নবীনবরণ কি শুধুই আনুষ্ঠানিকতা? - দৈনিকশিক্ষা

নবীনবরণ কি শুধুই আনুষ্ঠানিকতা?

ড. মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া আখতার |

বাংলাদেশে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে নতুন শিক্ষার্থীদের ভর্তির মৌসুম প্রায় শেষ হয়েছে। শুরু হতে যাচ্ছে নবাগত শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাজীবন। কিন্তু কীভাবে এদের বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাজীবন শুরু হয়? একেক বিশ্ববিদ্যালয়ে একেকভাবে শুরু হয় শিক্ষা কার্যক্রম। সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে শিক্ষা কার্যক্রমের সূচনায় তারতম্য আছে। ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলো নতুন শিক্ষার্থীর পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছে। দু’চারদিন পরই নতুন খ্রিস্টীয় বর্ষের প্রথম সপ্তাহে নতুন শিক্ষার্থীদের ক্লাস শুরু হলে ক্যাম্পাস হয়ে উঠবে আরও জমজমাট। শিক্ষাঙ্গনের বৃহত্তর পরিবেশে এসে নতুন শিক্ষার্থীদের চোখে-মুখে প্রতিফলিত হয় জীবন গড়ার স্বপ্ন। তারা বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে নতুন পরিবেশের সঙ্গে পরিচিত হচ্ছে। ভিন্ন একাডেমিক পরিবেশে ভোগ করছে বাধাহীনভাবে চলাফেরা ও কাজ করার স্বাধীনতা। তারা নতুন নতুন বন্ধু তৈরি করছে। গল্প-গুজব ও আড্ডায় চায়ের কাপে তুফান তুলছে। সে জন্য বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের প্রথম দু’য়েক দিন নতুন শিক্ষার্থীরা লেখাপড়া নিয়ে একেবারেই ভাবে না।

বড় সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় প্রথম বর্ষ সম্মান শ্রেণীতে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীরা সর্বপ্রথম আবাসন সমস্যার সম্মুখীন হয়। প্রায় সব বড় সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে নবাগত শিক্ষার্থীরা আবাসিক হলে সিট পায় না। ফলে তাদের প্রথম কাজ হয় থাকার জন্য একটি নিরাপদ জায়গা জোগাড় করা। শিক্ষার্থীরা দুই ধারায় এ কাজ করে। যারা ছাত্র রাজনীতির সঙ্গে জড়িত, তারা রাজনৈতিক লাইনে তাদের দলীয় অগ্রজদের কাছ থেকে এ ব্যাপারে সমাদর ও সহায়তা পায়। আর নতুন শিক্ষার্থীর সমর্থিত ছাত্র সংগঠনটি যদি হয় সরকারদলীয়, তাহলে তো আর অসুবিধা নেই। অতি সহজেই তারা দলীয় ব্যবস্থাপনায় হলে থাকার ব্যবস্থা করে নিতে পারে। কিন্তু সবাই তো আর সরকারি দল করে না। বেশিরভাগ শিক্ষার্থী তো আর স্কুল-কলেজ থেকে রাজনৈতিক দল করে আসে না। ফলে তারা থাকার জন্য হলে সিটের ব্যবস্থা করতে পারে না।

এ ব্যাপারে ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের অসুবিধা বেশি হয়। ছেলেরা তো কটেজ বা মেসে সহজে বাসা ভাড়া করে থাকতে পারে। কিন্তু মেয়েদের তো অনেক কিছু চিন্তা করতে হয়। তবে মেয়েদেরও মেস আছে। কিন্তু যাতায়াত, নিরাপত্তাসহ তাদের অসুবিধা বেশি। এ ব্যাপারে মেয়েদের থাকার ব্যাপারে যত সংখ্যক হল বা সিট থাকা প্রয়োজন তা প্রায় কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে নেই। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো মুনাফা অর্জনে এত ব্যস্ত যে, শিক্ষার্থীদের আবাসনের ব্যাপারে তারা প্রত্যাশিত মনোযোগ দিতে পারে না। যেমন, ঢাকার নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো একটি বিশ্ববিদ্যালয়, যারা শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে উচ্চ টিউশন ফি নিয়ে কোটি কোটি টাকা মুনাফা করলেও আজ পর্যন্ত মেয়েদের জন্য একটিও আবাসিক হল তৈরি করেনি। ফলে আবাসন সমস্যার কারণে অনেক মেয়ের লেখাপড়া ক্ষতিগ্রস্ত হয়। উচ্চ মূল্যে বাসা ভাড়া করে মেস বানিয়ে থাকতে হয় তাদের। ফলে শিক্ষার্থীদের অর্থ ও সময়ের অপচয় হচ্ছে।

নবাগত শিক্ষার্থীরা এর পর যে সমস্যায় পড়ে সেটি খাওয়ার সমস্যা। এরা অনেকেই স্কুল-কলেজে থাকাকালীন মায়ের হাতের রান্না খেয়ে অভ্যস্ত। হলের নতুন পরিবেশে এসে পানি-ডাল আর নিন্মমানের খাবার খেতে এদের কষ্ট হয়। উচ্চবিত্ত পরিবারের ছেলেমেয়েরা হোটেলে খেতে পারে। সে খাবারের মানও ভালো না। ফলে খাবারের দিক দিয়ে এরা একটা মনোকষ্টে থাকে। অবশ্য কয়েক মাস পার হলে এরা এসব খাবারে ক্রমান্বয়ে অভ্যস্ত হয়ে ওঠে। ক্যাম্পাসের কাছাকাছি ভালো মানের হোটেল না থাকায় অনেক বিত্তশালী পরিবারের শিক্ষার্থীদেরও নিন্মমানের খাবার খেয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হয়। কোথায় কী খাবার পাওয়া যায়, তার দাম কত, স্বাদ কেমন, এ সব জানতেও নবাগত শিক্ষার্থীদের দু’য়েক মাস চলে যায়। তবে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজনৈতিক দলে সম্পৃক্ত শিক্ষার্থীরা দলীয় সহকর্মীদের সহায়তায় দ্রুত এসব জেনে যায়। বেশি অসুবিধা হয় গ্রাম থেকে আসা রাজনীতি না করা মধ্যবিত্ত ও গরিব পরিবার থেকে আসা শিক্ষার্থীদের। আর সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন শিক্ষার্থীদের সংখ্যাই বেশি।

এর পর শিক্ষার্থীরা পড়ে যাতায়াত সমস্যায়। যারা হলে সিট ম্যানেজ করতে পারে তাদের তো আর সমস্যা হয় না। তারা হেঁটে ক্লাসে আসতে পারে। তবে যারা দূরের মেস বা কটেজে থাকে তাদের যাতায়াত ও পথের নিরাপত্তা নিয়ে ভাবতে হয়। শহর থেকে দূরে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ক্ষেত্রে এ সমস্যা বেশি। যেমন- জাহাঙ্গীরনগর ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য এ সমস্যা প্রকট। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে শহর থেকে আগত শিক্ষার্থীদের জন্য শাটল ট্রেন রয়েছে। কিন্তু চাহিদার তুলনায় ট্রেনের বগি ও সিটের সংখ্যা কম। ফলে ট্রেনযাত্রী শিক্ষার্থীদের অনেক সময় দাঁড়িয়ে, বাদুরঝোলা হয়ে, এমনকি ট্রেনের ছাদে বসে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে আসতে হয়। ফলে আসা-যাওয়ায় তাদের শারীরিক ক্লান্তি বাড়ে এবং সময় নষ্ট হয়। মাঝে-মধ্যে দুর্ঘটনাও ঘটে।

ক্লাস শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ অনুষ্ঠান। এ বিষয়েও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় ভিন্নতা রয়েছে। অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিটি বিভাগে পৃথকভাবে নবীনবরণ অনুষ্ঠান হয়। আবার কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে নবীনবরণ হয় অনুষদভিত্তিক। সে ক্ষেত্রে অনুষদে অন্তর্ভুক্ত বিভাগগুলোর শিক্ষার্থীদের একসঙ্গে বরণের ব্যবস্থা করা হয়। আবার নতুন প্রজন্মের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কোনো কোনোটিতে একদিনেই সব বিভাগের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত হয়। নবীনবরণ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় জীবন সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা পায়। অনেক ক্ষেত্রে তাদের ফুল দিয়ে বরণ করা হয়। দেয়া হয় মানপত্র। হালকা স্ন্যাকস বা মিষ্টিমুখ করানোর রেওয়াজও আছে। এমন অনুষ্ঠানে নবাগতদের উদ্দেশে সম্মানিত বিভাগীয় শিক্ষকবৃন্দ দিকনির্দেশনামূলক বক্তৃতা করেন। কীভাবে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় জীবনকে সফল করে তুলবে সে সম্পর্কে তাদের উপদেশ দেয়া হয়। এ নির্দেশনা হয় একাডেমিক প্রস্তুতি ও লেখাপড়া সংক্রান্ত, হল জীবন ও প্রশাসনিক সুযোগ-সুবিধা সংক্রান্ত, সেমিনার ও লাইব্রেরি ব্যবহার সংক্রান্ত, এক্সট্রা কারিকুলাম কর্মকাণ্ড সংক্রান্ত, খেলাধুলার সুযোগ-সুবিধা সংক্রান্ত, একাডেমিক ও জেন্ডার ফ্রেন্ডলি পরিবেশ গড়ে তোলায় শিক্ষার্থীদের ভূমিকা সংক্রান্ত প্রভৃতি। এসব উপদেশমূলক বক্তৃতা শুনে নবীন শিক্ষার্থীরা প্রাথমিকভাবে আকর্ষিত হলেও পরে কিছুসংখ্যক শিক্ষকের একাডেমিক কাজে গাফিলতি ও অপেশাদারিত্বের কারণে অনেক সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে যথাসময়ে ক্লাস না হওয়া, পরীক্ষা না হওয়া এবং পরীক্ষার ফল প্রকাশিত না হওয়ার মতো ঘটনা ঘটে। এতে সেশনজটে পড়ে শিক্ষার্থীরা অস্থির হয়ে ওঠে। ফলে শিক্ষার্থীরা জীবনের মূল্যবান সময় হারায়।

নবীনবরণ অনুষ্ঠানে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই শিক্ষার্থীদের হাতে সিলেবাস বই তুলে দেয়া হয়। এ কাজটি খুবই ভালো। এতে শিক্ষার্থীরা প্রথম দিনই নিজেদের কোর্স কারিকুলাম সম্পর্কে ধারণা পায় এবং কোন শিক্ষক কোন কোর্স পড়াবেন সে সম্পর্কেও জানতে পারে। কিছুসংখ্যক ডিপার্টমেন্ট প্রথম দিনই নবাগত শিক্ষার্থীদের হাতে সিলেবাসের সঙ্গে একটি বিভাগীয় ব্রসিউর তুলে দেয়। এরকম ব্রসিউরের উপকারিতা বেশি। কারণ, এ জাতীয় ব্রসিউর সুপরিকল্পিতভাবে তৈরি করা হয়। এতে থাকে বিভাগের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস, সম্মানিত শিক্ষকমণ্ডলীর ছবি, তাদের একাডেমিক ডিগ্রি ও অভিজ্ঞতার বিবরণ, প্রকাশিত গবেষণামূলক কর্মকাণ্ডের তালিকা, তাদের গবেষণা আগ্রহের এলাকা, বিভাগীয় স্টাফদের ছবি, বিভাগের শিক্ষার্থী সংখ্যা, প্রথম বর্ষ থেকে শুরু করে পিএইচডি পর্যন্ত সিলেবাসের কোর্স আউটলাইন প্রভৃতি। এ ছাড়া সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিষয় হল, এ ব্রসিউরে থাকে বিভাগে অনুষ্ঠিত বিভিন্ন একাডেমিক সেমিনার, ওয়ার্কশপ, লেকচার, কনফারেন্স, ট্রেনিং প্রোগ্রামসহ শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের নানা শিক্ষামূলক অনুষ্ঠানের ফটো অ্যালবাম। শিক্ষার্থীরা এ সব ছবি দেখে বুঝতে পারে, ডিপার্টমেন্টে কী ধরনের কর্মকাণ্ড হয়ে থাকে। ফলে তারা ওই রকম কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণে উৎসাহিত হয়।

একটি সুপরিকল্পিত ব্রসিউরে বিভাগ এবং বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কিত পরিসংখ্যানগত সংক্ষিপ্ত তথ্য থাকে যা শিক্ষার্থীরা ব্রসিউরে চোখ বুলিয়ে একনজরে জানতে পারে। বিভাগীয় অবকাঠামো, প্রকাশনা, একাডেমিক সুযোগ-সুবিধা, গবেষণা কেন্দ্রসমূহের নাম ও কার্যাবলীও বিভাগীয় ব্রসিউরে উল্লেখিত থাকে। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বড় বড় অনুষ্ঠান যেমন- সুবর্ণজয়ন্তী, কনভোকেশন, পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠান প্রভৃতির সচিত্র বিবরণ শিক্ষার্থীদের কাছে ব্রসিউরকে সমাদৃত করে তোলে। কাজেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর উচিত, সুপরিকল্পিতভাবে ব্রসিউর তৈরি ও প্রকাশ করে তা প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের হাতে ক্লাস শুরুর দিন তুলে দেয়া। এরকম ব্রসিউর শিক্ষার্থীদের মাধ্যমে অভিভাবকদের হাতে গেলে সম্মানিত অভিভাবকরাও তাদের সন্তানের বিভাগ সম্পর্কে এবং বিভাগীয় শিক্ষক ও তাদের অভিজ্ঞতা এবং গবেষণা কার্যক্রম সম্পর্কে ধারণা পান। তবে এরকম ব্রসিউর কেবল শিক্ষার্থীদেরই কাজে আসে না। বিভাগে স্বল্পকালীন সময়ের জন্য আগত খ্যাতিমান একাডেমিক ব্যক্তিত্ব ও স্কলারদেরও সুপরিকল্পিত এবং সুদৃশ্য ব্রসিউর স্যুভেনির হিসেবে উপহার দেয়া যায়। এরকম ব্রসিউর উপহার পেলে ভিজিটর স্কলার বা গবেষকরা বিভাগ সম্পর্কে একটি চটজলদি ধারণা পান।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগ ২০১৮ সালের প্রথম বর্ষ বিএসএস সম্মান শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেয়ার লক্ষ্য নিয়ে তাদের জন্য একটি সুপরিকল্পিত ব্রসিউর প্রকাশ করেছে। উন্নত কাগজে ছাপা এ ব্রসিউরটি সুপরিকল্পিত, তথ্যসমৃদ্ধ, শতাধিক আকর্ষণীয় ছবিসংবলিত বিভাগীয় একাডেমিক কার্যক্রমের একটি বাস্তব দলিল। বিভাগ ব্রসিউরটিকে স্যুভেনির হিসেবেও ব্যবহার করতে পারবে। এটি তৈরির পেছনে উদ্যোগ গ্রহণকারীদের রুচির প্রশংসা করা যায়। আমরা আশা করব, এরকম ব্রসিউর শিক্ষকবৃন্দ ও শিক্ষার্থীদের একাডেমিক কাজে অধিকতর উৎসাহিত করবে এবং রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা সদ্য প্রকাশিত এ ব্রসিউর ব্যবহার করে উপকৃত হবে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগের দৃষ্টিনন্দন এ ব্রসিউর আমলে নিয়ে অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের যে কোনো বিভাগ চাইলে নিজ নিজ বিভাগীয় ব্রসিউর তৈরির উদ্যোগ নিতে পারে। আর এমন উদ্যোগ নবাগত শিক্ষার্থীদের সব সময় একাডেমিক কাজে ইতিবাচক উৎসাহ জোগাবে।

ড. মুহাম্মদ ইয়াহ্ইয়া আখতার : অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান, রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

 

সৌজন্যে: যুগান্তর

শনিবার থেকে মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা - dainik shiksha শনিবার থেকে মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা রোববার থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা - dainik shiksha রোববার থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলা ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু - dainik shiksha ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুলশিক্ষকের মৃত্যু গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা কাল - dainik shiksha গুচ্ছের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা কাল শিক্ষকরাই স্মার্ট নাগরিক গড়ার কারিগর: শিল্পমন্ত্রী - dainik shiksha শিক্ষকরাই স্মার্ট নাগরিক গড়ার কারিগর: শিল্পমন্ত্রী এনটিআরসিএর সার্টিফিকেট সংশোধনের নতুন নির্দেশনা - dainik shiksha এনটিআরসিএর সার্টিফিকেট সংশোধনের নতুন নির্দেশনা মর্নিং স্কুলের ছয় সুবিধা উল্লেখ করলেন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা - dainik shiksha মর্নিং স্কুলের ছয় সুবিধা উল্লেখ করলেন জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা দেড় মাস পর ক্লাসে ফিরছেন বুয়েট শিক্ষার্থীরা, স্থগিত পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা - dainik shiksha দেড় মাস পর ক্লাসে ফিরছেন বুয়েট শিক্ষার্থীরা, স্থগিত পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত স্কুলের সংখ্যা বাড়াতে চায় সরকার - dainik shiksha অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত স্কুলের সংখ্যা বাড়াতে চায় সরকার দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0036799907684326