জামালপুরের শহীদ জিয়াউর রহমান ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে একই কলেজের উপাধ্যক্ষ নানা অভিযোগ করে আসছেন। অর্থ মন্ত্রণালয়ের একজন যুগ্ম-সচিবের বিজনেজ কার্ড সংযুক্ত করে অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে দেয়া অভিযোগ তদন্তের আবেদন জমা হয় মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরে।
অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা জানান, উপাধ্যক্ষ দিনরাত শুধু তদবিরে ব্যস্ত অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে। অধিদপ্তর থেকে একটি তদন্ত আদেশ জারি করা হয় সম্প্রতি।
অপর এক সূত্রে জানা যায়, পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের দুইজন কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে তদন্ত প্রতিবেদন প্রভাবিত করার উদ্যোগ নিয়েছে একটি চক্র। ইতিমধ্যে কিছু টাকা হস্তান্তর হয়েছে ঢাকার এক হোটেলে।
জানা যায়, এর আগে ২০০০ সালে ডিআইএর এক প্রতিবেদনে অধ্যক্ষে বিরুদ্ধে কিছু অভিযোগ প্রমাণিত হয়। অবৈধভাবে নেয়া সরকারের সব টাকা কোষাগারে ফেরতের সুপারিশ করেছিলো ডিআইাএ।