১৬তম শিক্ষক নিবন্ধন : ভাইভার ৭ দিনের মধ্যে ফল চান প্রার্থীরা - দৈনিকশিক্ষা

১৬তম শিক্ষক নিবন্ধন : ভাইভার ৭ দিনের মধ্যে ফল চান প্রার্থীরা

নিজস্ব প্রতিবেদক |

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর প্রায় তিন বছর হতে চললেও এখনও ১৬তম বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধনের মৌখিক পরীক্ষা শেষ করতে পারেনি 'বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ' (এনটিআরসিএ)। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন প্রার্থীরা। তারা মৌখিক পরীক্ষা (ভাইভা) শেষ হওয়ার সর্বোচ্চ সাত দিনের মধ্যে চূড়ান্ত ফল প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন।

এনটিআরসিএ সূত্রে জানা গেছে, ২০১৯ সালের ২৩ মে ১৬তম শিক্ষক নিবন্ধনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। একই বছরের ৩০ আগস্ট প্রিলিমিনারি পরীক্ষার পর ১৫ ও ১৬ নভেম্বর লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। সর্বোচ্চ ২ মাসের মধ্যে লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশের কথা থাকলেও অনেক কালক্ষেপণ শেষে প্রায় এক বছর পর ২০২০ সালের ১২ নভেম্বর ফল প্রকাশ হয়। এরপর ২০২০ সালের ২ ডিসেম্বর থেকে মৌখিক পরীক্ষা শুরু হয়। 

জানা গেছে, করোনা পরিস্থিতির অবনতির কারণ দেখিয়ে মাত্র ৭ দিনের ভাইভা বাকি থাকতে চলতি বছরের এপ্রিলে মৌখিক পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। প্রায় পাঁচ মাস স্থগিত থাকার পর গত ২৪ আগস্ট থেকে ১৬তম শিক্ষক নিবন্ধনের স্থগিত ভাইভা শুরু করে এনটিআরসিএ। আগামীকাল বুধবার ভাইভা শেষ হবে। এরপর করোনায় আক্রান্তসহ নানা কারণে মৌখিক পরীক্ষায় অংশ নিতে না পারা প্রার্থীদের ভাইভা শুরু হবে বলে জানা গেছে। 

এদিকে, ১৬তম শিক্ষক নিবন্ধনের প্রার্থীরা সম্পূর্ণ ভাইভা শেষ হওয়ার পর সর্বোচ্চ সাত দিনের মধ্যে চূড়ান্ত ফল প্রকাশের জোর দাবি জানিয়েছেন। এ বিষয়ে চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তিপ্রত্যাশী পরিবার (১-১৬তম) কমিটির মুখপাত্র মো. ইকবাল হাসান জানান, ১৫তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার চূড়ান্ত ফল মাত্র ৭ দিনের মধ্যেই প্রকাশ করা হয়েছিল। যেহেতু আমাদের লিখিত পরীক্ষার ফল পেতে এবং ভাইভা পরীক্ষা সম্পন্ন করতে অনেক বেশি দেরি হয়েছে, সেহেতু আমাদের চূড়ান্ত ফল সর্বোচ্চ ৭ দিনের মধ্যে প্রকাশের জোর দাবি জানাচ্ছি। 

কমিটির প্রধান উপদেষ্টা জয় সরকার বলেন, আর কত হতাশ হয়ে অপেক্ষায় থাকব আমরা? কেন আমাদের প্রতি এত অবহেলা?

কমিটির সভাপতি এম এ আলম বলেন, আমাদের অনেকের বয়স ৩৫ বছর ছুঁইছুঁই। শিক্ষক হওয়ার স্বপ্ন আজ বিলীন হওয়ার পথে। তাই মানবিক দিক বিবেচনা করে ভাইভা শেষ হওয়ার সাত দিনের মধ্যে ফল প্রকাশের জোর দাবি জানাচ্ছি।

অভিভাবকদের চাপে শিক্ষার্থীরা আত্মকেন্দ্রিক হয়ে উঠছেন - dainik shiksha অভিভাবকদের চাপে শিক্ষার্থীরা আত্মকেন্দ্রিক হয়ে উঠছেন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মামলা ১২ হাজারের বেশি - dainik shiksha বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মামলা ১২ হাজারের বেশি শিক্ষকদের অবসর সুবিধা সহজে পেতে কমিটি গঠন হচ্ছে - dainik shiksha শিক্ষকদের অবসর সুবিধা সহজে পেতে কমিটি গঠন হচ্ছে শিক্ষকদের শূন্যপদ দ্রুত পূরণের সুপারিশ - dainik shiksha শিক্ষকদের শূন্যপদ দ্রুত পূরণের সুপারিশ ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইসরায়েল - dainik shiksha ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইসরায়েল চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সচিবের বিরুদ্ধে মাউশির তদন্ত কমিটি - dainik shiksha চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সচিবের বিরুদ্ধে মাউশির তদন্ত কমিটি কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0035769939422607