মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. বিল্লাল হোসেনের বিরুদ্ধে উত্থাপিত জামাত নেতার সঙ্গে গোপন বৈঠকের অভিযোগ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ।
শিক্ষামন্ত্রী শনিবার (২ জুন) কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. আলমগীরকে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ তদন্তের জন্য একটি কমিটি গঠন এবং কমিটি কর্তৃক দ্রুত তদন্ত করেপ্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দেন।
গত ২৮ মে রাজধানীর ইস্কাটন এলাকার রেডক্রিসেন্ট বোরাক টাওয়ারে অবস্থিত মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক তার নিজ দপ্তরে জামাত নেতা ও বিভিন্ন মামলার আসামী কামাল উদ্দিন জাফরীর সঙ্গে গোপন বৈঠক করেন।
এ বিষয়টি সর্বপ্রথম প্রকাশ পায় শিক্ষা বিষয়ক দেশের একমাত্র ডিজিটাল পত্রিকা দৈনিকশিক্ষায়। এরপর স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদ, জমিয়াতুল মোদারেছিন, বাংলাদেশ কলেজ শিক্ষক সমিতি ও বাংলাদেশ শিক্ষক ইউনিয়ন এবং শিক্ষক-কর্মচারী জোট মহাপরিচালকের অপসারণ দাবি করেন।
জানা গেছে, যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর বেয়াই জামায়াত নেতা কামাল উদ্দিন জাফরীর সঙ্গে গোপন বৈঠকসহ মাদ্রাসা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের জামায়াত কানেশনের ঘটনা তদন্তে নেমেছে গোয়েন্দা সংস্থাও। শিক্ষা মন্ত্রনালয় ইতোমধ্যেই মহাপরিচালকের জামায়াতী কানেকশনসহ অন্যান্য কর্মকান্ড খতিয়ে দেখে রিপোর্ট দেয়ার জন্য গোয়েন্দা সংস্থার সহযোগীতা চেয়েছে।
মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বিভাগের সচিব মো: আলমগীর সহযোগীতা চাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত না করলেও বলেছেন, পত্রিকার প্রতিবেদনে মহাপরিচালকের যে রাজনৈতিক বৈঠকের কথা বলা হয়েছে। এটা তদন্তের জন্য গোয়েন্দা সংস্থাই সঠিক প্রতিষ্ঠান। আমরা গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদন হাতে পেলেই ব্যবস্থা নেব। কোন ছাড় দেয়া হবেনা। এক প্রশ্নের জবাবে সচিব বলেন, অবশ্যই গোয়েন্দা সংস্থা বিষয়টি দেখছে। দেরি হবেনা। দ্রুতই তদন্ত হবে ও ব্যবস্থা হবে।
মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বিভাগের সচিব মো: আলমগীর সহযোগীতা চাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত না করলেও বলেছেন, পত্রিকার প্রতিবেদনে মহাপরিচালকের যে রাজনৈতিক বৈঠকের কথা বলা হয়েছে। এটা তদন্তের জন্য গোয়েন্দা সংস্থাই সঠিক প্রতিষ্ঠান। আমরা গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদন হাতে পেলেই ব্যবস্থা নেব। কোন ছাড় দেয়া হবেনা। এক প্রশ্নের জবাবে সচিব বলেন, অবশ্যই গোয়েন্দা সংস্থা বিষয়টি দেখছে। দেরি হবেনা। দ্রুতই তদন্ত হবে ও ব্যবস্থা হবে।