এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় পাসের হার ৬৮ দশমিক ৪৫, কমেছে জিপিএ-৫ | এসএসসি/দাখিল নিউজ

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় পাসের হার ৬৮ দশমিক ৪৫, কমেছে জিপিএ-৫

ফল জানবেন যেভাবে: এসএসসি ও সমমানের ফল তিনভাবে জানতে পারবেন পরীক্ষার্থীরা। ফল প্রকাশ হওয়ার পরপরই সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এক সেট পাঠিয়ে দেয়া হবে। শিক্ষার্থী সেখান থেকে ফল সংগ্রহ করতে পারবেন। এছাড়া শিক্ষার্থীরা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে (educationboardresults.gov.bd) প্রবেশ করে রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে রেজাল্ট শিট ডাউনলোড করতে পারবেন।

#এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা #জিপিএ-৫ #এসএমএস #রেজাল্ট

এবারে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার ও জিপিএ- ৫ দুটি কমেছে। এবার পাসের হার ৬৮ দশমিক ৪৫ এবং জিপিএ ফাইভ ১৩৯০৩২।

গত বছর পাসের হার ছিল ৮৩ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ। আর জিপিএ ফাইভ পেয়েছিল এক লাখ ৮২ হাজার ১২৯ জন।

বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) দুপুর ২টায় এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রতিটি শিক্ষা বোর্ড থেকে প্রকাশ করা হয়।

এবার এসএসসি ও সমমানে মোট পরীক্ষার্থী ছিলেন ১৯ লাখ ২৮ হাজার ১৮১ জন।

আরো পড়ুন: এসএসসি পরীক্ষার খাতা চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু ১১ জুলাই

এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল দেখবেন যেভাবে

ফল জানবেন যেভাবে:

এসএসসি ও সমমানের ফল তিনভাবে জানতে পারবেন পরীক্ষার্থীরা। ফল প্রকাশ হওয়ার পরপরই সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এক সেট পাঠিয়ে দেয়া হবে। শিক্ষার্থী সেখান থেকে ফল সংগ্রহ করতে পারবেন। এছাড়া শিক্ষার্থীরা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে (educationboardresults.gov.bd) প্রবেশ করে রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে রেজাল্ট শিট ডাউনলোড করতে পারবেন।

এর বাইরে এসএমএসের মাধ্যমেও ফল জানা যাবে। সেক্ষেত্রে মোবাইল ফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে SSC লিখে স্পেস দিয়ে ইংরেজিতে বোর্ডের প্রথম তিন অক্ষর (ঢাকা বোর্ডের ক্ষেতে DHA) লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর দিতে হবে। এরপর আবারও স্পেস দিয়ে পরীক্ষার বছর লিখে 16222 নম্বরে পাঠাতে হবে (উদাহরণ-SSC DHA ROLL YEAR)। ফিরতি মেসেজে ফল জানিয়ে দেয়া হবে।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানভিত্তিক রেজাল্ট শিট পেতে বোর্ডের ওয়েবসাইট প্রবেশ করতে হবে। এরপর রেজাল্ট কর্নারে ক্লিক করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ইআইআইএন (EIIN) এন্ট্রি করতে হবে। তাহলে ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের রেজাল্ট শিট ডাউনলোড করা যাবে।

প্রসঙ্গত, এসএসসি পরীক্ষার গ্রেডিং সিস্টেমে, প্রতিটি বিষয়ে প্রাপ্ত নম্বরের ওপর ভিত্তি করে লেটার গ্রেড এবং গ্রেড পয়েন্ট দেয়া হয়। সাধারণত, ৮০ বা তার বেশি পেলে এ+ (৫ দশমিক ০০), এ পেলে ৪ দশমিক ০০, এ- পেলে ৩ দশমিক, পেলে ৩ দশমিক ০০, সি পেলে ২ দশমিক ০০, ডি পেলে ১ দশমিক ০০ এবং এর নিচে এফ (০ দশমিক০০) গ্রেড দেয়া হয়।

এখানে গ্রেড এবং নম্বরগুলোর একটি বিস্তারিত তালিকা দেয়া হলো: ৮০-১০০ নম্বর: এ+ (জিপিএ: ৫ দশমিক ০০), ৭০-৭৯ নম্বর: এ (জিপিএ: ৪ দশমিক ০০), ৬০-৬৯ নম্বর: এ- (জিপিএ: ৩ দশমিক ৫০), ৫০-৫৯ নম্বর: বি (জিপিএ: ৩ দশমিক ০০), ৪০-৪৯ নম্বর: সি (জিপিএ: ২ দশমিক ০০), ৩৩-৩৯ নম্বর: ডি (জিপিএ: ১ দশমিক ০০), ৩২ বা তার কম: এফ (জিপিএ: ০ দশমিক ০০)।

এই গ্রেডগুলো মূলত সামগ্রিক গ্রেড পয়েন্ট (জিপিএ) গণনার জন্য ব্যবহৃত হয়। প্রতিটি বিষয়ে প্রাপ্ত গ্রেড পয়েন্টকে মোট বিষয় সংখ্যা দিয়ে ভাগ করে জিপিএ হিসাব করা হয়।

শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে দৈনিক শিক্ষার ইউটিউব চ্যানেলের সাথেই থাকুন। ভিডিওগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই দৈনিক শিক্ষাডটকমের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটন ক্লিক করুন। বেল বাটন ক্লিক করার ফলে আপনার স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারে সয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওগুলোর নোটিফিকেশন পৌঁছে যাবে। দৈনিক শিক্ষা ডটকমের ইউটিউব চ্যানেল SUBSCRIBE করতে ক্লিক করুন।

#এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা #জিপিএ-৫ #এসএমএস #রেজাল্ট