জাতীয়করণ বিষয়ে বি সি এস সাধারণ শিক্ষা সমিতিরি সভাপতি ও ঢাকা কলেজের অধ্যাপক আই কে সেলিম উল্লাহ খন্দকার কিছু আলাপ-আলোচনা করেছেন। সমিতির সদস্যদের নানা প্রশ্নের জবাবে এসব বিষয় তাঁর ফেসবুকে প্রকাশ করেছেন। রোববার সন্ধ্যায় দৈনিকশিক্ষার এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ্যাপয়েন্টমেন্ট পাওয়া যায়নি বলে প্রধানমন্ত্রীর মূখ্য সচিবের সঙ্গে রোববার সাক্ষাত করতে পারেননি। সভাপতির ফেসবুকের লেখাটি দৈনিকশিক্ষার পাঠকের জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো।
“জাতীয়করণ ইস্যুর সর্বশেষ পরিস্থিতি নিয়ে ১১ ফেব্রুয়ারি শনিবার সন্ধ্যায় অনানুষ্ঠানিকভাবে এবং জরুরি মাননীয় শিক্ষা সচিবের সাথে কথা বলেছি। এর আগেও বলেছি, মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড.অরুনা বিশ্বাসের নেতৃত্বে একটি কমিটি কাজ করছে। আজ সচিব মহোদয় আতংকিত না হতে অনুরোধ করেছেন। সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়ে উনি কথা বলেছেন বলেও জানান।সমিতিকে দ্রুত আনুষ্ঠানিক সময় দেবেন বলে জানান। কাল স্যারের পিএস এর সাথে কথা বলে সময় নিতে বলেছেন।
আগেও বলেছি, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মূখ্য সচিব ড.কামাল আবদুল নাসের চৌধুরীর সাথে কয়েকবার অনানুষ্ঠানিক কথা বলেছি। রবিবার ব্যক্তিগতভাবে যেতে বলেছেন।কাল পিএম অফিস যাবো। কথা বলার সুযোগ হলে সমিতির জন্য আনুষ্ঠানিক ভাবে সময় চাইবো।
১০ ফেব্রুয়ারি অফিসার্স ক্লাবে ওস্তাদ রাশিদ খানের খেয়াল ও রাজ রুপা চৌধুরির সরোদ শুনতে সাবেক মূখ্য সচিব ও প্রধানমন্ত্রীর এসডিজি বিষয়ক মূখ্য সমন্বয়ক জনাব আবুল কালাম আজাদ এসেছিলেন। কথা বলেছি। ওনার সাথে দ্রুত আনুষ্ঠানিক কথা বলার সুযোগ হবে বলে আশা করছি।সময় দেবেন বলেছেন।
জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব ড. মোঃ মোজাম্মেল হক খান ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী জনাব সেলিমা বেগমের সাথেও কথা হয়েছে।প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক জনাব ইউছুপ আবদুল্লাহ হারুনকেও এ বিষয়ে বলা হয়েছে।
তাই প্রচেষ্টা একেবারেই নেই, সব থেমে আছে এসব বলা ঠিক নয়। তবে কাজের কিছু ছন্দপতন হয়েছে, স্বীকার করতে দোষ কোথায়? ঐক্যবদ্ধ থাকার বিকল্প নেই। আর আস্হার জায়গাটাও ঠিক করে নিতে হবে।