মিড ডে মিলে ম/রা সাপ, ভারতে স্কুলের শতাধিক শিক্ষার্থী অসুস্থ | স্কুল নিউজ

মিড ডে মিলে মরা সাপ, ভারতে স্কুলের শতাধিক শিক্ষার্থী অসুস্থ

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, বিহার রাজ্যের মোকামা শহরের একটি স্কুলে ঘটনাটি ঘটেছে। অন্তত ৫০০ শিশুকে ওই খাবার সরবরাহ করেছিল স্কুল কর্তৃপক্ষ। ওই খাবার খাওয়ার পর বেশ কয়েকজন শিশু অসুস্থ হয়ে পড়ে। পরে বিক্ষুব্ধ স্থানীয়তা সড়ক অবরোধ করে এ ঘটনার প্রতিবাদ জানান।

#স্কুল

ফাইল ছবিফাইল ছবি

ভারতের একটি স্কুলে মিড-ডে মিলের খাবার খেয়ে শতাধিক শিশু অসুস্থ হয়ে পড়ার ঘটনার তদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য বেরিয়ে এসেছে। দেশটির মানবাধিকার সংস্থা এনএইচআরসি জানিয়েছে, শিশুদের খাবারে মৃত সাপ পাওয়ার পরেও তা স্কুল কর্তৃপক্ষ শিশুদের খেতে দিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, বিহার রাজ্যের মোকামা শহরের একটি স্কুলে ঘটনাটি ঘটেছে। অন্তত ৫০০ শিশুকে ওই খাবার সরবরাহ করেছিল স্কুল কর্তৃপক্ষ। ওই খাবার খাওয়ার পর বেশ কয়েকজন শিশু অসুস্থ হয়ে পড়ে। পরে বিক্ষুব্ধ স্থানীয়তা সড়ক অবরোধ করে এ ঘটনার প্রতিবাদ জানান।

এনএইচআরসি জানিয়েছে, অভিযোগ যতি সত্যি হয়, এটি হবে শিক্ষার্থীদের মানবাধিকারের গুরুতর লঙ্ঘন। এ বিষয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে বিহারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দিতে বলেছে এনএইচআরসি। ওই প্রতিবেদনে আক্রান্ত শিশুদের স্বাস্থ্যগত অবস্থা সম্পর্কে তথ্যও বিশেষভাবে রাখতে বলেছে।

ভারতের মাদ্রাজে ১৯২৫ খ্রিষ্টাব্দে মিড-ডে মিল কর্মসূচির সূচনা হয়। তখন থেকেই দরিদ্র পরিবারের শিশুদের স্কুলের প্রতি আগ্রহী করতে ও ক্ষুধা নিবারণের উদ্দেশ্যে সরকারি উদ্যোগে এ কর্মসূচি পরিচালিত হচ্ছে। যদিও এ কর্মসূচিতে খাদ্যের পুষ্টিমান নিয়ে অভিযোগ রয়েছে।

এর আগে ২০১৩ খ্রিষ্টাব্দে বিহারে মিড-ডে মিলের খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ২৩ জন স্কুল শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়।

খাদ্যের মান এবং নিরাপত্তা নিয়ে দেশটির সরকারী পদক্ষেপ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, বিশেষত যখন প্রতিটি মিড-ডে মিলের খাবার নিরাপদ এবং পুষ্টিকর হতে হবে।

শিক্ষাসহ সব খবর সবার আগে জানতে দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেলের সঙ্গেই থাকুন। ভিডিওগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটন ক্লিক করুন। বেল বাটন ক্লিক করার ফলে আপনার স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওগুলোর নোটিফিকেশন পৌঁছে যাবে।

দৈনিক আমাদের বার্তার ইউটিউব চ্যানেল SUBSCRIBE করতে ক্লিক করুন।

#স্কুল