করোনা ভাইরাস সংক্রমণের পরিস্থিতিতে অসহায় জীবনযাপন করছেন সিনিয়র পেনশনভোগীরা। তাদের কেউ কেউ শুধু ২ হাজার ৫০০ টাকা চিকিৎসাভাতা পাচ্ছেন। অপরদিকে কেউ কেউ ৪ থেকে ৭ হাজার টাকা পেনশন পাচ্ছেন। তাই বর্তমান পেনশনভোগীদের সাথে সমন্বয় করে সিনিয়র পেনশনভোগীদের ভাতার হার নির্ধারণ করার দাবি জানিয়েছেন বঙ্গবন্ধু প্রাথমিক শিক্ষা গবেষণা পরিষদের নেতারা। এভাবে বৈষম্য দূর করতে বাজেটে অর্থ বরাদ্দ রাখার দাবি জানিয়েছেন তারা।
শুক্রবার (২৯ মে) দৈনিক শিক্ষা ডটকম পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি জানান পরিষদের নেতারা।
পরিষদের সভাপতি মো সিদ্দিকুর রহমান এবং সাধারণ সম্পাদক সুব্রত রায় স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে আরও কয়েক দফা দাবি জানানো হয়। সেগুলো হল, সিনিয়র পেনশনভোগীদের চিকিৎসা ভাতা ৫ হাজার' টাকা করা, বৈষম্য দূর করা, শতভাগ পেনশন উত্তোলনকারীদের পেনশন ১০ বছর পর পুনঃস্থাপন করা এবং প্রতিবছর শ্রান্তি বিনোদন ভাতা দেয়ার জন্য বাজেটে বরাদ্দ রাখা।
বিজ্ঞপ্তিতে শিক্ষক নেতারা বলেন, এসব দাবি বাস্তবায়ন করা হলে ৭০ বছরের বেশি বয়সী পেনশনভোগীদের সুরক্ষা নিশ্চিত হবে। তারা শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকবেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও স্বাক্ষর করেন পরিষদের সিনিয়র সহ-সভাপতি গোলাম মোস্তফা শফিকুল ইসলাম মানিক সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সাখাওয়াত হোসেনসহ অনেকে।