শিক্ষার্থীদের অ্যাকাউন্টে ১০ লাখ করে টাকা দিচ্ছেন মমতা - দৈনিকশিক্ষা

শিক্ষার্থীদের অ্যাকাউন্টে ১০ লাখ করে টাকা দিচ্ছেন মমতা

নিজস্ব প্রতিবেদক |

নির্বাচন শেষে সরকার গঠনের দেড় মাসের মধ্যেই শিক্ষার্থীদের দেয়া প্রতিশ্রুতি পূরণের কাজ শুরু করলেন  পশ্চিমবঙ্গের মূখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার তিনি জানান, আগামী ৩০ জুন থেকে চালু হচ্ছে স্টুডেন্টস ক্রেডিট কার্ড। এই কার্ডের মাধ্যমে ২৪ বছর পর্যন্ত যেকোনো শিক্ষার্থী পড়াশোনার জন্য ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ন্যূনতম সুদে লোন নিতে পারবে। দশম শ্রেণি থেকেই এই ক্রেডিট কার্ড নেওয়া যাবে। 

বৃহস্পতিবার নবান্ন থেকে সাংবাদিকদের এক ব্রিফিংয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা জানান, ‘‌ক্যাবিনেটে অনুমোদন পেয়েছে এই প্রকল্প। দশম শ্রেণি থেকেই এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন শিক্ষার্থীরা।’‌

মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‌পড়াশোনা করার জন্য আর ঘরবাড়ি বিক্রি করতে হবে না। ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ নিতে হলে পশ্চিমবঙ্গ সরকার গ্যারেন্টার হবে। পড়াশোনার জন্য বাবা–মায়েদের যেরকম চিন্তা করতে হয়, তা আর করার প্রয়োজন নেই। রাজ্য সরকার আপনাদের পাশে আছে। আজকের দিনটি পড়ুয়াদের। রাজ্যে দশম শ্রেণিতে প্রতি বছর প্রায় ১০ লাখ পড়ুয়া থাকে। দ্বাদশ শ্রেণিতে থাকে সাড়ে ৯ লাখ। দশম থেকে স্নাতক, স্নাতকোত্তর–সহ যাবতীয় পড়াশোনার জন্য রাজ্যের পক্ষ থেকে এবার পড়ুয়াদের ১০ লাখ টাকা করে আর্থিক সাহায্য করা হবে। যা ক্রেডিট হবে তা ফেরত দেওয়ার জন্য চাকরি পাওয়ার পর ১৫ বছর সময় পাবেন শিক্ষার্থীরা।’‌

অনলাইনেই এই কার্ড সংগ্রহ করা যাবে। কীভাবে আবেদন করতে হবে এবং কীভাবে এই কার্ড পাওয়া যাবে, তা আগামী ৩০ জুন প্রকল্পের সূচনার পরই জানানো হবে। একুশের নির্বাচনের আগে তৃণমূল সুপ্রিমো কৃষকদের কথা দিয়েছিলেন, ক্ষমতায় ফিরলে এই ভাতার অঙ্ক দ্বিগুণ বাড়ানো হবে। ক্ষমতায় ফিরে সেই কথাও রেখেছেন তিনি। চলতি মাসের শুরুতেই মন্ত্রিসভার অনুমোদন পায় ভাতা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত। ১৭ জুন থেকে শুরু হয়েছে টাকা বন্টন। এবার অনুমোদিত হল স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড প্রকল্পও।

খবর হিন্দুস্তান টাইমসের। 

উপবৃত্তির জন্য সব অ্যাকাউন্ট নগদে রূপান্তরের নির্দেশ - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সব অ্যাকাউন্ট নগদে রূপান্তরের নির্দেশ কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে সপ্তম শ্রেণিতে শরীফার গল্প থাকছে, বিতর্কের কিছু পায়নি বিশেষজ্ঞরা - dainik shiksha সপ্তম শ্রেণিতে শরীফার গল্প থাকছে, বিতর্কের কিছু পায়নি বিশেষজ্ঞরা জাতীয়করণ আন্দোলনের শিক্ষক নেতা শেখ কাওছার আলীর বরখাস্ত অনুমোদন - dainik shiksha জাতীয়করণ আন্দোলনের শিক্ষক নেতা শেখ কাওছার আলীর বরখাস্ত অনুমোদন ১৭তম ৩৫-প্লাস শিক্ষক নিবন্ধিতদের বিষয়ে চেম্বার আদালত যা করলো - dainik shiksha ১৭তম ৩৫-প্লাস শিক্ষক নিবন্ধিতদের বিষয়ে চেম্বার আদালত যা করলো দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে তিন স্তরে সনদ বিক্রি করতেন শামসুজ্জামান, দুদকের দুই কর্মকর্তার সম্পৃক্ততা - dainik shiksha তিন স্তরে সনদ বিক্রি করতেন শামসুজ্জামান, দুদকের দুই কর্মকর্তার সম্পৃক্ততা স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণ ও ‘বিশ্ব বই দিবস’ - dainik shiksha স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণ ও ‘বিশ্ব বই দিবস’ শিক্ষার মান পতনে ডক্টরেট লেখা বন্ধ জার্মান পাসপোর্টে - dainik shiksha শিক্ষার মান পতনে ডক্টরেট লেখা বন্ধ জার্মান পাসপোর্টে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.023299932479858