বিএড কোর্সে ভর্তি ও স্কেল পাওয়া নিয়ে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিএড সনদ ব্যবসায়ী হিসেবে শিক্ষকদের কাছে পরিচিত জনৈক নজরুল, রাতের ভোট ও বিনাভোটের কয়েকজন সংসদ সদস্য ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিতর্কিত ভিসি ও কলেজ পরিদর্শকের সিন্ডিকেটের খপ্পড়ে পরে বিভ্রান্ত হয়েছিলেন হাজারো এমপিওভুক্ত শিক্ষক। এদের খপ্পড়ে পরে সরকারি কোষাগারের কোটি কোটি টাকা চলে গেছে।
তবে, পাঁচ আগস্টের পরে ঢাকার মৌচাকের মর্ডান টিচার্স ট্রেনিং কলেজের মালিক রাতের ভোটের এমপি ও তার স্ত্রীর পলায়ন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি মশিউরের বিরুদ্ধে ডজনখানেক মামলা ও কলেজ পরিদর্শক লাপাত্তা। বোল পাল্টে ও ভুল বকে চলছেন নজরুল। আরা মাথায় হাত পড়বে ‘সব সনদের মান সমান’ নামক ভুল ব্যাখ্যায় ‘ঘুমিয়ে থাকা’ কয়েক শত শিক্ষকের। ২৩ জুন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় মেধা তালিকা প্রকাশ করবে। এবং এই সুযোগে বিএড শিক্ষার্থীরা নজরুল গংদের ঝামেলাযুক্ত কলেজ [স্কেল না পাওয়ার শতভাগ নিশ্চয়তা] থেকে মুক্ত হয়ে ঝামেলামুক্ত [বিএড স্কেল পাওয়ার শতভাগ নিশ্চয়তা] কলেজে ভর্তির সুযোগ নিয়ে।
আরো জানুন: মহানগর টিচার্স ট্রেনিং কলেজ, ১৮৬/এ, নিউ পল্টন লাইন, আজিমপুর, ঢাকা, 01556321525, 01786088555, [email protected] এবং আমিরুল ইসলাম কাগজী টিচার্স ট্রেনিং কলেজ, পাইকগাছা, খুলনা।
উল্লেখ্য, ইতিপূর্বে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তর (ডিআইএ) সরকারি টিটি কলেজ এবং সরকার কর্তৃক শিক্ষক প্রশিক্ষণের জন্য অনুমোদিত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি সরকার অনুমোদিত ২৩ টি বেসরকারি কলেজ থেকে বিএড সনদ অর্জনকারিদের উচ্চতর স্কেল প্রদানের সুপারিশ করেছিল। ভুয়া বিএড সনদ নিয়ে উচ্চতর স্কেল প্রাপ্তির বিষয় তদন্ত করতে গিয়ে ডিআইএ ঢাকার মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজের ৪৩ জন শিক্ষকের সন্ধান পান। শিক্ষা বিষয়ক দেশের একমাত্র জাতীয় প্রিন্ট পত্রিকা দৈনিক আমার বার্তা ও ডিজিটাল পত্রিকা দৈনিক শিক্ষাডটকম-এ তথ্যবহুল রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে।