সরকারি কলেজে নিয়োগের জন্য নানা ধরণের বিসিএস পরীক্ষার মাধ্যমে নিয়োগ পাওয়া শিক্ষক ও সরকারিকৃত কলেজের আত্তীকৃত শিক্ষকদের পদোন্নতিতে কেন আলাদা গ্রেডেশন তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে হাইকোর্ট। ২৯ ডিসেম্বর বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি মহিউদ্দিন শামীমের বেঞ্চ এ রুল জারি করেছেন। ৬ সপ্তাহের মধ্যে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
জানা গেছে, সরকারি কলেজের শিক্ষা ক্যাডারের মাধ্যমে নিয়োগ পওয়া প্রভাষক ও সরকারিকৃত কলেজের আত্তীকৃত প্রভাষকদের সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দিতে আলাদা আলাদা জ্যেষ্ঠতার তালিকা প্রকাশ করেছিল মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর। যা চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন করেছিলেন আত্তীকৃত প্রভাষকরা। ২০০০ অনুযায়ী এই তালিকা একটাই হওয়া বিধিসম্মত। কিন্তু তা মানছেন না সরকারি কলেজের কতিপয় শিক্ষক। তারা যখন প্রশাসনিক পদে বসেন তখনই ঝামেলা করেন মর্মে অভিযোগ রয়েছে।
রিটকারীদের পক্ষে শুনানিতে অংশ নেয়া আইনজীবী আঞ্জুমান আরা বেগম দৈনিক শিক্ষাডটকমকে বলেন, প্রভাষকদের পদোন্নতি দিতে আলাদা আলাদা তালিকা প্রকাশ করেছিল মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর। যা নিয়ে রিট আবেদন করেছিলেন প্রভাষকদের একাংশ। রিট আবেদন শুনানি শেষে রুল জারি করেছেন আদালত। রুলে সরকরি কলেজের বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারে নিয়োগ পাওয়া সরকারি কলেজ শিক্ষক ও সরকারিকৃত কলেজের আত্তীকৃত শিক্ষকদের পদোন্নতিতে কেন আলাদা গ্রেডেশন তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে তা জানতে চাওয়া হয়েছে। আগামী ৬ সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে।
শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে দৈনিক শিক্ষার ইউটিউব চ্যানেলের সাথেই থাকুন। ভিডিওগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই দৈনিক শিক্ষাডটকমের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব (লিংক যাবে) করুন এবং বেল বাটন ক্লিক করুন। বেল বাটন ক্লিক করার ফলে আপনার স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারে সয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওগুলোর নোটিফিকেশন পৌঁছে যাবে।
দৈনিক শিক্ষাডটকমের ইউটিউব চ্যানেল SUBSCRIBE করতে ক্লিক করুন।