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রতিষ্ঠানে অবস্থান করবে এবং বাসা থেকে যাওয়া-আসা করবে সেই বিষয়ে তাদেরকে শিক্ষণীয় ও উদ্বুদ্ধকারী ব্রিফিং দেওয়ার ব্যবস্থা করা। এছাড়া মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে দেওয়া ভিডিও প্রদর্শনের ব্যবস্থা করা।

১৪. মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক জারীকৃত গাইডলাইন এবং নির্দেশনা যথাযথভাবে অনুসরণ করবেন।

এসওপিতে শিক্ষকদের প্রতি নির্দেশনা:

স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউরে শিক্ষকদের জন্য ৮ দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে :

১. মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে জারি করা 'গাইডলাইন' এবং ৫ সেপ্টেম্বরের দেওয়া নির্দেশিত কার্যক্রম সঠিকভাবে অনুসরণ নিশ্চিত করা।

২. শিক্ষার্থীদের মানসিক অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে তাদের মনোসামাজিক সহায়তা দেওয়া।

৩. শ্রেণি কার্যক্রমের শুরুতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিষয়ক মোটিভেশনাল ব্রিফিং দেওয়া।

৪. স্কুল খোলার অল্প কিছুদিনের মধ্যে শিক্ষার্থীদের দুর্বল দিকগুলো চিহ্নিত করে তা প্রশমনে যথাযথ উদ্যোগ গ্রহণ করবেন।

৫. আনন্দঘন পরিবেশের মাধ্যমে শ্রেণি পাঠদান করা।

৬. হাঁচি কাশির শিষ্টাচার নিজে পালন করবেন ও শিক্ষার্থীদের এ বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করবেন। কোন শিক্ষক ক্লাস শেষে পরবর্তী শিক্ষক না আসা পর্যন্ত শ্রেণিকক্ষ ত্যাগ করবেন না।

৮. মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে জারি করা গাইডলাইন এবং নির্দেশনা যথাযথভাবে অনুসরণ করবেন।

এসওপিতে শিক্ষার্থীদের জন্য নির্দেশনা:

স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউরে শিক্ষার্থীদের জন্য ৮ দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে :

১. রুটিন অনুযায়ী প্রতিষ্ঠানে নিয়মিত আগমন।

২. প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নির্দেশিত দূরত্ব মেনে প্রবেশ, শ্রেণিকক্ষে বসা ও প্রতিষ্ঠান হতে বহির্গমন করা।

৩. অসুস্থতা অনুভব করলে সঙ্গে সঙ্গে বাবা-মাকে জানানো।

৪. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অবস্থানকালে শারীরিক অসুস্থতা অনুভব করলে শ্রেণি শিক্ষককে তাৎক্ষণিক অবহিত করা।

৫. অকারণে শ্রেণি কক্ষ থেকে বাইরে না যাওয়া।

৬. হাঁচি-কাশি, কফ ও থুথু ফেলার শিষ্টাচার মেনে চলা এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা। 

৭. শ্রেণিকক্ষে প্রবেশের আগে সঠিক নিয়ম অনুসরণ করে হাত ধোয়া বা স্যানিটাইজ করা।

৮. প্রতিষ্ঠানে আসা যাওয়ার পথে এবং অবস্থানকালে সঠিক নিয়মে মাস্ক পরিধান এবং ন্যূনতম ৩ফুট শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা।

এসওপিতে অভিভাবকদের জন্য যত পরামর্শ:

স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউরে অভিভাবকদের জন্য ৮ দফা পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে :

১. সন্তানকে মাস্ক পরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠানো নিশ্চিত করা।

২. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যাওয়ার জন্য সন্তানকে উৎসাহিত করা।

৩. সন্তানকে নিজ স্বাস্থ্য সম্পর্কে ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা সম্পর্কে সচেতন করা।

৪. প্রতিষ্ঠানে সঠিক সময়ে যাওয়া ও সঠিক সময়ে বাসায় আসা নিশ্চিত করা।

৫. সন্তান অথবা পরিবারের কোন সদস্য কোভিড আক্রান্ত হলে প্রতিষ্ঠান প্রধানকে অবিলম্বে জানানো।

৬. প্রতিষ্ঠানের দেওয়া নির্দেশনা সন্তান ও অভিভাবক উভয়ই অনুসরণ করবেন।

৭. শুধু খাবার পানি বাসা হতে আনার বিষয়ে সন্তানকে উৎসাহিত ও নিশ্চিত করবেন।

৮. অন্য কোন প্রকার খাবার বাসা থেকে নিয়ে না আসা এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অবস্থানকালে বাইরের খাবার না খাওয়ার বিষয়ে সচেতন করবেন।

এসওপিতে গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটির জন্য যত পরামর্শ:

স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউরে গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটির জন্য ৫ দফা পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে :

১. মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে জারি করা ‘গাইডলাইন’ এবং ৫ সেপ্টেম্বর তারিখে পত্রে নির্দেশিত কার্যক্রম সঠিকভাবে অনুসরণ নিশ্চিত করা।

২. শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পুনরায় চালুকরণের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবেন। 

৩. জাতীয় পর্যায়ে স্বাস্থ্যবিধিতে কোন বড় পরিবর্তন আসলে, নতুন বিধি অনুযায়ী কার্যক্রম বাস্তবায়নে সঠিক সহায়তা প্রদান।

৪. নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশনের চাহিদা নিরুপণ এবং তা বাস্তবায়নের জন্য যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ।

৫. প্রতিষ্ঠান প্রধান, অভিভাবক, স্থানীয় প্রশাসন, স্থানীয় জন প্রতিনিধি, স্থানীয় স্বাস্থ্য বিভাগসহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট সকলের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখা।

এসওপিতে মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের জন্য যত পরামর্শ:

স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউরে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, আঞ্চলিক উপপরিচালক ও পরিচালক জন্য বেশ কয়েকদফা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। 

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারদের প্রতি নির্দেশনা :

১. মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের জারি করা ‘গাইডলাইন' এবং ৫ সেপ্টেম্বর দেওয়া নির্দেশনার কার্যক্রম তার উপজেলার সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সঠিকভাবে অনুসরণ নিশ্চিত করা।


২. মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশান উইং থেকে দেওয়া দৈনিক ভিত্তিক তথ্য ছক বিকেল ৪টার মধ্যে প্রেরণ নিশ্চিত করা। 

৩. ঝরে পড়া ও সুবিধা বঞ্চিত শিক্ষার্থীদের শ্রেণি কার্যক্রমে অংশগ্রহণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গৃহীত কার্যক্রম মনিটরিং করা।

৪. কোভিড-১৯ অতিমারি পরিস্থিতিতে তার আওতাধীন সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সার্বক্ষণিক মনিটরিংয়ের আওতায় রাখা।

৫. জাতীয় পর্যায়ে স্বাস্থ্যবিধিতে কোন বড় পরিবর্তন আসলে, নতুন বিধি অনুযায়ী পরিকল্পনাটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা কমিটির সাথে আলোচনা বা পর্যালোচনা করে পরিবর্তন করা। পরিবর্তিত পরিকল্পনাটি শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক, স্থানীয় প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে জানাবেন।

৬. তার আওতাধীন কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নির্দেশনার কোন ব্যতয় ঘটলে তাৎক্ষণিকভাবে নিজে ব্যবস্থা নেবেন এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করবেন। 

জেলা শিক্ষা অফিসারদের প্রতি নির্দেশনা:

১. মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের জারি করা ‘গাইডলাইন' এবং ৫ সেপ্টেম্বর দেওয়া নির্দেশনার কার্যক্রম তাঁর জেলার সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সঠিকভাবে অনুসরণ নিশ্চিত করা।

২. জেলার সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জনস্বাস্থ্য এবং স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে মেনে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা নিশ্চিত করা। 

৩. উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা নিজ উপজেলার সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে যথাযথভাবে মনিটরিং করছেন কি না তা তদারকি করা।

৪. স্থানীয় প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা।

৫. তার জেলায় সংক্রমণের হার আগের সপ্তাহের তুলনায় ৩০ শতাংশের বেশি হলে নিবিড় সার্ভিল্যান্সের ব্যবস্থা করতে হবে। 

৬. তার দপ্তরে সংশ্লিষ্ট জেলার জন্য একটি কন্ট্রোল রুমের ব্যবস্থা করতে হবে যেখানে যে নম্বরে সবাই জরুরি প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারবে।

৭. তার আওতাধীন কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নির্দেশনার কোন ব্যতয় ঘটলে তাৎক্ষণিকভাবে নিজে ব্যবস্থা নেবেন এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করবেন।

আঞ্চলিক উপপরিচালকদের প্রতি নির্দেশনা:

১. নিজ অধিক্ষেত্রাধীন সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের ৫ সেপ্টেম্বর দেওয়া নির্দেশনার  নির্দেশিত কার্যক্রম সঠিকভাবে অনুসরণ নিশ্চিত করা।

২. কেন্দ্রীয় এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায় থেকে গৃহীত সিদ্ধান্তগুলো নিজ অঞ্চলের সকল কর্মকর্তাকে অবহিত করা ও যথাযথ নির্দেশনা প্রদান এবং সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা।

৩. তার দপ্তরে সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের জন্য একটি কন্ট্রোল রুমের ব্যবস্থা করতে হবে যেখানে বা যে নম্বরে সবাই জরুরি প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারবে।

আঞ্চলিক পরিচালকদের প্রতি নির্দেশনা:

১. নিজ অধিক্ষেত্রাধীন সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের জারি করা ‘গাইডলাইন ‘ নির্দেশিত কার্যক্রম সঠিকভাবে অনুসরণ নিশ্চিত করা।

২. কেন্দ্রীয় এবং রাষ্ট্রীয় পর্যায় থেকে গৃহীত সিদ্ধান্তগুলো নিজ অঞ্চলের সব কর্মকর্তাকে অবহিত করা ও যথাযথ নির্দেশনা দেওয়া এবং সার্বক্ষণিক মনিটরিং করা। 

৩. তার দপ্তরে সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের জন্য একটি কন্ট্রোল রুমের ব্যবস্থা করতে হবে যেখানে যে নম্বরে সবাই জরুরি প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে পারবে।

8. তার আওতাধীন কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নির্দেশনার কোন ব্যতয় ঘটলে তাৎক্ষণিকভাবে নিজে ব্যবস্থা নেবেন এবং ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করবেন।

দৈনিক শিক্ষাডটকমের পাঠকদের জন্য  স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিউরটি তুলে ধরা হলো। 

শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে দৈনিক শিক্ষার ইউটিউব চ্যানেলের সাথেই থাকুন। ভিডিওগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই দৈনিক শিক্ষাডটকমের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটন ক্লিক করুন। বেল বাটন ক্লিক করার ফলে আপনার স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওগুলোর নোটিফিকেশন পৌঁছে যাবে।

দৈনিক শিক্ষাডটকমের ইউটিউব চ্যানেল  SUBSCRIBE করতে ক্লিক করুন।

এমপিও কোড পেলো আরো ১৪ স্কুল-কলেজ - dainik shiksha এমপিও কোড পেলো আরো ১৪ স্কুল-কলেজ নারীদের আইসিটিতে দক্ষ হতে হবে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী - dainik shiksha নারীদের আইসিটিতে দক্ষ হতে হবে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী হিটস্ট্রোকে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র তূর্যের মৃত্যু - dainik shiksha হিটস্ট্রোকে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র তূর্যের মৃত্যু পরীক্ষার নাম এসএসসিই থাকবে, ওয়েটেজ ৫০ শতাংশ - dainik shiksha পরীক্ষার নাম এসএসসিই থাকবে, ওয়েটেজ ৫০ শতাংশ ফরেনসিক অডিটে ফাঁসছেন দশ হাজার জাল সনদধারী - dainik shiksha ফরেনসিক অডিটে ফাঁসছেন দশ হাজার জাল সনদধারী কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের পিএইচডি ফেলোশিপ - dainik shiksha প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের পিএইচডি ফেলোশিপ সাংবাদিকদের ঘুষ বিষয়ক ভাইরাল ভিডিও, ইরাব কোনো বিবৃতি দেয়নি - dainik shiksha সাংবাদিকদের ঘুষ বিষয়ক ভাইরাল ভিডিও, ইরাব কোনো বিবৃতি দেয়নি জড়িত মনে হলে চেয়ারম্যানও গ্রেফতার: ডিবির হারুন - dainik shiksha জড়িত মনে হলে চেয়ারম্যানও গ্রেফতার: ডিবির হারুন সপ্তম শ্রেণিতে শরীফার গল্প থাকছে, বিতর্কের কিছু পায়নি বিশেষজ্ঞরা - dainik shiksha সপ্তম শ্রেণিতে শরীফার গল্প থাকছে, বিতর্কের কিছু পায়নি বিশেষজ্ঞরা please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0042228698730469