শিক্ষার ক্ষতি নিরূপণের প্রচেষ্টা - দৈনিকশিক্ষা

শিক্ষার ক্ষতি নিরূপণের প্রচেষ্টা

মাছুম বিল্লাহ্ |

মাধ্যমিক পর্যায়ে ৪৫ শতাংশ শিক্ষার্থীর ঝরে পড়ার একটি খবর দৈনিক শিক্ষাডটকমসহ বিভিন্ন পত্রিকায় ছাপা হয়েছে যা  গভীর উদ্বেগজনক। উচ্চমাধ্যমিক পর্যায় গণনায় নেয়া হলে ঝরে পড়ার হার আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন শিক্ষা সংশ্লিষ্টরা। করোনাকালে অভিভাবকের আয় কমে যাওয়ার পাশাপাশি দারিদ্রের প্রকোপ শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়ার অন্যতম কারণে হলেও এক্ষেত্রে শিক্ষাব্যয়ের অতিমাত্রায় উল্লম্ফনও কম দায়ী নয়। সমাজের দরিদ্র ব্যক্তিটিও চান তার সন্তান লেখাপড়া  করুক। কিন্তু শিক্ষার ব্যয় বেড়ে যাওয়ায়   কম আয়সম্পন্ন পরিবারগুলো এ ধাক্কা সামলাতে পারছে না বলে ঝরে পড়ার ঘটনা ঘটছে। অবশ্য আর্থিক অসংগতির পাশাপাশি বাল্যবিয়ে ও কুসংস্কারসহ আরও অনেক সমস্যাও রয়েছে ।

করোনাকালে এই হার  বেড়েছে এবং মূলত মেয়ে শিক্ষার্থীরা এর শিকার হয়েছে।সম্প্রতি দেশের কয়েকটি প্রান্তের কয়েকটি বিদ্যালয় পরিদর্শন করে যার সত্যতা পেয়েছি।  সাতক্ষীরা শ্যামনগর উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং যশোরের কেশবপুরের কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ঘুরে একই চিত্র জানতে পেরেছি যে, করোনার পরে  বহু মেয়ে শিক্ষার্থী বিদ্যালয়ে আর আসছে না। এক বালিকা বিদ্যালয়ে ৭১জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৫৯ জন বিদ্যালয়ে আসছে, অর্থাৎ  ২২ জন  শিক্ষার্থী ঝরে পড়েছে এবং শিক্ষাকগন মনে করছেন তারা সবাই বিয়ে করে ফেলেছে ।। হতাশার বিষয় হচ্ছে, আইনগত বিধিনিষেধ থাকার পরও দেশে বাল্যবিয়ে ও শিশুশ্রম বন্ধ করা যাচেছনা। এ অবস্থায় বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়ে দ্রুত সমস্যার সমাধান খুঁজতে হবে, তা না হলে শিক্ষাবঞ্চিতরা , দেশের জন্য বোঝা হয়ে উঠতে পারে।

শিক্ষার্থীদের স্কুলমুখী করা ও ধরে রাখার জন্য সরকার প্রতিবছর উপবৃত্তি সহ বিভিন্ন খাতে কোটি কোটি টাকা ব্যয় করছে। পাশাপাশি বিনামূল্যে বই ও খাবার দেয়া হচেছ। এরপরও মাধ্যমিকসহ বিভিন্ন পর্যায়ে এত অধিকসংখ্যক শিক্ষার্থী কেন ঝরে পড়ছে , এ প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক। দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে শিক্ষাকে আরও এগিয়ে নেয়ার বিকল্প নেই। এ অবস্থায় মাধ্যমিকসহ বিভিন্ন পর্যায়ে বিপুলসংখ্যক ছাত্রছাত্রীর শিক্ষাব্যবস্থা থেকে ছিটকে পড়ার বিষয়টি মেনে নেয়া কষ্টকর। ইতিপূর্বে শিক্ষাখাত নিয়ে বিশ^ব্যাংকের পর্যালোচনামূলক এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, বাংলাদেশে মোট শ্রমশক্তির সাড়ে ৮৮ শতাংশই অনানুষ্ঠানিক খাতে কাজ করে।

মূলত মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ে ঝরে পড়া শিক্ষার্থীরাই এ শ্রমশক্তির সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে।  এটি রোধ করা না গেলে শিক্ষাক্ষেত্রে সাফল্য অর্জনের স্বপ্ন  সুদূরপরাহত থেকে যাবে। দেশের শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে এ পর্যন্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষা , গবেষণা ও কথাবার্ত কম হয়নি, যার অধিকাংশই অব্যস্থাপনা, অদূরদর্শিতা, দুর্নীতি  ও রাজনীতিকরণের ঘূর্ণাবর্তে হারিয়ে গেছে। মাধ্যমিকসহ বিভিন্ন পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়া রোধে এ বৃত্ত থেকে বের হতে হবে, একইসঙ্গে কার্যকর উদ্যোগ  ও পদক্ষেপ গ্রহনও জরুরি। সারাদেশের লাখ লাখ নিম্নবিত্ত পরিবার আর্থিক দূরবস্থার কারণে সংকটে পড়েছেন। টান পড়েছে সংসারের খরচে। আয় না বাড়লেও পাল্লা দিয়ে বেড়েছে ব্যয়। করোনাকালেই বিনোদন, পোশাক ও প্রসাধনীতে ব্যয় কমিয়েছে নিম্নমধ্যবিত্তরা। এবার হাত দিতে হচ্ছে খাবারে। সেটিতেও তাল মেলাতে না পারলে সন্তানের পড়াশুনা বন্ধ করে পাঠানো হচ্ছে  কাজে। করোনার আর্থিক প্রভাব এখনও কাটিয়ে উঠতে পারেনি নিম্ন ও মধ্যবিত্তরা। এরই মধ্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য বেড়ে যাওয়ায় তাদের ক্ষেত্রে মড়ার ওপর খাঁড়ার ঘা হিসেবে দেখা দিয়েছে। ফলে একদিকে যেমন বাড়ছে ঝরে পড়া শিক্ষার্থী, অন্যদিকে বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী পড়াশুনা শেষ না করেই প্রবেশ করছে কর্মক্ষেত্রে। 

বাংলাদেশে ৩ কোটি ৭০ লাখ শিশুর পড়াশোনা ব্যাহত হয়েছে করোনায়। ইউনিসেফ ও বিশ^ব্যাংকের সহায়তায় গ্লোবাল এডুকেশন এভিডেন্স অ্যাডভাইজারি প্যানেলের নতুন এক প্রতিবেদনে বলা হয় নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশ এবং নিম্ন  আর্থ-সামাজিক অবস্থানে থাকা শিশুরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উচ্চ আয়ের দেশগুলোর তুলনায় স্কুলগুলো গড়ে বেশিদিন বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা প্রযুক্তি ব্যবহারের সুযোগ বলতে গেলে পায়নি বা পেলেও খুব কম পেয়েছে। করোনার কারনে দীর্ঘ দেড় বছর দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সরাসরি শ্রেনির কাজ বন্ধ ছিল। এর কারণে শিক্ষার্থীর বাংলা, ইংরেজি ও গণিত বিষয়ের শিখন ঘাটতি নিরূপন করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ২০২১ শিক্ষাবর্ষের অষ্টম শ্রেণির অর্থাৎ ২০২২ শিক্ষাবর্ষে নবম শ্রেণিতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের বাংলা, ইংরেজি ও গণিত বিষয়ে শিখন ঘাটতি নিরূপনে মাধ্যমিক ও উচচশিক্ষা অধিদপ্তরের নির্দেশনায় একটি গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করতে যাচ্ছে  বাংলাদেশ পরীক্ষা উন্নয়ন ইউনিট ( বেদু)। মূল গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনার আগে ৩০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাইলট কার্যক্রম পরিচালনা করার কথা।

পাইলট কার্যক্রম  পরিচালনার জন্য ৩০টি প্রতিষ্ঠান তালিকা করেছে বেদু। এসব প্রতিষ্ঠানের ২০ জন শিক্ষার্থীকে অনলাইন পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে। আর এ প্রতিষ্ঠানগুলোতে এ পাইলট কার্যক্রম পরিচালনার ব্যবস্থা নিতে  অধ্যক্ষদের নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর। নির্বাচিত প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রধান ও জেলা-উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের বিষয়টি জানিয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। একইসাথে পাঠানো হয়েছে শিখন ঘাটতি নিরূপনের পাইলট কার্যক্রমের নির্দেশিকা। এই গবেষণা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে শিক্ষক প্রশ্নোত্তরিকা এবং শিক্ষার্থীদের অনলাইন পরীক্ষার জন্য বিষয়ভিত্তিক ( বাংলা, ইংরেজি, গণিত) প্রশ্নপত্র তৈরি করা হয়েছে। গবেষণার মূল কার্যক্রমে যাওয়ার আগে বাংলাদেশ পরীক্ষা উন্নয়ন ইউনিট আইএলসি ল্যাব সুবিধা আছে এমন ৩০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাইলট কার্যক্রমের উদ্যোগ গ্রহন করেছে। এ পাইলট কার্যক্রমের তথ্য সংগ্রহের জন্য শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের জন্য গুগল ফর্ম ব্যবহার করা হবে। পাইলট কার্যক্রমটি সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ বা প্রধান শিক্ষক এবং আইএলসি ল্যাবের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকদের জন্য একটি নির্দেশনা তৈরি করা হয়েছে। 

শিখন ঘাটতি বলতে আমরা সাধারণত বুঝে থাকি একজন শিক্ষার্থীর একটি নির্দিষ্ট শ্রেণিতে কি কি শিখতে পারার কথা এবং বাস্তবে যা শিখেছে তারমধ্যে যে ব্যবধান সেটি। জ্ঞানের ঘাটতি হচ্ছে শিক্ষার্থীরা জানেনা কিংবা সঠিক তথ্য জানেনা।  দক্ষতার ঘাটতি বলতে বুঝায় সাধারণ দক্ষতাগুলো বাড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় প্র্যাকটিস করেনি। মোটিভেশন গ্যাপ হচ্ছে, শিক্ষার্থীরা তাদের জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধির কোন প্রচেষ্টা গ্রহন করতে উদ্যোগী নয়। শিক্ষার পরিবেশ উপযোগী  অবস্থা তৈরি করার অভাব। সঠিক যোগাযোগ ঘাটতি প্রদর্শন। এসব ঘাটতি যদি পূরণ করার প্রচেষ্টা গ্রহণ করা না হয় তাহলে এই ঘাটতি বাড়তেই থাকে  এবং শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে বড় একটি চ্যালেঞ্জের রূপ নেয় । কাজেই বেদু কর্তৃক এসব ঘাটতি শনাক্তকরণের উদ্যোগ খুবই প্রশংসনীয়। গত বছর কি মানদণ্ড ধরা হয়নি, অর্থাৎ কি বাকী ছিল বিশেষ করে দূরশিক্ষন কিংবা অনলাইনে শিক্ষাদান চালু করার পর। সামনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য শিক্ষার্থীরা অর্জিত জ্ঞান ও দক্ষতা কতটা ব্যবহার করতে পারছে। শিক্ষার্থীদের এবং শিক্ষকদের অতিরিক্ত পেশাগত দক্ষতা আর কি কি প্রয়োজন। 

গার্মেন্টস ওয়ার্কার ডায়েরিজ প্রকল্পের অংশ হিসেবে সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং (সানেম) এবং মাইক্রোফিন্যান্স অপরচুনিটিজ ( এমএফও) ২০২০ খ্রিষ্টাব্দের এপ্রিল মাস থেকে বাংলাদেশের মূল পাঁচটি শিল্প এলাকায় ( চট্টগ্রাম, ঢাকা শহর, গাজীপুর, নারায়নগঞ্জ এবং সাভার) কর্মরত পোশাক শ্রমিকদের সম্পর্কে প্রতিমাসে তথ্য সংগ্রহ করছে। সানেম এবং এমএফও যৌথভাবে গত ১৩ জানুয়ারি থেকে ২৩ জানুয়ারি ২০২২ এর মধ্যে এক হাজার ২৮০ জন গার্মেন্টস কর্মীর ওপর তাদের পরিবারের শিশুদের শিক্ষার বিষয়ে এই জরিপটি পরিচালনা করে যেখানে ৭৬ শতাংশ নারী ও ২৪ শতাংশ পুরুষ। চলমান করোনা মহামারি পরিস্থিতিতে শিশুরা শিক্ষার ক্ষেত্রে যেসব চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে সেগুলোর ওপর এই জরিপটি আলোকপাত করেছে। অনলাইন ক্লাসে শিশুদের অংশগ্রহনের হার, অংশগ্রহন করতে বিভিন্ন অসুবিধার সম্মুখীন হওয়া, অনলাইন ক্লাসের কার্যকারিতা এবং শেখার ক্ষতি কাটিয়ে ওঠা ইত্যাদি বিষয়ে জিজ্ঞাসা করে শিক্ষার ওপর করোনা মহামারির প্রভাব আরও ভালভাবে বোঝার চেষ্টা করেছে এই জরিপটি।

জরিপে অংশগ্রহনকারী গার্মেন্টস কর্মীদের পরিবারগুলোর মধ্যে ৫৬ শতাংশ পরিবারে ১৯ বছরের কম বয়সী এক বা একাধিক শিশু রয়েছে। সেসব পরিবারের মধ্যে ৬১ শতাংশ পরিবারে অন্তত একজন স্কুলগামী শিশু রয়েছে। স্কুলগামী শিশু রয়েছে এমন পরিবারের মধ্যে ১১ শতাংশ জানিয়েছে, তাদের সন্তানদের স্কুল নিয়মিত অনলাইনে ক্লাস নিয়েছে, ২৬ শতাংশের মতে স্কুল অনলাইনে ক্লাস নিলেও তা নিয়মিত নয় এবং ৫৩ শতাংশ জানিয়েছে তাদের সন্তানদের স্কুল কোনও অনলাইন ক্লাস নেয়নি। তার মানে সব স্কুলের অনলাইনে ক্লাস নেয়ার সক্ষমতা নেই। অনলাইন ক্লাসে অংশগ্রহনকারী শিশু রয়েছে এমন ৩১ শতাংশ পরিবারের মতে ক্লাসগুলো কার্যকর নয়। মাত্র ১৮ শতাংশ পরিবার এগুলোকে কার্যকর বলে মনে করেছেন এবং ৫২ শতাংশ পরিবার অনলাইন ক্লাসের কার্যকারিতা সম্পর্কে নিশ্চিত নন। স্কুল থেকে ঝরে পড়ার হার সম্পর্কে ধারণা পেতে জরিপে গার্মেন্টস কর্মীদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে, করোনা মহামারির পরে স্কুলে সশরীরে ক্লাস পুনরায় চালু হলে তাদের পরিবারের শিশুরা আবার পড়াশোনা চালিযে যাবে কিনা। উদ্বেগজনকভাবে স্কুলগামী শিশু রয়েছে এমন ৯ শতাংশ পরিবার ধারণা করেছে যে, তাদের পরিবারের কিছু শিশু বা সব শিশু মহামারির পরে তাদের পড়াশুনা আর চালিয়ে যাবেনা। ঝরে পড়ার কারণগুলির মধ্যে অন্যতম হলো তারা এখনা পড়াশোনার খরচ বহন করতে অক্ষম। মহামারির সময়ে তাদের শিশুরা অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ায় তাদের পক্ষে আর পড়াশোনায় ফিরে আসা সম্ভব নয়। 

করোনা মহামাররি সময় লকডাউন এবং স্কুল বন্ধ থাকার কারণে ঝরে পড়া ছাড়াও  শিক্ষার্থীদের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে।  এর সুদূরপ্রসারী প্রভাবের মধ্যে রয়েছে শেখার ক্ষতি এমনকি শিশুশ্রম বা বাল্যবিবাহের প্রবণতা বেড়ে যাওয়া। ইউনেস্কোর মতে অনলাইন শিক্ষা ব্যবস্থা, সশরীরে  ক্লাসের অভাব সম্পূর্ণরূপে পূরণ করতে পারেনা। তদুপরি বিদ্যমান ডিজিটাল বিভাজন মহামারির মধ্যে শিক্ষায় বৈষম্য আরও প্রকট করেছে। এই বৈষম্য দূরীকরণের বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ গ্রহন করা একান্ত জরুরী। 

লেখক : মাছুম বিল্লাহ, কান্ট্রি ডিরেক্টর, ভলান্টিয়ার্স এসোসিয়েশন ফর বাংলাদেশ এবং প্রেসিডেন্ট, ইংলিশ টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইট্যাব) ।  

ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন - dainik shiksha ছুটি না বাড়ালে বাড়ি যেতে হতে পারে ঈদের দিন হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে - dainik shiksha জালিয়াতি করে পদোন্নতি শিক্ষা ক্যাডার গ্যাঁড়াকলে রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা - dainik shiksha রুয়েটের সাবেক উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে মামলা উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি - dainik shiksha প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সংখ্যালঘু কোটার তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী - dainik shiksha হাইস্কুলে কমেছে দশ লাখের বেশি শিক্ষার্থী please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0038731098175049