সরকারের সঙ্গে সমঝোতা চায় হেফাজত - দৈনিকশিক্ষা

সরকারের সঙ্গে সমঝোতা চায় হেফাজত

দৈনিকশিক্ষা ডেস্ক |

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সাম্প্রতিক সফরে দেশজুড়ে সহিংসতা চালানোর অভিযোগে হেফাজতে ইসলামের বেশ কয়েকজন নেতাকে গ্রেপ্তারের পর দৃশ্যত হতচকিত সংগঠনটি সরকারের কাছে ধরনা দিচ্ছে। সংগঠনের শীর্ষ নেতা জুনায়েদ বাবুনগরী  বলেছেন, তারা সরকারের সঙ্গে সমঝোতা চান। কোনো রকম সংঘাতে যেতে চান না। বুধবার (২১ এপ্রিল) দেশ রূপান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য। প্রতিবেদনটি লিখেছেন সরোয়ার আলম।

প্রতিবেদনে আরও জানা যায়, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযানের মুখে সংগঠনটি এরই মধ্যে কোণঠাসা হয়ে পড়েছে। একাধিক শীর্ষ নেতা জেলে। অনেকেই রিমান্ডে আছেন। পুলিশ বলছে সংগঠনটির বর্তমান হালচাল নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দিচ্ছেন ধৃত নেতারা। গ্রেপ্তার আতঙ্কে আছেন অনেক নেতাকর্মী। হেফাজতের হাই কমান্ডের নির্দেশে বেশকিছু নেতা সরকারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করছেন। ইতিমধ্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ও উচ্চ পদস্থ একজন সরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে হঠাৎ করেই একটি বৈঠক করেছেন কয়েকজন হেফাজত নেতা। ওইসব বৈঠকে তারা সবকটি কওমি মাদ্রাসা ও নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া মামলা প্রত্যাহারসহ সাত দফা দাবি তুলেছেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে ডিএমপির দুই ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।

 বৈঠকের বিষয়ে কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তা গতকাল বলেছেন, হেফাজতকে আপাতত ছাড় দেওয়ার ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। তবে তালিকাভুক্ত কয়েকজন নেতা আছেন তাদের ধরা হবেই। কারণ তারা তান্ডবে বেশি ইন্ধন জুগিয়েছেন। তাছাড়া বৈঠকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কিছুদিন সময়ও নিয়েছেন। তিনি সরকারের নীতিনির্ধারকদের সঙ্গে কথা বলবেন বলে হেফাজত নেতাদের আশ্বস্ত করেছেন।  গ্রেপ্তারকৃত হেফাজত নেতা মামুনুলের পক্ষে ক্ষমা চেয়ে মুক্তি চেয়েছেন তার ভাই মাহফুজুল হক। হেফাজতে ইসলামের আমির মাওলানা জুনায়েদ বাবুনগরী গতকাল বলেছেন, আমরা কোনো সংঘাত চাই না। আমরা কারোর এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছি না। আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। হেফাজত একটি অরাজনৈতিক সংগঠন। আমাদের নেতাকর্মীরা গ্রেপ্তার হচ্ছেন। আমরা সংঘাত-দাঙ্গা-হাঙ্গামা এড়াতে সরকারের সঙ্গে সমঝোতার চেষ্টা করছি। সরকারের মন্ত্রী-এমপিদের সঙ্গে কথা বলছি। আমার নির্দেশে কিছু নেতা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে এসেছেন। মাদ্রাসা খুলে দেওয়াসহ সাত দফা দাবি পেশ করা হয়েছে। আশা করছি সরকার আমাদের বিষয়টি বুঝবে। আমাদের ভুল বুঝবে না।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পুলিশ সদর দপ্তরের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা  জানিয়েছেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফর নিয়ে হেফাজত যেভাবে তা-ব চালিয়েছে তা ক্ষমার অযোগ্য। হেফাজতের বেশকিছু নেতা উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে পরিস্থিতি বেশি ঘোলাটে করেছেন। তার মধ্যে মামুনুল হক অন্যতম। তার আচরণ ছিল হিংস্র। তা-বকারীদের আইনের আওতায় আনতে আমরা বেশকিছু পদক্ষেপ নিয়েছি। তারমধ্যে যেসব হেফাজত নেতা গ্রেপ্তার হয়েছেন তা ওই পদক্ষেপের একটি অংশ। আমরাও চাচ্ছি দেশ শান্ত থাকুক। হেফাজত কারোর একটা এজেন্ডা নিয়ে কাজ করছে বলে আমরা নিশ্চিত। তারপরও আমরা এই সংগঠনটির বিরুদ্ধে আরও তদন্ত অব্যাহত রেখেছি। তিনি আরও বলেন, গতকাল রাতে হঠাৎ করেই হেফাজতের কয়েকজন নেতা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাসায় যান। দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকেন গেইটের বাহিরে। পরে মন্ত্রী আসতে বলেন। তারা নিজেদের যুক্তি উপস্থাপন করেছেন। এই সময় ডিএমপির ঊর্ধ্বতন দুই কর্মকর্তাও উপস্থিত ছিলেন। তারা কার কার এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে তা বলা হয়েছে। উনারা বারবার দাবি করছেন, হেফাজত কারোর এজেন্ডা বাস্তবায়ন করেনি। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সফরের সময় হেফাজতের কোনো কর্মসূচি ছিল না। তৃতীয় পক্ষ এসব তা-ব চালিয়েছে। তবে হাটহাজারীর ঘটনায় হেফাজত জড়িত। এই জন্য তারা ক্ষমা চেয়েছে। হেফাজত নেতারা কিছু দাবি উপস্থাপন করেছেন। মামুনুলের পক্ষে তার ভাই ক্ষমা চেয়ে মুক্তি দাবি করেছেন। আমার ধারণা, হেফাজতকে আপাতত ছাড় দেওয়া হচ্ছে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো তাদের কোনো হয়রানি করবে না। তবে কয়েকজন নেতা আছেন তাদের ধরা হবে। মামলাগুলোর তদন্ত চলবে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কেন্দ্রীয় হেফাজতের এক নেতা জানান, বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে একটি মহল পানি ঘোলা করতে চাচ্ছে। তবে ওই মহলের আশা পূরণ হবে না। বাবুনগরীর নির্দেশেই হেফাজত নেতারা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও একটি সংস্থার সঙ্গে অনির্ধারিত বৈঠক করেছেন। বৈঠকে মহাসচিব মাওলানা নূরুল ইসলাম জেহাদী, নায়েবে আমির মাওলানা আতাউল্লাহ হাফেজী, মামুনুল হকের ভাই ও বেফাকের মহাসচিব মাওলানা মাহফুজুল হক, অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান ও মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে মন্ত্রী খুবই আন্তরিক ছিলেন। আমরা সাত দফা দাবি উপস্থাপন করেছি। দাবিগুলো হচ্ছে হেফাজতের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া মামলাগুলো প্রত্যাহার করা, সারা দেশের কওমি মাদ্রাসাগুলো খুলে দেওয়া, যেসব মাদ্রাসা তালিকাভুক্ত করা হয়েছে তা প্রত্যাহার করা, যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাদের মুক্তির ব্যবস্থা করা, গণগ্রেপ্তার বন্ধ করা, রমজান মাসে মসজিদে আগের মতো নামাজ আদায় করার নিয়ম চালু করা (মুসল্লিদের দূরত্ব বজায় রেখে) ও নেতাকর্মীদের কোনো ধরনের হয়রানি না করা; বিশেষ করে রমজান মাসে আলেম-ওলামারা যেন অবাধে চলতে পারে সেই ব্যবস্থা করা। ওই নেতা আরও বলেন, বৈঠকে সম্প্রতি  জ্বালাও -পোড়াও তান্ডব নিয়ে কথা বলেছেন মন্ত্রী ও পুলিশ কর্মকর্তারা। আমরা বলেছি, এসব আমরা করিনি। আমাদের সামনে রেখে তৃতীয় পক্ষ এসব অপকর্ম করেছে। সরকার সঠিকভাবে তদন্ত করলে প্রকৃত ঘটনা বেরিয়ে আসবে। সরকারের ঊর্ধ্বতন একজন কর্মকর্তাকেও আমরা একই কথা বলেছি। তারাও বিষয়টি দেখবেন বলে জানিয়েছেন। এতে করে দুই পক্ষের ভুল বোঝাবুঝির অবসান হবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাদের দাবির বিষয়টি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী দেখবেন বলে জানিয়েছেন। হঠাৎ বৈঠকের বিষয়ে তিনি বলেন, বাবুনগরী মনে করেছেনবিষয়টি তৃতীয় শক্তি অন্য দিকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আমাদের এক শীর্ষ নেতার ভালো যোগাযোগ থাকায় তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। মূলত ওই নেতার মাধ্যমেই বৈঠকটি হয়েছে। বৈঠকে দুই পক্ষই খুবই আন্তরিক ছিল। আমাদের সঙ্গে সরকারের যে ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল তা মন্ত্রীকে পরিষ্কার করেছি। আমাদের ডাকা হরতাল নিয়ে বৈঠকে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে যে ঘটনা ঘটেছে তার জন্য আমরা দুঃখ প্রকাশ করেছি।

হেফাজতের আরেক নেতা বলেন, সামনে আরও কয়েকটি বৈঠক হবে। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে থাকতে চাই। সরকারকে সহযোগিতা করতে চাই। সরকার যেন আমাদের কোনো ধরনের ভুল না বোঝে সেই জন্য কাজ করছি। সমঝোতার জন্য সরকারের সঙ্গে সবসময়ই আলোচনা করব। প্রধানমন্ত্রীকে আমরা সব ধরনের সহযোগিতা করব।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান  বলেন, হঠাৎ করেই কয়েকজন হেফাজত নেতা বাসায় এসেছেন। তাদের সঙ্গে কিছু বিষয় নিয়ে কথা হয়েছে। আমরা তাদের বলেছি, কোনো গণগ্রেপ্তার করা হচ্ছে না। যারা তান্ডবে জড়িত ও ইন্ধন দিয়েছেন তাদের ধরা হচ্ছে।

হেফাজতের সাবেক আমির আল্লামা শাহ আহমদ শফীর ছোট ছেলে আনাস মাদানী বলেন, হেফাজত নেতারা সমঝোতা করার চেষ্টা করছে বলে শুনেছি। এসব  বর্তমান নেতারা বলতে পারবেন। তবে আমি এখন আর হেফাজতের সঙ্গে নেই। তারা কী করল তা আমরা জানতে চাচ্ছি না। 

ডিএমপি পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেছেন, ২০১৩ সাল থেকে হেফাজতে ইসলাম বেপরোয়া আচরণ শুরু করে। ওই বছরের ৫ই মে ঢাকার মতিঝিলের শাপলা চত্বর দখলের নামে আন্দোলন গড়ে তোলে। সারা দেশে হেফাজতের নিয়ন্ত্রণে অন্তত হাজারখানেক মাদ্রাসা আছে। বেশকিছু মাদ্রাসা কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। তালিকাভুক্ত মাদ্রাসাগুলোর মধ্যে আল-হাইয়্যাতুল উলয়াও বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দারুল আরকাম মাদ্রাসা, জামিয়া ইউনুছিয়া মাদ্রাসা, ইসলামপুর মাদ্রাসা, সৈয়দুন্নেসা মাদ্রাসা, অষ্টগ্রাম বাজার মাদ্রাসা, আশুগঞ্জ বেড়তলা মাদ্রাসা, সরাইল উচালিয়া মাদ্রাসা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া দারমা মাদ্রাসা, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাটাই দক্ষিণ বিরাসার মাদ্রাসা, জামিয়া ইউনুছিয়া মাদ্রাসাসহ অন্তত শতাধিক মাদ্রাসা তালিকা থেকে নাম প্রত্যাহার করার দাবি জানিয়েছে। মঙ্গলবারের বৈঠকে হেফাজত নেতারা অনেক নমনীয় ছিল। তারা সরকারকে সব ধরনের সহায়তা করার আশ্বাস দিয়েছেন। গত বছরের নভেম্বরে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য স্থাপনে বিরোধিতা করার পর এই বিষয়টি সামনে আসে। চলতি বছরের ২৬ মার্চ স্বাধীনতার ৫০ বছর ও বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর ঢাকা সফরের বিরোধিতা করে আন্দোলনের নামে তান্ডব চালায় সংগঠনটি।

তদন্ত শুরু করেছে সিআইডি : নারায়ণগঞ্জে তান্ডবের ঘটনায় দায়ের করা একটি মামলায় প্রাথমিক তদন্তে হেফাজতের যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হকের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে। মামুনুল বর্তমানে অন্য একটি মামলায় রিমান্ডে আছেন। সেটির রিমান্ড শেষ হলে তাকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালতে আবেদন করবে সিআইডি। গতকাল এই তথ্য জানান সিআইডি প্রধান অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক ব্যারিস্টার মাহবুবুর রহমান। তিনি বলেন, হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে গত পাঁচ বছরে দেশের পাঁচটি জেলায় দায়ের করা ২৩টি মামলার তদন্ত করবে সিআইডি। সারা দেশে দাবিদাওয়া আদায়ের নামে জ্বালাও-পোড়াও করেছে, আগুন দিয়েছে, অবরোধ করেছে, হরতালের ডাক দিয়েছেযা প্রচলিত আইনানুযায়ী অন্যায়। আমরা প্রচলিত আইনানুযায়ী মামলার তদন্ত করব। আমাদের ফরেনসিক, ডিএনএ, অভিজ্ঞ তদন্ত কর্মকর্তা রয়েছেন, সাইবার এক্সপার্ট রয়েছেন। তারা বিষয়গুলো খতিয়ে দেখছেন। তিনি আরও বলেন, সিআইডি পূর্ণাঙ্গ শক্তি নিয়ে তদন্তে নেমেছে। এসব ঘটনায় দায়ের করা মামলার প্রেক্ষিতে যেসব ভিডিও ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে তা ফরেনসিক বিভাগ পরীক্ষা করছে। এসব ভিডিও ফুটেজের ভিত্তিতে আসামি  গ্রেপ্তারসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে নাশকতার ঘটনার কোনো মামলা সিআইডি তদন্ত করবে না। ২০১৬ সালের পাঁচটি এবং সম্প্রতি নাশকতার ঘটনায় ১৮টি মামলা তদন্ত করা হবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন,  এসব মামলায় প্রাথমিক তদন্তে তিন ধরনের মানুষের সংশ্লিষ্টতা পেয়েছি। যারা উপস্থিত থেকেছে, অনুপস্থিত থাকলেও ইন্ধন দিয়েছে এবং দুষ্কর্মে যারা সহযোগিতা করেছে। বাবুনগরীসহ অন্য কারও সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি তদন্তের স্বার্থে বলছি না। তবে যদি কারও সংশ্লিষ্টতা পাই তবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মামলায় যদি কোনো জনপ্রতিনিধির সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যায়, তাহলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে কি না জানতে চাইলে সিআইডি প্রধান বলেন, আমরা আইন অনুযায়ী কাজ করি। তদন্তে যারই সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যাবে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কারণ আইনের চোখে সবাই সমান।

নারীদের আইসিটিতে দক্ষ হতে হবে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী - dainik shiksha নারীদের আইসিটিতে দক্ষ হতে হবে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ডিগ্রি তৃতীয় শিক্ষকদের এমপিওভুক্তির সভা ৩০ এপ্রিল - dainik shiksha ডিগ্রি তৃতীয় শিক্ষকদের এমপিওভুক্তির সভা ৩০ এপ্রিল সনদের কাগজ কীভাবে পায় কারবারিরা, তদন্তে নেমেছে ডিবি - dainik shiksha সনদের কাগজ কীভাবে পায় কারবারিরা, তদন্তে নেমেছে ডিবি কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে বুয়েটে সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়লো হিজবুত তাহরীরের লিফলেট বিতরণ - dainik shiksha বুয়েটে সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়লো হিজবুত তাহরীরের লিফলেট বিতরণ সাংবাদিকদের ঘুষ বিষয়ক ভাইরাল ভিডিও, ইরাব কোনো বিবৃতি দেয়নি - dainik shiksha সাংবাদিকদের ঘুষ বিষয়ক ভাইরাল ভিডিও, ইরাব কোনো বিবৃতি দেয়নি ফাঁসপ্রশ্নে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ, নজরদারিতে যারা - dainik shiksha ফাঁসপ্রশ্নে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ, নজরদারিতে যারা এইচএসসির ফল জালিয়াতির অডিয়ো ফাঁস - dainik shiksha এইচএসসির ফল জালিয়াতির অডিয়ো ফাঁস please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0079460144042969