বগুড়ার শেরপুরে মহামারী করোনাভাইরাসে প্রাদুর্ভাবের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত নন-এমপিও শিক্ষক-কর্মচারীদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে দেয়া বিশেষ অনুদানের (শিক্ষক প্রণোদনা) টাকা নিয়ে নয়-ছয় করার অভিযোগ উঠলেও তা প্রত্যাখান করেছেন অধ্যক্ষসহ অন্যান্যরা। স্থানীয় পল্লী উন্নয়ন একাডেমি ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষকরা টাকা পাননি বলে গণমাধ্যমে যে সংবাদ বেরিয়েছে তা সত্য নয়। সবাই টাকা পেয়েছেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, মহামারী করোনাভাইরাসের কারণে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। এই দুর্যোগের মধ্যে বেতন-ভাতা না পাওয়া এমপিও বিহীন শিক্ষক-কর্মচারীরা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। তাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে বিশেষ অনুদান (শিক্ষক প্রণোদনা) দেয়া হচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় এই উপজেলায় ১৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অনুকূলে মোট ১৭ লাখ ২০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে অত্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ সেখ আব্দুল মান্নান বলেন, অভিযোগ সত্য নয়।
বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. লিয়াকত আলী সেখ বলেন, করোনার কারণে ওই প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ সব শিক্ষক-কর্মচারীর প্রণোদনার টাকা গ্রহণ করেছেন। অভিযোগ সত্য নয়।