প্রতিটি উপজেলায় একটি করে মডেল বিদ্যালয় - Dainikshiksha

প্রতিটি উপজেলায় একটি করে মডেল বিদ্যালয়

মাছুম বিল্লাহ |

আমাদের শিক্ষাক্ষেত্রে হাজার ত্রুটি ও সমস্যা আছে কিন্তু শিক্ষা মন্ত্রণালয় এগুলো পেরিয়ে শিক্ষাকে মানসম্পন্ন করতে এবং সামনে এগিয়ে নেওয়ার প্রচেষ্টাও চালিয়ে যাচ্ছে। মাঝে মাঝে এ জাতীয় কিছু উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়। ক’দিন আগে পত্রিকায় দেখলাম শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রতিটি উপজেলায় একটি করে বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে মডেল বিদ্যালয়ে রুপান্তর করেছে। এ প্রকল্পের আওতায় ৩১২টি বিদ্যালয়ে তিনতলাবিশিষ্ট ভবন নির্মান করা হয়েছে এবং মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুমসহ আধুনিক সরঞ্জামাদি ও আসবাবপত্র সরবরাহ করা হয়েছে। এ প্রকল্পে ৫২২ কোটি ৬৭লাখ টাকা ব্যয় হয়েছে।

এবার প্রতিটি বিদ্যালয়ের জন্য এক লাখ ২৮হাজার টাকার বই সরবরাহ করা হলো। ১৯জনু ২০১৭ এরকম  ৩১৫টি মডেল বিদ্যালয়ের লাইব্রেরি সমৃদ্ধ করতে প্রতিটিতে ৪৩৬টি করে বই বিতরণ করা হয়েছে। সেগুনবাগিচার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে এই বই বিতরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। শিক্ষামন্ত্রী প্রধান শিক্ষকদের হাতে এই বই তুলে দেন। শিক্ষকরা জানান মডেল বিদ্যালয়কে বিভিন্ন ধরনের সুবিধা দেওয়া হলেও তাদের লাইব্রেরি সমৃদ্ধ ছিলনা।এবার প্রতিটি বিদ্যালয়কে ৪৩৬টি করে বই দেওয়ায় তাদের সে অভাব দূর হলো। নিসন্দেহে এটি একটি চমৎকার উদ্যোগ।

একটি বিদ্যালয় জাতির ভবিষ্যত কর্ণধার তৈরি করে। কাজেই বিদ্যালয়কে আকষর্ণীয় ও সঠিক জ্ঞান চর্চার আলয়ে পরিণত করা  রাষ্ট্রসহ আমাদের সকলের মহান ও পবিত্র দায়িত্ব। একজন শিক্ষার্থী বিদ্যালয়ের গন্ডি পেরিয়ে উচ্চ শিক্ষায় কিংবা ব্যক্তি জীবনে প্রবেশ করলে সে যেন পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে উৎকর্ষ সাধন করতে পারে সে প্রত্যয় নিয়ে একটি  বিদ্যালয় যাত্রা শুরু করে। মানুষের পরিপুর্ণ  বিকাশের ক্ষেত্রে স্বশাসন বা স্বনিয়ন্ত্রন একটি গুরুত্বপূর্ন শর্ত। শিক্ষা ক্ষেত্রে  এটি একটি গুরুত্বপূর্ন উপাদান। মানুষ জন্মগ্রহণ  করে স্বাধীনতা ভোগ করার নিমিত্তে। শিশুকে খাওয়ানোর  সময় সে হাত দিয়ে চামচ ধরতে চায় এবং নিজে  খেতে চায়, হাঁটার জন্য নিজে পা বাড়ায়, বড় হলে অর্থনৈতিক স্বাধীনতার জন্য কাজ/চাকুরী খোঁজে।

এগুলো সবই স্বাধীনতা লাভের প্রচেষ্টাসমূহ। শিক্ষার্থীরা সব সময়ই নতুন কিছু জানার জন্য এবং নতুন অভিজ্ঞতা  অর্জনের জন্য উদগ্রীব থাকে। কিন্তুু তাদের নিয়মানুবর্তী করার প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে প্রচলিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহ শিক্ষার্থীেেদর সৃষ্টিশীল প্রতিভা বিকাশের  পথে  অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায় এবং শিক্ষার্থী তার স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত হয়। একটি আদর্শ বিদ্যালয় কিন্তু প্রচলিত বিদ্যালয় থেকে অবশ্যই এ ক্ষেত্রে আলাদা হবে। শিক্ষার্থীরা সেখানে  নিরাপদ, পরিচ্ছন্ন ও আনন্দদায়ক পরিবেশের মধ্যে জ্ঞান অর্জনে আত্মনিয়োগ করার সুযোগ পাবে। তাদের সকলের মধ্যে বিরাজ করবে সৌহার্দমূলক পরিবেশ  এবং শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়কে একান্তই নিজেদের মনে করবে এবং বিদ্যালয় নিয়ে গর্ববোধ করবে।

নির্দিষ্ট সংখ্যক শ্রেণিতে নির্দিষ্ট সংখ্যক শিক্ষার্থী থাকবে যাতে প্রকৃত শিখন-শেখানো কার্যাবলীতে সবাই সমানভাবে অংশগ্রহন করবে এবং শিক্ষক তা নিশ্চিত করবেন। একটি আদর্শ বিদ্যালয়ে শিক্ষক শিক্ষার্থীর কাছেও শেখে, শিক্ষার্থী শিক্ষকের কাছ থেকে শিখে। অতএব, পেড়াগজি শুধুমাত্র  শিক্ষক কিংবা শিক্ষার্থী কেন্দ্রিক হবে না, হবে শিক্ষাকেন্দ্রিক। শিখন পরিবেশ সৃষ্টিশীল হয় শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আদান-প্রদানের মাধ্যমে। একটি আদর্শ বিদ্যালয় এ বিষয়টি নিশ্চিত করে এবং    বিদ্যালয় শিখন সময়ের সর্বেচ্চ সদ্ব্যবহার করে শিক্ষার্থীদের মৌলিক দক্ষতা অর্জনের এবং সঠিক জ্ঞানার্জন এর উপর জোর দিয়ে থাকে। দুর্বল বা পিছিয়ে পড়া ছাত্রছাত্রীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা থাকা প্রয়োজন একটি আদর্শ বিদ্যালয়ে।

শিক্ষার্থীর সামাজিক এবং আবেগীয় উন্নয়নের জন্য পড়ার ভূমিকা অনেক। শিক্ষার্থীরা যদি বিভিন্ন ধরনের পড়ার বিষয় বা ম্যাটেরিয়ালস না পড়ে তাহলে তারা অনেক গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক স্কীল অর্জন থেকে বঞ্চিত হবে। পড়ার মাধ্যমে তারা তাদের আত্মবিশ্বাস জাগ্রত করবে।পড়া বিভিন্ন বিষয় যেমন গণিত, ইতিহাস, বিজ্ঞান, সাহিত্য এবং ভুগোল সম্পর্কে  জানার দ্বার উন্মোচন করে। এ ছাড়াও একটি আদর্শ বিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সত্যিকারের উচ্চাকাংখা তৈরি বিদ্যালয়ের একটি বিশেষ কর্তব্য। শিক্ষার্র্থীদেরকে  উৎসাহিত করা হবে তাদের সৃষ্টিশীল কল্পনাশক্তিকে ব্যবহারের জন্য এবং সমস্যা সমাধানের দক্ষতা অর্জনের  জন্য।

আর এই প্রত্যাশিত লক্ষ্য অর্জনের জন্য শিক্ষার্থীদের ’সারভাইভিং স্কীলস’ যেমন ইংরেজি ভাষার ওপর প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন এবং কম্পিউটার, ইন্টারনেটে পারদর্শী করে তোলার ওপর একটি আদর্শ বিদ্যালয় বিশেষ জোর দিয়ে থাকে। ছাত্র-ছাত্রী, শ্রেণিকক্ষ, বিদ্যালয়ের অগ্রগতি, উন্নয়নমূলক কর্মসূচী নিয়মিত  মনিটরিং করাও গুরুত্বপূর্ন বিষয়। বিদ্যালয়ের উন্নয়ন পরিমাপ বা নির্ণয়ের জন্য  মনিটরিং একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।

বিদ্যালয়ের অগ্রগতি মূল্যায়নের ক্ষেত্রে মনিটরিংকে একটি প্রধান চাবি কাঠি বলা হয়। প্রত্যেক পরীক্ষা  শেষে সভায় শিক্ষার্থীদের ফলাফল বিষদভাবে পর্যালোচনা করা এবং পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের ফলাফল দুর্বল বা খারাপ হওয়ার কারণ নির্ণয় করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা আদর্শ বিদ্যালয়ের কাজের পরিধির মধ্যে পরে। শিক্ষার্থীদের পারফরম্যান্স মূল্যায়নে, ’সামেটিভ অ্যাসেসমেন্ট’ এর চেয়ে’ ফরম্যাটিভ অ্যাসেসমেন্ট’এর গুরুত্ব কম নয় যেটি আমাদের সাধারন বিদ্যলয়ে গুরুত্বই দেওয়া হয়না। আমরা চাব, সরকারের চিহ্নিত আদর্শ বিদ্যালয়ে এগুলো ঘটবে।

একটি আদর্শ বিদ্যালয়  বিদ্যালয়ের কার্যাবলিতে শিক্ষক এবং অভিভাবকের মধ্যে  সম্পর্ক গড়ে তোলে, বাড়ি ও বিদ্যালযের মধ্যে উন্নয়নের সেতু বন্ধন রচনা করে। অভিভাবকগণ তাদের সন্তানদের শিখন পদ্ধতি ও শিক্ষার্থীদের অগ্রগতির পরিবর্তন নিয়মিত  পর্যবেক্ষণ করতে পারেন। প্রতিটি বিদ্যালয়ে একটি করে পরামর্শক (কন্সালটেটিভ) কমিটি থাকা প্রয়োজন  যা বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের  মতো কাজ করে। প্রতিটি বিদ্যালয়ে একটি অভিভাবক ফোরাম গঠন করতে পারে যার মাধ্যমে উপরোক্ত বিষয়গুলো বাস্তবায়িত হতে পারে।

শিক্ষাবিদ ডেভিড নুন্যান   বলেছেন, ” শিক্ষার্থীদের ক্লাসে সবকিছু  শেখানো যায়না। ”একটি কার্যকর বা ভালো  বিদ্যালয় পরিচালিত হয় দূরদৃষ্টি সম্পন্ন শিক্ষকদের দ্বারা যারা জানেন এবং  বিশ্বাস করেন যে শিক্ষা শুধু শ্রেণিকক্ষেই সীমাবদ্ধ থাকে না। বিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের একটি সংস্কৃতির সাথে যুক্ত করে যা তাদের মানবতা শেখায়, ব্যক্তি সত্ত্বা জাগ্রত করে এবং তাদের বুদ্ধির বিকাশ ঘটায়। ক্লাসের বাইরের প্রয়োজনীয় জ্ঞান অর্জনের প্রতি আদর্শ বিদ্যালয় যথেষ্ট গুরুত্ব প্রদান করে থাকে।

একটি আদর্শ বিদ্যালয়ে বিভিন্ন ধরনের ক্লাব থাকে যেমন –(ক) ল্যাংগুয়েজ ক্লাব (খ) মিউজিক ও আর্ট ক্লাব (গ) এগ্রিকালচার ও লাইফ স্কীল ক্লাব (ঘ) বিজ্ঞান ক্লাব। একটি আদর্শ বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থী কোন না কোন ক্লাবের সদস্য হয়ে সরাসরি পাঠ্যপুস্তকের বাইরের এবং পাঠ্যপুস্তকে যে সব বিষয় আছে সেগুলোর বাস্তব প্রয়োগ করা শিখতে পারে। তাতে শিক্ষা আরও বাস্তবসম্মত ও আনন্দময় হবে, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিরাজ করবে এক আদর্শ সম্পর্ক।

একটি আদর্শ বিদ্যালযে নিয়মিত শিক্ষকদের পাশাপাশি ভিজিটিং টিচার থাকতে পারেন যারা  মহাবিদ্যালয়ের/ বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থী কিংবা বিশ্ববিদ্যালয় পাস করা  শিক্ষার্থী। এসব ভিজিটিং টিচারদের বর্তমান যুগ ও শিক্ষা সম্পর্কে জানাশুনা আপডেটেড থাকে। তাদের জীবনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য আলাদা, তাদের শিক্ষার পরিবেশ আলাদা। তাদের শিক্ষক ও বন্ধুমহল আলাদা। তারা যখন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের  শিক্ষার্থীদের সাথে আলোচনা করবেন, কথা বলবেন, তাদের সংস্পর্শে আসবেন তখন শিক্ষার্থীদের মধ্য এক ধরনের নতুন তাড়না সৃষ্টি হবে, উদ্দীপনা সৃষ্টি হবে, স্বপ্ন সৃষ্টি হবে। তাদের আত্মবিশ্বাস বেড়ে যাবে। তাদের দৃষ্টিভৃিঙ্গর পরিবর্তন হবে। সেই স্বপ্ন ও নতুন দৃষ্টিভঙ্গি শিক্ষার্থীদের অনেক দুর এেিগয়ে নিয়ে যাবে। আর ভিজিটিং টিচারগনও তাদের বাস্তবজ্ঞান প্রয়োগ করে দেশের সেবা করার প্রত্যক্ষ সুযোগ পাবে, তাদের বিশেষ উপার্জনের ব্যবস্থাও হবে এর মাধ্যমে। সরকার চিহ্নিত আদর্শ বিদ্যালয়গুলোতে এ বিষয়টি চালু করতে পারে।

শিক্ষা শুধুমাত্র পাঠ্যবইয়ের বিষয় জানা নয়। শিক্ষা মানে প্রসারিত পৃথিবীর হাতছানিতে সাড়া দেওয়া। সেটি শিক্ষার্থীরা করতে পারবে যখন তারা এই ধরনের শিক্ষকদের সাথে উঠাবসা করবে। শিক্ষা মানে শুধুমাত্র বিষয়ভিত্তিক ভাল গ্রেডিং পাওয়া নয়। আমরা বাস্তব জীবনে দেখি অনেক শিক্ষার্থীই জীবনে প্রথম স্থান অধিকার করতো নিয়মিত, ভাল গ্রেডিং পেত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এবং বোর্ড/বিশ্ববিদ্যালয়ে কিন্তু বাস্তব জীবনে তাদের কোন বৃহত্তর অবদান জাতির কাছে স্পস্ট নয়। বরং অনেক শিক্ষার্থী যাদের একাডেমিক ফল খুব একটা উচুঁ গ্রেডিয়ের নয় অথচ তারা কো-কারিকুলার এবং এক্সট্রাকারিকুলার কার্যাবলীতে ভাল ছিল, তারাই  বাস্তব জীবনে, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রভূত সাফল্যের স্বাক্ষর রেখেছেন। যেমন বড় বড় আর্টিস্ট, খেলোয়াড়, ক্রিকেটার যাদের একাডেমিক ফল খুব ঈর্ষনীয় ছিলনা। কাজেই একটি আদর্শ বিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সার্বিক উন্নয়নের ওপর জোর দেয়, শুধুমাত্র একাডেমিক বিষয় নিয়েই সন্তষ্ট ও ব্যস্ত থাকেনা। আর তাই, এখানকার শিক্ষকগনও কোচিংএর শিক্ষকদের মতো হবেন না যারা শিক্ষার্থীদের শুধুমাত্র’ টাচ অ্যান্ড পাস’ সিষ্টেম শেখান, শুধুমাত্র পরীক্ষায় নম্বর পাওয়ানো নিয়ে ব্যস্থ থাকেন এবং শিক্ষার্থীদের প্রকৃত শিক্ষা থেকে দূরে রাখেন।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিক্ষার মান উন্নয়নে শিক্ষকদেরই প্রধান ভূমিকা পালন করতে হবে। নিবেদিতপ্রাণ হয়ে শিক্ষাদান করে নৈতিক মূল্যবোধসম্পন্ন পরিপূর্ণ মানুষ সৃষ্টি করতে হবে। মডেল বিদ্যালয়ের প্রকল্প পরিচালক কে এম রফিকুল ইসলাম বলেন, ’একটি মডেল বিদ্যালয়ের জন্য একটি সমৃদ্ধ লাইব্রেরি থাকা খুবই জরুরি। এতে শিক্ষার্থীরা পাঠ্য বইয়ের বাইরের জ্ঞানও লাভ করতে পারবে।মডেল বিদ্যালয়ের লাইব্রেরি দেখে অন্য বিদ্যালয়গুলোও এ থেকে অনুপ্রানিত হতে পারবে। মন্ত্রী মহোদয়ও চেয়েছেন মডেল বিদ্যালয় যাতে সত্যিকারের মডেল হয়। সত্যিকার মডেল বিদ্যালয়ে রুপান্তর করার জন্য শুধুমাত্র লাইব্রেরি নয় উপরোক্ত বিষয়গুলোও যাতে সংযুক্ত করা হয় সেদিকে আশা করি কর্তৃপক্ষ বিশেষ দৃষ্টি দিবেন। তাহলেই আমরা প্রতিটি উপজেলায় অন্তত একটি করে প্রকৃত আদর্শ বিদ্যালয় দেখতে পাব।

মাছুম বিল্লাহ: শিক্ষা বিশেষজ্ঞ ও গবেষক, ব্র্যাক শিক্ষা কর্মসূচিতে কর্মরত সাবেক ক্যাডেট কলেজ শিক্ষক।

শিক্ষায় বরাদ্দ বেড়েছে, আরো বাড়বে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী - dainik shiksha শিক্ষায় বরাদ্দ বেড়েছে, আরো বাড়বে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সমাবর্তনের অজুহাতে সনদ আটকে রাখা যাবে না - dainik shiksha সমাবর্তনের অজুহাতে সনদ আটকে রাখা যাবে না হিটস্ট্রোকে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু - dainik shiksha হিটস্ট্রোকে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু চুয়েটে আন্দোলন স্থগিত, সড়কে যান চলাচল শুরু - dainik shiksha চুয়েটে আন্দোলন স্থগিত, সড়কে যান চলাচল শুরু প্রাথমিকের প্রশ্ন ফাঁসে অল্পদিনে কয়েকশ কোটি টাকা আয় - dainik shiksha প্রাথমিকের প্রশ্ন ফাঁসে অল্পদিনে কয়েকশ কোটি টাকা আয় রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানবিরোধী নয়: হাইকোর্ট - dainik shiksha রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানবিরোধী নয়: হাইকোর্ট কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0056030750274658