শিক্ষার্থীদের ক্ষতি পোষানোর পরিকল্পনা ছাড়াই খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান - দৈনিকশিক্ষা

শিক্ষার্থীদের ক্ষতি পোষানোর পরিকল্পনা ছাড়াই খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

দৈনিকশিক্ষা ডেস্ক |

শিক্ষার্থীদের ‘ক্ষতি পোষানোর পরিকল্পনা’ ছাড়াই খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। দেড় বছরের ছুটিতে বিপুলসংখ্যক ছাত্রছাত্রী শহর ছেড়ে গ্রামে চলে গেছে। এদের উচ্চতর শ্রেণিতে ভর্তি এখনও নিশ্চিত হয়নি। এ কারণে সব শিক্ষার্থীর শ্রেণীকক্ষে ফেরা নিয়ে শঙ্কিত শিক্ষাবিদ ও শিক্ষা প্রশাসনের কর্মকর্তারা। চলতি শিক্ষাবর্ষে সারাদেশের স্কুলে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীর সুনির্দিষ্ট তথ্য ও পরিসংখ্যানও নেই দুই মন্ত্রণালয়ের কাছে। দীর্ঘ ছুটির ক্ষতি কাঁটিয়ে উঠতে এখন পর্যন্ত সুনির্দিষ্ট কোন পরিকল্পনা নেই শিক্ষা প্রশাসনের। মঙ্গলবার (৭ সেপ্টেম্বর) দৈনিক সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়। প্রতিবেদনটি লিখেছেন রাকিব উদ্দিন। 

প্রতিবেদনে আরও জানা যায় কিছুদিন শ্রেণীকক্ষে পাঠদান কার্যক্রম মূল্যায়ন করে শিক্ষার্থীদের ক্ষতি পোষানোর উদ্যোগ গ্রহণের কথা ভাবছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। তবে প্রাক-প্রাথমিক ও প্রাথমিক স্তরের শিশুদের ক্ষতি কীভাবে কাটিয়ে ওঠা যায়, সে ব্যাপারে আপাতত কোন ‘ভাবনা’ নেই প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের।

জানতে চাইলে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) সাবেক মহাপরিচালক প্রফেসর ফাহিমা খাতুন বলেছেন, ‘শিক্ষার ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে সরকারের যেমন দায়িত্ব রয়েছে, তেমনি অভিভাবক, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের আরও বেশি সচেতন হতে হবে। সন্তানদের প্রতি তাদেরও আরও বেশি দায়িত্বশীল হতে হবে। অনেক শিক্ষার্থী ঝরে পড়েছে, তাদের স্কুলে ফেরাতে হবে।’

শিক্ষা প্রশাসনের কর্মকর্তারা ভাবছেন, পুরোদমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চালু হলে ‘বাড়তি ক্লাস’ নিয়ে দীর্ঘ ছুটির শিখন ক্ষতি পোষানোর চেষ্টা চলবে। কিন্তু সমস্যা হলোÑ সারাদেশের সরকারি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এমনিতেই চরম শিক্ষক স্বল্পতা রয়েছে। জনবল সংকটের কারণে নিয়মিত ‘রুটিনভিত্তিক’ শ্রেণী কার্যক্রমই সম্পন্ন করা যায় না। এই পরিস্থিতি বাড়তি ক্লাস নেয়া ‘কঠিন’ কাজ।

তাছাড়া চলতি শিক্ষাবর্ষের বাকি আছে মাত্র চার মাস। আবার ১২ সেপ্টেম্বর থেকে বিদ্যালয় খুললেও সব শ্রেণীর শিক্ষার্থী পুরোদমে শ্রেণীকক্ষে লেখাপড়ার সুযোগ পাচ্ছে না। স্কুল খোলার এক থেকে দেড় মাস পরই এসএসসি এবং এইচএসসি পরীক্ষা নেয়ার কথা রয়েছে। ওই সময় শ্রেণীকক্ষে লেখাপড়া কিছুদিন বন্ধ থাকতে পারে।

এ ব্যাপারে ‘শিক্ষানীতি-২০১০’ প্রণয়ন কমিটির সদস্য সচিব ও ‘জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থাপনা একাডেমি’র (নায়েম) সাবেক মহাপরিচালক প্রফেসর শেখ ইকরামুল কবির বলেন, ‘শিক্ষার ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে হলে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা দরকার। বাস্তবতা হলো, এখন পর্যন্ত শিখন ক্ষতি কাটিয়ে উঠার কোন পরিকল্পনা দেখা যাচ্ছে না। পরিকল্পনা থাকলে শিক্ষামন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রীরা একেক সময় একেক রকম কথা বলতেন না। একবার বলেন, ১৮ বছরের ওপরের সব শিক্ষার্থীকে টিকা দেয়া হবে। আরেকবার বলেন, ১৬ বছরের নিচের শিক্ষার্থীরা টিকা পাবে, অথচ ওপরের স্তরের শিক্ষার্থীদের সবাইকে এখনও টিকার আওতায় আনা যায়নি।’

দেড় বছরের শিক্ষার ক্ষতি কীভাবে পোষানো যেতে পারে, এমন প্রশ্নের জবাবে এই শিক্ষাবিদ বলেন, ‘প্রথমত, অনলাইন শিক্ষা তেমন কাজে আসেনি, শহরের শিক্ষার্থীরা এর সুবিধা পেয়েছে, গ্রামের শিক্ষার্থী তা মোটেও পায়নি। দ্বিতীয়ত, চলতি শিক্ষাবর্ষের ৯ মাস চলে যাচ্ছে। বাকি আছে তিন মাসের কিছু বেশি। এই সময়ে সিলেবাস সম্পন্ন করা সম্ভব হবে না। এ কারণে শিক্ষাবর্ষের মেয়াদ আগামী মার্চ পর্যন্ত বাড়ানো যেতে পারে। মার্চে নতুন ক্লাস শুরু হলে কোন সমস্যা হবে না। সিলেবাসও কিছুটা সংক্ষিপ্ত করা যায়। পর্যায়ক্রমে তা বাড়াতে হবে।’

এ ছাড়াও শিক্ষকদের ছুটি বাতিলের পরামর্শ দিয়ে অধ্যাপক ইকরামুল কবির বলেন, ‘অনলাইনে পাঠদানে যে ব্যয় হচ্ছে তা দিয়ে শিক্ষকদের প্রণোদনা দিতে হবে। এতে শিক্ষকরাও বাড়তি ক্লাসে উৎসাহী হবেন, তেমনি শিক্ষার্থীরাও উপকৃত হবে।’

প্রণোদনা না থাকলে ঝরেপড়া রোধ করা যাবে না বলে মন্তব্য করে শেখ ইকরামুল কবির বলেন, ‘মহামারীতে অসংখ্য অভিভাবক চাকরি হারিয়েছেন। ব্যবসায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, জীবিকা হারিয়েছেন। তাদের অনেকেই বাধ্য হয়ে শহর ছেড়ে গ্রামে চলে গেছেন। এসব অভিভাবকের সামনে এখন বড় চ্যালেঞ্জ সন্তানদের মুখে খাবার জোগানো। লেখাপড়ার ব্যয় তারা কীভাবে মেটাবেন? এই ধরনের শিক্ষার্থীর স্কুলের ব্যয় সাময়িক সময়ের জন্য হলেও সরকারের বহন করা উচিত।’

জানতে চাইলে মাউশির পরিচালক (কলেজ ও প্রশাসন) প্রফেসর শাহেদুল খবির চৌধুরী বলেন, ‘শ্রেণী কার্যক্রম শুরু হলে কিছুদিন পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে শিখন ক্ষতির বিষয়ে মূল্যায়নের উদ্যোগ নেয়া হতে পারে। মূল্যায়নের মাধ্যমে ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার পদক্ষেপ নেয়ার চিন্তাভাবনা রয়েছে। আবার বার্ষিক পরীক্ষাগুলো নেয়া সম্ভব হলেও শিখন ক্ষতি একটি চিত্র বেড়িয়ে আসবে।’

দেড় বছরের টানা ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে ‘কমপ্রিহেনসিভ রিকভারি প্ল্যান’ দরকার জানিয়ে মাউশি পরিচালক বলেন, ‘২০০৯ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে সরকারের নানান পদক্ষেপে বিদ্যালয়ে প্রায় শতভাগ শিশুর ভর্তি নিশ্চিত হয়েছিল। কিন্তু করোনা মহামারীতে সেই ধারাবাহিকতা ব্যাহত হয়েছে। এতে একটি বড় বাধা হলো, ‘মাইগ্রেশন প্রবলেম’ অর্থাৎ শহর ছেড়ে যেসব শিক্ষার্থী গ্রামে চলে গেছে, তাদের পূণরায় বিদ্যালয় আনার বিষয়টিতে অগ্রাধিকার দিতে হবে।’

পঞ্চম ও অষ্টম শ্রেণীর বৃত্তি বন্ধের সমালোচনা

করোনা মহামারীতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় ‘স্কুলের বেতন’ দিতে হবে বলে অসংখ্য অভিভাবক সন্তানকে স্কুলে ভর্তি করেনি জানিয়ে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান ফাহিমা খাতুন বলেন, ‘অথচ অভিভাবকরা তাদের সন্তানদের প্রাইভেট টিউটরের কাছে ঠিকই পাঠিয়েছেন, প্রাইভেট পড়িয়েছেন। আবার শিক্ষা প্রশাসনেরও উচিত ছিল ‘বৃত্তি’ চালু রাখা। এটি বন্ধ হওয়ায় অনেকের লেখাপড়া বাধাগ্রস্থ হয়েছে।’

ফলাফল বা যেকোন একটি ক্রাইটেরিয়ায় মূল্যায়নের ভিত্তিতে ‘বৃত্তি’ চালু রাখা যেত মন্তব্য করে ‘শিক্ষা ক্যাডারে’ একমাত্র গ্রেড-১ পাওয়া বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির সাবেক সভাপতি প্রফেসর ফাহিমা খাতুন বলেন, ‘বৃত্তি, উপবৃত্তি ও আর্থিক প্রণোদনাগুলো চালু থাকলে অসংখ্য শিক্ষার্থী ঝরেপড়ার কবল থেকে রক্ষা পেত। কিন্তু ওইসব সুবিধা বন্ধ হওয়ায় অনেকেই সন্তানদের কওমি মাদ্রাসায় ভর্তি করিয়েছেন।’

গত বছর পঞ্চম ও অষ্টম শ্রেণির শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত না হওয়ায় এই দুই শ্রেণীর উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের এবার বৃত্তি দেয়া হয়নি।

সর্বশেষ অষ্টম শ্রেণীর জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষার ২০১৯ সালের ফলাফলের ভিত্তিতে ২০২০ সালে ৪২ হাজার ২০০ জন শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দেয়া হয়। ওই বছর পঞ্চম শ্রেণীর প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের মধ্যে ৮২ হাজার ৫০০ জন এবং মাদ্রাসার ইবতেদায়ি সমাপনী পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের মধ্যে ২২ হাজার ৫০০ জনকে বৃত্তি দেয়া হয়।

কিন্তু সরকার করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতিতে গত বছর প্রায় সব স্তরেই সমাপনী পরীক্ষা বাতিল করায় ওই দুই স্তরের শিক্ষার্থীদের এবার বৃত্তি দেয়নি মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। পঞ্চম শ্রেণী উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেয় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

অধ্যাপক ইকরামুল কবির বলেন, ‘দুর্যোগকালে শিক্ষার্থীদের বৃত্তি, উপবৃত্তি বন্ধ করে দেয়া ঠিক হয়নি। এতে ঝরেপড়ার হার বাড়বে।’

শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ হলেও পাঠদানের তথ্য নেই প্রাথমিকে

করোনা সংক্রমণের কারণে গত বছরের ১৭ মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। এই সময়ে অনলাইন (ভার্চুয়ালি), টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারের মাধ্যমে পাঠদান চালু রাখা হলেও এই শিখন কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা কতটুকু শিখন লাভ করেছে, গ্রামাঞ্চলের শিক্ষার্থীরা এই সুবিধার আওতায় এসেছে কি না, শহর ও গ্রামের শিক্ষার্থীদের মধ্যে এই শিখন লাভের ব্যবধান রয়েছে কি না সে সর্ম্পকে কোন তথ্য ও গবেষণা নেই প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে।

চলতি শিক্ষাবর্ষের ৯ মাস চলে যাচ্ছে। এ পরিস্থিতে সারাদেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ বছর কত শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছে সে সর্ম্পকে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন কাছেও কোন তথ্য নেই। প্রতিমন্ত্রী গতকাল এক প্রেস ব্রিফিং শেষে কয়েকজন সাংবাদিককে জানান, এবারের ভর্তির পুরো তথ্য তারা এখন পাননি। কারণ, ভর্তি এখনও চলছে, পুরো বছরই ভর্তি নেয়া হবে।

গত ৩১ আগস্ট প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক সভার কার্যবিবরণীতে ‘ঝরেপড়া’ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। এতে বলা হয়, ‘করোনাভাইরাস জনিত পরিস্থিতিতে ঝরেপড়া রোধে সারাদেশে যথোপযুক্ত কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে। সংসদ টিভিতে প্রাক-প্রাথমিক থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান বিষয়ে সপ্তাহে ৫দিন পাঠদান করা হচ্ছে। বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা মোবাইলের মাধ্যমে সার্বক্ষণিক অভিভাবকদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে থাকেন।’

নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঢাকার দুটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জানান, দু-চারজন অভিভাবকের সঙ্গে টেলিফোনে যোগাযোগ করা যায়। কিন্তু প্রতিটি বিদ্যালয়ে দুই থেকে আড়াইশ শিক্ষার্থী থাকে, তাদের সবার অভিভাবকের সঙ্গে যোগাযোগ সম্ভব না। টেলিফোনে এত কল কথা বলার খরচ মন্ত্রণালয় দিচ্ছে না বলে জানান প্রধান শিক্ষকরা।

এ বিষয়ে নায়েমের সাবেক মহাপরিচালক শেখ ইকরামুল কবির বলেন, ‘সারাদেশের তৃণমূল পর্যায়ে প্রাথমিকের থানা শিক্ষা কর্মকর্তা, সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা ও অন্যান্য কর্মকর্তা রয়েছেন। তারা এই দেড় বছর কী করেছেন? আসল কথা হলো, তারা কেউই দায়িত্বপালন করেননি। তারা শিক্ষার্থীদের কোন খোঁজ নেননি। এ কারণে কত শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছে সেই তথ্য দিতে পারছেন না।’

শিক্ষার্থী ভর্তির তথ্য না থাকলে বন্ধের মধ্যে ‘সরাসরি ও অনলাইনে’ শিক্ষক প্রশিক্ষণ অব্যাহত রাখা হয়েছে। চলতি বছর ‘সরাসরি’ ও অনলাইনে ‘গুগল মিট’র মাধ্যমে সারাদেশের ৬৫ হাজার ৫৬৬টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রতিটিতে কমপক্ষে দুজন করে মোট এক লাখ ৩১ হাজার ১৩২ জন প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন। আর ‘প্রাইমারি টিচার্স ইনস্টিটিউট’র (পিটিআই) মাধ্যমে এ পর্যন্ত এক লাখ পাঁচ হাজার ৭৫৫ জন আইসিটি বিষয়ে প্রশিক্ষণ পেয়েছেন। গত বছর ও এ বছর ৬৭টি পিটিআইয়ে প্রশিক্ষণরত ৪০ হাজার শিক্ষক ‘গুগল মিট’এ ক্লাস করছেন এবং প্রশিক্ষণ পেয়েছেন বলে ৩১ আগস্টের সভার কার্যবিবরণীতে বলা হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, পাঠদানের চেয়ে শিক্ষক প্রশিক্ষণে মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের আগ্রহ বেশি। কারণ এই কার্যক্রমে অংশগ্রহণকারী সবার জন্য ‘সম্মানির’ ব্যবস্থা থাকে। আবার নির্দিষ্ট সময়ে এই বরাদ্দ ব্যয়ও করতে হয়।

শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মাকে নির্যাতনের অভিযোগ - dainik shiksha শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মাকে নির্যাতনের অভিযোগ শিক্ষার্থী বিক্ষোভের মধ্যে ইহুদিবিদ্বেষ নিয়ে বিল পাস - dainik shiksha শিক্ষার্থী বিক্ষোভের মধ্যে ইহুদিবিদ্বেষ নিয়ে বিল পাস সপ্তদশ জুডিশিয়াল সার্ভিস পরীক্ষা কাল - dainik shiksha সপ্তদশ জুডিশিয়াল সার্ভিস পরীক্ষা কাল দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে রোববার থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা - dainik shiksha রোববার থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা শনিবার থেকে মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা - dainik shiksha শনিবার থেকে মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0038518905639648