শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জোবায়ের বলেছেন, আমরা অনেক ক্ষেত্রেই দেখছি মাধ্যমিক পর্যায়ে এসে অনেক বাচ্চা ড্রপআউট হয়ে যাচ্ছে। সেই বাচ্চাগুলো মাদরাসায় চলে যাচ্ছে। বিশেষ করে কওমি মাদরসায়।
তিনি বলেন, আমি বলছি না যে মাদরাসা শিক্ষাটা খারাপ। কিন্তু কেনো যাচ্ছেন। তারা তো প্রাইমারিতে সাধারণ শিক্ষা শুরু করেছিলেন। কিন্তু যখনি সে মাধ্যমিকে যাচ্ছেন সেখানে একটা বড় সংখ্যক ড্রপআউট হয়ে যাচ্ছেন। তারা মাদরাসা শিক্ষায় চলে যাচ্ছেন। এটা আমাদের একটু চিন্তা করতে হবে।
মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে হাইস্কুলে ভর্তির লটারি অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
যে ছাত্রগুলো সাধারাণ শিক্ষা দিয়ে শুরু করেছেন তারা যেনো শেষ পর্যন্ত তা কন্টিনিউ করতে পারেন। আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান যারা আছেন তাদের কাছে আমি আবেদন জানাচ্ছি এই বিষয়গুলো আপনারা বিবেচনা করবেন।
সিনিয়র সচিব আরো বলেন, ইএফটির মাধ্যমে শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন দেয়ার ব্যবস্থা আমরা করছি। এতে করে আজকেই একটা পর্যালোচনা সভা আছে। এর মাধ্যমে আমরা শিক্ষকদের যথাসময়ে বেতন নিশ্চত করতে পারবো। একই সঙ্গে, আমি জানি না এখন কী হবে। বেশকিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এখনো ইফটির জন্য তথ্য দেননি। যদি এ রকম কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থাকে, যারা এখনো ইএফটির তথ্য দিতে পারেনি বা দেয়নি। দফায় দফায় এই কার্যক্রমের সময় বাড়ানো হয়েছে।