আটজন উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়েছে। এরা সবাই আট থেকে ১২ বছর যাবত একই কর্মস্থলে চাকরি করছেন। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর গতকাল ২৯ নভেম্বর জনস্বার্থে বদলি আদেশ জারি করেছে। ১ ডিসেম্বরের মধ্যে বিমুক্ত না হলে ওইদিন থেকেই তাৎক্ষণিক অবমুক্ত করা হবে বলে জানা গেছে।
এদিকে মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো: রাকিব হাসানকে (০০২৪) লক্ষীপুর জেলার রমাগতিতে বদলি করা হয় ৭ নভেম্বর। কিন্তু আজ ২৯ নভেম্বর তিনি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর জমা দেয়া দেন। দৈনিকশিক্ষার হাতে আবেদনের কপি রয়েছে। আবেদনে দেখা রাকিব বলেছেন তার মেয়ে ঢাকার একটি স্কুলে নবম শ্রেণিতে পড়া এবং ছেলে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিচ্ছে। এবং তিনি স্থায়ীভাবে ঢাকায় থাকেন। এই তিন অজুহাতে রাকিবের বদলি আদেশ বাতিল করে সাভার অথবা নারায়নগঞ্জের সোনারগাঁও অথবা গাজীপুর সদর কিংবা ধামরাই অথবা মানিকগঞ্জ সদরে অথবা সাটুরিয়ায় মিউচুয়াল বদলি করার অনুরোধ জানান। আরো বিকল্প হিসেবে তিনি সেসিপ অথবা সেকায়েপে বদলি অথবা সংযুক্তির আবেদন জানান।
অধিদপ্তরের এক কর্মকর্তাকে রাকিব বলেন, “সাভারের অফিসার শাহরিরায় মেনজিস তথ্য কমিশন কর্তৃক দণ্ডিত। কিন্তু সাভারের কর্মকর্তা ঢাকায় থাকার সুবাদে বিকেলে শিক্ষা অধিদপ্তরে গিয়ে দণ্ডের নথিপত্র গায়েব করে দেন মর্মে অভিযোগ রয়েছে।
আজ ২৯ নভেম্বরের আদেশটি দেখুন: