রাশিয়ার করোনা ভ্যাকসিন ‘কার্যকর ও নিরাপদ প্রমাণিত’ - দৈনিকশিক্ষা

রাশিয়ার করোনা ভ্যাকসিন ‘কার্যকর ও নিরাপদ প্রমাণিত’

দৈনিক শিক্ষা ডেস্ক |

রাশিয়ায় তৈরি করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে ‘কার্যকর ও নিরাপদ’ প্রমাণিত হয়েছে বলে দাবি করেছে রুশ সেনাবাহিনী। প্রথম পর্যায়ে যে ১৮ জন স্বেচ্ছাসেবকের দেহে এই ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা হয়েছিল, তারা সবাই এখনো সুস্থ আছে।

বুধবার রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণা-লয়ের ই-মেইল বিবৃতিকে উদ্ধৃত করে সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গ জানিয়েছে, একটি সামরিক হাসপাতালে প্রথম ধাপের ক্লিনিক্যাল ট্রয়ালে অংশ নেওয়া ১৮ জন স্বেচ্ছা-সেবীকে ২৮ দিন পর্যবেক্ষণে রাখার পর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ভ্যাকসিন প্রয়োগের ২৮ দিন পরে ওই স্বেচ্ছাসেবকদের শরীরে গুরুত্বপূর্ণ সব লক্ষণই স্বাভাবিক সীমার মধ্যেই ছিল।

তাদের শরীরে মারাত্মক ক্ষতিকর কোনো প্রভাব বা স্বাস্থ্যসংক্রান্ত জটিলতা তৈরি হয়নি। কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও দেখা যায়নি। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে, ‘এখন আমরা জোর দিয়ে এটা বলতে পারছি, এই ভ্যাকসিনটি নিরাপদ।’

প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশ করা এক ভিডিওতে শ্বেতলানা ভোলচিকিনা নামে এক গবেষক দাবি করেছেন, ওই স্বেচ্ছাসেবকদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো কাজ করছে ও শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি হচ্ছে। দ্বিতীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের ওপরে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা হয় গত ২৩ জুন। তারা এখন ওই সামরিক হাসপাতালেই আইসোলেশনে রয়েছেন। আশা করা হচ্ছে, জুলাই মাসের শেষ নাগাদ তাদের ভ্যাকসিনের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শেষ হয়ে যাবে।

করোনার কোনো ওষুধ আবিষ্কৃত না হওয়ায় এখন পর্যন্ত ভ্যাকসিনকেই মহামারি মোকাবিলায় সবচেয়ে কার্যকর উপায় বলে বিবেচনা করা হচ্ছে। বিশ্বে শতাধিক ভ্যাকসিন উদ্ভাবনের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। তবে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপে পৌঁছাতে পেরেছে অল্প কয়েকটি ভ্যাকসিন।

শিক্ষায় বরাদ্দ বেড়েছে, আরো বাড়বে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী - dainik shiksha শিক্ষায় বরাদ্দ বেড়েছে, আরো বাড়বে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সমাবর্তনের অজুহাতে সনদ আটকে রাখা যাবে না - dainik shiksha সমাবর্তনের অজুহাতে সনদ আটকে রাখা যাবে না হিটস্ট্রোকে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু - dainik shiksha হিটস্ট্রোকে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু চুয়েটে আন্দোলন স্থগিত, সড়কে যান চলাচল শুরু - dainik shiksha চুয়েটে আন্দোলন স্থগিত, সড়কে যান চলাচল শুরু প্রাথমিকের প্রশ্ন ফাঁসে অল্পদিনে কয়েকশ কোটি টাকা আয় - dainik shiksha প্রাথমিকের প্রশ্ন ফাঁসে অল্পদিনে কয়েকশ কোটি টাকা আয় রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানবিরোধী নয়: হাইকোর্ট - dainik shiksha রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানবিরোধী নয়: হাইকোর্ট কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0070390701293945