ধর্মোৎসব পালনে নিরাপত্তার কথা ভাবতে হয় কেন? - দৈনিকশিক্ষা

ধর্মোৎসব পালনে নিরাপত্তার কথা ভাবতে হয় কেন?

দৈনিকশিক্ষা ডেস্ক |

শারদীয় দুর্গোৎসব চলছে। আগামীকাল বুধবার বিজয়া দশমী শেষে এবারের দুর্গোৎসব শেষ হবে। দেশে এবার সর্বমোট ৩২ হাজার ১৬৮ মণ্ডপে পূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। প্রশাসন থেকে দাবি করা হয়েছে, সব পূজামণ্ডপেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সতর্ক দৃষ্টি রাখছে, নিরাপত্তা বিধানে সর্বতোভাবে চেষ্টা করে যাচ্ছে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি দলীয় নেতাদেরও দল বেঁধে পূজামণ্ডপে নিরাপত্তা বিধানে সহযোগিতা করার নির্দেশ দিয়েছেন। এবার পূজাকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তা বিধানের বিষয়টি আগে থেকেই আলোচনায় গুরুত্ব পেয়েছে। পূজা উদযাপন কমিটিও সরকারের সঙ্গে এ বিষয়ে আগে থেকেই নিরাপত্তা বিধানের দাবি জানিয়ে আসছিলেন। সরকারও এবারের পূজায় যেন নিরাপত্তার বিষয়টি নিñিদ্র থাকে সে ব্যাপারে বারবার প্রতিশ্রæতি দিচ্ছে। মঙ্গলবার (০৪ অক্টোবর) ভোরের কাগজ পত্রিকায় প্রকাশিত উপসম্পাদকীয়তে এ তথ্য জানা যায়।

উপসম্পাদকীয়তে আরও জানা যায়, বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে এ কারণেই যে গত বছর দুর্গোৎসব শান্তিপূর্ণভাবে শুরু হলেও ১৩ অক্টোবর অষ্টমীর প্রভাতেই পবিত্র কুরআন অবমাননার এক বানোয়াট লাইভ সম্প্রচার করে গোটা দেশে যে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হয়েছিল তা ছিল অচিন্তনীয়, অকল্পনীয় এবং সাধারণ মানুষকে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিরুদ্ধে মুখোমুখি দাঁড় করানোর এক অশুভ উদ্দেশ্য সাধনের তৎপরতা। কুমিল্লা থেকে সেই বিষবাষ্প মুহূর্তের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছিল চাঁদপুর, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম ও রংপুরসহ দেশের বিভিন্ন অংশে। অশুভ সেই অপশক্তি দেশে একটি সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ছড়িয়ে দেয়ার জন্য মুসলমানদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থকে গণেশের হাতে বসিয়ে মিথ্যাচার ছড়িয়ে দিয়েছিল। পবিত্র ধর্মগ্রন্থের অবমাননাকারী ছিল কারা আর অপবাদ দেয়ার চেষ্টা করা হলো কাদের বিরুদ্ধে? এ নিয়ে যে তুলকালাম কাণ্ড ঘটে গিয়েছিল তাতে ভেঙেছে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মন্দির, দুর্গাপূজার প্রতিমা, বাড়িঘর, লুট করা হয়েছে মন্দিরে সংরক্ষিত সম্পদ, টাকা পয়সা, প্রাণ গেছে নিরীহ কয়েকজন মানুষের। তথাকথিত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের সেই লাইভ দেখে যেসব কিশোর, তরুণ ধর্ম অবমাননার বিশ্বাস থেকে রাস্তায় নেমে যে তাণ্ডব সংঘটিত করেছিল তা বাস্তবেই ছিল একটি অশুভ শক্তি দেশকে নৈরাজ্যের দিকে ঠেলে দেয়ার পরিকল্পনার খেলা। পরে সবই জানা গেল, বোঝাও গেল। কিন্তু যে ক্ষতি মুহূর্তের মধ্যে হয়ে গেল তা কিছুতেই পূরণ করার সুযোগ ছিল না। ধর্মানুভূতিকে ব্যবহার করে এ দেশে একটি সংঘবদ্ধ চক্র শিশুকিশোরদের প্রায়ই রাস্তায় নামিয়ে ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন জায়গায় যে লঙ্কাকাণ্ড ঘটানোর চেষ্টা করে সেটি আসলেই উদ্দেশ্যপ্রণোদিত পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র, বিদ্বেষ ও প্রতিহিংসা ছড়ানোর লক্ষ্যে পরিচালিত একটি অপরাজনীতি। কিন্তু ব্যবহার করা হয় মানুষের পবিত্র ধর্মবিশ্বাসকে। কুমিল্লায় যে তরুণটি মিথ্যা লাইভে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে মানুষকে ঘর থেকে বের হয়ে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিরুদ্ধে আক্রমণ করার খবর ছড়িয়ে ছিল। সেই অপরাধী ব্যক্তি এবং চক্রের বিচারের কি হলো তা আমরা আজো জানতে পারিনি।

নোয়াখালীতে মন্দির লুট এবং সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বাড়িঘর ও মন্দির লুটের সঙ্গে যারা জড়িত ছিল তাদের বিচারের কি হলো তাও তো জানা গেল না। রংপুরের পীরগঞ্জের জেলে পাড়ায় হতদরিদ্র মানুষদের বাড়িঘর পুড়িয়ে দেয়ার ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের বিচারের কি হলো? বছর তো গড়িয়ে গেল। কিন্তু অপরাধীদের ধরা কিংবা বিচার করা গেল কিনা সেটিই তো জানা গেল না। কুমিল্লার লাইভ সম্প্রচারকারীকে শনাক্ত করতে তো কোনো সমস্যা হওয়ার কথা নয়। কুমিল্লার ঘটনার সঙ্গে আরো অনেকেরই সংশ্লিষ্টতার কথা তখন শোনা গেছে। পবিত্র কুরআনকে অপমানিত করার অপরাধেই তো এদের বিচার হওয়া দরকার ছিল। কিন্তু পবিত্র কুরআনকে নিয়ে এমন অপরাধকারীদের বিরুদ্ধে কেন কোনো ব্যবস্থা নেয়ার দাবি শোনা যাচ্ছে না। তাহলে ধর্মানুভূতির বিষয়কে কাজে লাগিয়ে যারা দেশে উত্তেজনা ছড়ায় কিংবা যারা উত্তেজিত হয়ে ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মাধিষ্ঠানে আক্রমণ, অগ্নিসংযোগ, লুটপাট এবং সাধারণ নিরীহ মানুষের বিরুদ্ধে উত্তেজনা ছড়ায়, ভীতি সঞ্চার করে তাদের অসৎ উদ্দেশ্যই প্রকাশিত হয়ে যায়- এটি বলার অপেক্ষা রাখে না। গেল বছর দুর্গোৎসব উপলক্ষে যা ঘটেছিল তা বাংলাদেশের ভাবমূর্তিকে আন্তর্জাতিক মহলেও ক্ষতিগ্রস্ত করার চেষ্টা করা হয়েছিল। এর আগেও সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূজা উপলক্ষে প্রতিমা ভাঙচুর, মন্দিরে হামলার ঘটনা কমবেশি ঘটানো হয়েছিল। একটি গোষ্ঠী সমাজের ভেতরে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করা, অন্য সম্প্রদায়ের মানুষদের ধর্মীয় স্বাধীনতাকে অবজ্ঞা করা, তাদের প্রতি বিদ্বেষ ভয়ভীতি ছড়ানোর মাধ্যমে নিজেদের ক্ষমতা ও দখলদারিত্বই প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করে আসছে। এই অপশক্তি সারা বছরই সুযোগ সন্ধানে থাকে। সে কারণেই সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অনাকাক্সিক্ষত কিছু ঘটনা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের নাম করে ঘটানো হয়েছে, যার পেছনে থাকে কারো অজ্ঞতা, মূর্খতা আবার কারো স্বার্থ উদ্ধার। বিশেষত কিশোর-তরুণদের এ ধরনের সাম্প্রদায়িক আক্রমণ ও উত্তেজনা ছড়ানোর কাজে সবচাইতে বেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এ বছর র‌্যাবের নতুন মহাপরিচালক তেমন আক্রমণের সম্ভাবনাকে নাকচ করে দেননি। বেশ কিছু কলেজ ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী এবারো জঙ্গিবাদে উদ্দীপিত হয়ে আকস্মিকভাবে গৃহ ত্যাগ করেছে, উধাও হয়েছে। সন্দেহ করা হচ্ছে এরা এবারো কোথাও না কোথাও নাশকতামূলক কিছু একটা ঘটাতে তৎপর থাকবে। এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যে ধরনের অপপ্রচার, গুজব এবং মিথ্যাচার ভুয়া আইডি খুলে যেভাবে প্রচার করা হয়ে থাকে, তাতে অনেক কিশোর-তরুণই বিভ্রান্ত হয়ে যে কোনো দুর্ঘটনা ঘটাতে পারে। সে কারণে অভিভাবকদের দৃষ্টি রাখতে হবে সন্তানদের প্রতি। তারা যেন কিছুতেই গুজব, অপপ্রচার আর ধর্মীয় অনুভূতির আঘাতের আহ্বানে সাড়া না দেয়।

ধর্ম পালন মানুষের মৌলিক অধিকার। সেই অধিকারে কারো হস্তক্ষেপ করা মোটেও উচিত নয়। পৃথিবীতে প্রায় ৪ হাজার ২০০টির মতো ধর্ম রয়েছে। তবে সবচাইতে বেশি অনুসারী হচ্ছে বৌদ্ধ, ইসলাম, সনাতন, খ্রিস্ট ও ইহুদি ধর্মের। মানুষ জন্মগতভাবেই কোনো না কোনো ধর্মীয় পরিবারের সদস্য। সেটি কালক্রমে তার ধর্ম হিসেবেই অনুসৃত হয়। এর ওপর কারো কোনো হাত নেই। সুতরাং প্রত্যেকেরই উচিত অন্যের ধর্ম পালন করার প্রতি শ্রদ্ধাশীল ত্থাকা। কারো ধর্ম নিয়ে কটাক্ষ করা বর্তমান আধুনিক যুগে একেবারেই অনুচিত। কিন্তু আমাদের মতো দেশগুলোতে অজ্ঞতা এবং নানা রাজনৈতিক ও সামাজিক পশ্চাৎপদতার কারণে আমরা একে অপরের ধর্ম বিশ্বাস ও পালন নিয়ে মাতামাতি ও বাড়াবাড়ি করে থাকি। এই উপমহাদেশে রাষ্ট্রক্ষমতাই সাম্প্রদায়িকতাকে উসকে দিয়েছে কিংবা ব্যবহার করেছে। এর ফলে ধর্মের নামে মারামারি কিংবা হানাহানি ঘটেছে। তাতে নিরীহ নিরপরাধ মানুষই আক্রান্ত হয়েছে, মারাও গেছে। কিন্তু পরাক্রমশীল রাজনীতিবিদ এবং তাদের অনুসারীরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি বরং লাভবান হয়েছে। সবচাইতে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সাধারণ মানুষ, যারা অন্তর থেকে ধর্ম বিশ্বাস করেন। তারাই ঘাতকদের হাতে নিহত ও ক্ষতিগ্রস্ত হন। ইতিহাসে এর প্রচুর বিবরণ রয়েছে। কিন্তু সাধারণ মানুষ ইতিহাসের সেই সত্যটি জানার সুযোগ পায় না। তাদের গুজব, মিথ্যাচার ও অপপ্রচার দিয়ে বিভ্রান্ত করা হয়। কয়েক দশক আগেও আমাদের সমাজ এতটা বিভাজিত ছিল না। কিন্তু আমাদের সমাজপতিরাই ধর্মের নামে বিভেদ, হানাহানি এবং নিরাপত্তাহীনতা তৈরি করেছে। সেটি এখন অপশক্তিরাই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে অপব্যবহার করে কিশোর-তরুণদের বিভ্রান্ত করছে এবং নানা দুর্ঘটনায় তাদেরই মাঠে নামিয়ে ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে।

৫০-৬০ বছর আগে আমিও যখন শিশু-কিশোর ছিলাম, তখন গ্রামেগঞ্জে অন্তত হিন্দু, মুসলিম এই দুই সম্প্রদায়ের মানুষ পাশাপাশি বসবাস করতে খুব বেশি বিদ্বেষের মুখোমুখি হতে দেখিনি। ঈদুল ফিতরে আমাদের ভিন্ন সম্প্রদায়ের বন্ধুদের সঙ্গে আমরা একসঙ্গে মিলিত হয়েছি। টুকটাক খানাপিনা করেছি আবার খেলাধুলাও করেছি। দুর্গাপূজায় ঢোলের শব্দ সন্ধ্যার পর শুধু কান পেতেই শুনিনি, মণ্ডপে গিয়েও দেখেছি, উপভোগ করেছি, মিষ্টি ও নাড়– খেয়ে তৃপ্তি পেয়েছি। দুর্গোৎসবে সাংস্কৃতিক নানা অনুষ্ঠান হতে দেখেছি। কীর্তন শুনেছি, ধুপধুনা নাচ উপভোগ করেছি। পাড়া পড়শি অনেকেই সেখানে ভিড় জমাতেন। সেই সময় পূজামণ্ডপ এত জাঁকজমকপূর্ণ না হলেও আন্তরিকতাটা ছিল ভীষণভাবে নাড়া দেয়ার মতো। গ্রামগঞ্জে সাধ্যমতো পূজার অনুষ্ঠান হতো কিন্তু উপস্থিতি হতো অনেক বেশি। তখন কোনো নিরাপত্তার প্রশ্ন আসত না। কেউ প্রতিমা ভাঙারও চেষ্টা করত না। এখন গ্রামাঞ্চলে পূজার আয়োজন সীমিত আকারেই হয়।

কিন্তু সেখানেও নিরাপত্তার শঙ্কা ছড়িয়ে গেছে। সে কারণে স্থানীয় প্রশাসনকে নিরাপত্তা বিধানের ব্যবস্থা করতেই হয়। শহরাঞ্চলে এটি আরো বেশি জরুরি হয়ে পড়েছে। কেননা কেউ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে কিছু ঘটালে সেটি মুহূর্তের মধ্যেই সংবাদ হয়ে যেতে পারে। নিরাপত্তা বিধান ছাড়া এখন কেন যেন দুর্গোৎসবের কথা ভাবাই যায় না! এভাবে তো ধর্মের অধিকার সুরক্ষিত হয় না। উপমহাদেশে ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ির পেছনে অপশক্তি ও রাজনীতির কালো হাত প্রসারিত করেছে। সে কারণেই আমরা গত এক-দেড় শতক থেকেই ধীরে ধীরে ধর্মের নামে হানাহানি, বিভাজন বৃদ্ধি পেতে দেখছি, অথচ একসময় এমনটি ছিল না। কারো ধর্ম পালনে নিরাপত্তাপ্রহরী দাঁড় করানোর প্রয়োজন পড়ত না। এখন কেন একে অপরের ধর্ম পালনে নিরাপত্তা বিধানের প্রয়োজন পড়বে? এবার দুর্গোৎসব শেষ হলে তারপরই বলতে পারব নিরাপত্তাপ্রহরী বসিয়ে নিরাপত্তা বিধান কতটা কার্যকর করা গেছে। শারদীয় দুর্গোৎসব বাংলা ও বাঙালির ইতিহাসের অংশ।

এটি ভারতবর্ষের অন্য অঞ্চলে নেই। দুই বাংলায় এই উৎসবের উত্থান ঘটেছে। ৫০০ বছর আগেই রাজশাহীতে এর যাত্রা শুরু হয়েছিল। সেই হিসেবে এটি বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের ইতিহাসের অংশ। এতে হিন্দু সম্প্রদায়ের সঙ্গে মুসলিম ও অন্যান্য সম্প্রদায়ের মানুষজনও অংশ নেয়। এর ধর্মীয় অংশ সনাতন ধর্মাবলম্বীদের একান্ত বিষয়, কিন্তু সাংস্কৃতিক ও মিলনমেলার বিষয়টি সবার। অন্য ধর্মাবলম্বীদের উৎসবের ক্ষেত্রেও অনেকটা তাই ঘটে। সে কারণে বলা হয়, ধর্ম যার যার উৎসব সবার। এই বোধটি সবার মধ্যেই থাকতে হবে। উৎসব কখনো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দিয়ে নিশ্চিত করা যায় না। এটি স্বতঃস্ফূর্ততার বিষয়। উৎসবকে সেই চরিত্রেই ফিরিয়ে আনতে হবে।

লেখক: মমতাজউদ্দীন পাটোয়ারী : অধ্যাপক (অবসরপ্রাপ্ত), ইতিহাসবিদ ও কলাম লেখক।

প্রাথমিকের শিক্ষকদের ফের অনলাইনে বদলির সুযোগ - dainik shiksha প্রাথমিকের শিক্ষকদের ফের অনলাইনে বদলির সুযোগ তীব্র তাপপ্রবাহের ভেতরই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে রোববার - dainik shiksha তীব্র তাপপ্রবাহের ভেতরই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে রোববার দেশে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি - dainik shiksha দেশে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি নতুন শিক্ষাক্রম ও কিছু কথা - dainik shiksha নতুন শিক্ষাক্রম ও কিছু কথা কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে স্কুলে দুই শিফটের ক্লাস চালু রাখার সভা রোববার - dainik shiksha স্কুলে দুই শিফটের ক্লাস চালু রাখার সভা রোববার শিক্ষা কর্মকর্তার আইডি ভাড়া নিয়ে প্রধান শিক্ষকের বাণিজ্য - dainik shiksha শিক্ষা কর্মকর্তার আইডি ভাড়া নিয়ে প্রধান শিক্ষকের বাণিজ্য শিক্ষকদের অবসর সুবিধা সহজে পেতে কমিটি গঠন হচ্ছে - dainik shiksha শিক্ষকদের অবসর সুবিধা সহজে পেতে কমিটি গঠন হচ্ছে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে নিষিদ্ধ, মৌলবাদী সংগঠনের বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নিন - dainik shiksha নিষিদ্ধ, মৌলবাদী সংগঠনের বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নিন please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0084731578826904