হাবিপ্রবির ২১ শিক্ষার্থীকে ভর্তি কার্যক্রমে অংশ না নিতে দেওয়া কেন অবৈধ নয় - দৈনিকশিক্ষা

হাবিপ্রবির ২১ শিক্ষার্থীকে ভর্তি কার্যক্রমে অংশ না নিতে দেওয়া কেন অবৈধ নয়

নিজস্ব প্রতিবেদক |

দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) স্নাতক প্রথম বর্ষে অপেক্ষমাণ তালিকায় থাকা ২১ শিক্ষার্থীকে রিপোর্টিং কার্যক্রমে অংশগ্রহণের সুযোগ না দেওয়া কেন অবৈধ হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল দিয়েছেন হাইকোর্ট।

ওই ঘটনা নিয়ে অনলাইন গণমাধ্যমে আসা প্রতিবেদন নজরে আনা হলে শুনানি নিয়ে আজ রোববার বিচারপতি মামনুন রহমান ও বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামান সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে এই রুল দেন। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সাত দিনের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।  

‘১৫ মিনিটে ২১ শিক্ষার্থীর স্বপ্নভঙ্গ’ শিরোনামে একটি অনলাইন পোর্টালে ১৪ জানুয়ারি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এটিসহ অনলাইন মাধ্যমে আসা দুটি প্রতিবেদন আজ আদালতের নজরে আনেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এ এম মাছুম, সাইফুর রহমান রাহী ও নাহিয়ান ইবনে সোবহান।

শুনানি নিয়ে আদালত রুল দেন। শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার।

পরে আইনজীবী সাইফুর রহমান রাহী বলেন, ২১ জন শিক্ষার্থীর ভবিষ্যতের বিষয় এখানে জড়িত। ১৫ মিনিট দেরির যে কথা বলা হচ্ছে, তা তাঁদের গাফিলতি নয়। কেননা, বাস যাত্রাবিরতি দিতে দিতে ২০ ঘণ্টায় গন্তব্যে পৌঁছে। সাধারত গন্তব্যে পৌঁছাতে ১২ থেকে ১৩ ঘণ্টা লাগে। শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট ওই রুল দিয়েছেন।

ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) স্নাতক প্রথম বর্ষে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে ১৩ জানুয়ারি ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয়। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের চেয়ে ১৫ মিনিট দেরিতে বিশ্ববিদ্যালয়ে পৌঁছানোর কারণে ২১ শিক্ষার্থীর কাগজপত্র জমা নেয়নি কর্তৃপক্ষ। এতে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে ভর্তি হতে পারেননি ওই শিক্ষার্থীরা।

জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত রিপোর্টিং কার্যক্রমে অংশ নিতে বলা হয় ওয়েটিং লিস্টে থাকা শিক্ষার্থীদের। কিন্তু চট্টগ্রাম ও খুলনা বিভাগের ২১ শিক্ষার্থী দুপুর সোয়া ১২টায় ক্যাম্পাসে পৌঁছান।

ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, বাসচালক ও সুপারভাইজারের (শ্যামলী পরিবহন) গাফিলতির কারণে তাঁরা নির্ধারিত সময়ে ক্যাম্পাসে পৌঁছাতে পারেননি।

উপবৃত্তির জন্য সব অ্যাকাউন্ট নগদে রূপান্তরের নির্দেশ - dainik shiksha উপবৃত্তির জন্য সব অ্যাকাউন্ট নগদে রূপান্তরের নির্দেশ কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে সপ্তম শ্রেণিতে শরীফার গল্প থাকছে, বিতর্কের কিছু পায়নি বিশেষজ্ঞরা - dainik shiksha সপ্তম শ্রেণিতে শরীফার গল্প থাকছে, বিতর্কের কিছু পায়নি বিশেষজ্ঞরা জাতীয়করণ আন্দোলনের শিক্ষক নেতা শেখ কাওছার আলীর বরখাস্ত অনুমোদন - dainik shiksha জাতীয়করণ আন্দোলনের শিক্ষক নেতা শেখ কাওছার আলীর বরখাস্ত অনুমোদন ১৭তম ৩৫-প্লাস শিক্ষক নিবন্ধিতদের বিষয়ে চেম্বার আদালত যা করলো - dainik shiksha ১৭তম ৩৫-প্লাস শিক্ষক নিবন্ধিতদের বিষয়ে চেম্বার আদালত যা করলো দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে তিন স্তরে সনদ বিক্রি করতেন শামসুজ্জামান, দুদকের দুই কর্মকর্তার সম্পৃক্ততা - dainik shiksha তিন স্তরে সনদ বিক্রি করতেন শামসুজ্জামান, দুদকের দুই কর্মকর্তার সম্পৃক্ততা স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণ ও ‘বিশ্ব বই দিবস’ - dainik shiksha স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণ ও ‘বিশ্ব বই দিবস’ শিক্ষার মান পতনে ডক্টরেট লেখা বন্ধ জার্মান পাসপোর্টে - dainik shiksha শিক্ষার মান পতনে ডক্টরেট লেখা বন্ধ জার্মান পাসপোর্টে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0037631988525391