সরকারি কলেজ ও মাদরাসা শিক্ষকদের সংগঠন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির আসন্ন নির্বাচনকে ঘিরে চলছে নানা হিসেব-নিকেষ। এই ক্যাডারের সিনিয়র কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপ করে কয়েকটি বিষয় জানা গেছে, যা কোনো প্রার্থী/প্যানেলের জন্য ইতিবাচক ও আবার কারো জন্য নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
নির্বাচনী হিসেবে-নিকেষের এক নম্বরে থাকছে এস কে সিনহা, মাফিয়া শিশির, ডিআইএ না ডিজি অফিস, ডিজি অফিসে বসে মইনুল গংয়ের জমি কেনাবেচার দালালি, ডিজি অফিসে চার হাজার জনবল নিয়োগে টাকার খেলা, পাঁচ তারকা হোটেলের সামনে গুলিবিদ্ধ হওয়া এবং তোফা-অদ্বৈত। এছাড়া বেদরকারি রতনের বাড়ীতে গিয়ে শিক্ষা ক্যাডারের মর্যাদাহানীতে ভূমিকা রাখাদের প্রার্থীতা এবং বদলি/পদায়নে রতনের মাদবরি। ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগ কিন্তু চাকরিজীবনে বিএনপি-জামাতের সুবিধা নেয়া আবার ছাত্রজীবনে শিবির-ছাত্রদলপন্থী হয়েও ক্যাডার চাকরিতে আওয়ামী লীগ শাসনামলে সুবিধা নেয়া। সমিতির মহাসচিব পদে থেকে উপসচিব পদে গোপনে আবেদন। এছাড়ও চাকরিজীবনের পুরোটাই অফিসে কাটানোর ইতিহাস বনাম একদিনও অফিসে চাকরি করতে না পারার ক্ষোভ; একটা বিশেষ প্যানেলের পক্ষে নজমুল এবং শামীমার স্বজনপ্রীতি, প্রার্থীতা বাতিল করা, গঠনতন্ত্র না মেনে নির্বাচন কমিশন গঠন এবং ওয়েবসাইটে দেয়া ভোটার তালিকা ও মনোনয়ন বিক্রির সময় সরবরাহ করা তালিকা গড়মিল। তরিকুলের শালীকা ও সাবেক বিতর্কিত মহাপরিচালক। এছাড়া উকিল নোটিশের বিষয়টিও কারো জন্য ইতিবাচক আবার কারো জন্য নেতিবাচক হতে পারে।
সিনিয়র কর্মকর্তারা ২০১৩ খ্রিষ্টাব্দের নির্বাচনের ফলাফলের কথা স্মরণ রাখার পরামর্শ দিয়েছেন।
বিস্তারিত জানতে চোখ রাখুন শিক্ষা বিষয়ক দেশের একমাত্র প্রিন্ট পত্রিকা দৈনিক আমাদের বার্তায়। ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হবে।