তাল গাছটি হোক জনগণের - দৈনিকশিক্ষা

তাল গাছটি হোক জনগণের

মাজহার মান্নান |

বছরের শেষ বা ২০২৪ এর জানুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ইতোমধ্যে রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন করে উত্তাপ ছড়াচ্ছে। উত্তাপটি মূলত একটি বিষয়কেই কেন্দ্র করে আবর্তিত হচ্ছে। আর সেটি হল নির্বাচন কি দলীয় সরকারের অধীনে হবে নাকি নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে। এ বিষয়ে বড় দুটি দলের অবস্থান সম্পূর্ণ বিপরীত এবং অনড়। কেউ কাউকে বিন্দু পরিমান ছাড় দিতে নারাজ। এই ধরনের প্রেক্ষাপটে আন্তর্জাতিক বিশ্ব এবং দেশের আপমর জনতা একটি গ্রহনযোগ্য সংলাপের মধ্য দিয়ে সমস্যা সমাধানের পথ খোঁজার আহবান জানাচ্ছে। 

আমরা জানি, অনর্থক সংলাপে কোন সমাধান আসে না। সংলাপ হতে হবে অর্থবহ। আর অর্থবহ সংলাপের জন্য প্রয়োজন ছাড় দেয়ার মানসিকতা। সংলাপে বসে যদি এমন মনোভাব থাকে যে বিচার মানি, কিন্তু তালগাছ আমার। তবে কখনই অর্থবহ সংলাপ সম্ভব নয়। তাল গাছটির দায়িত্ব জনগণের হাতে ছেড়ে দিয়ে সংলাপে বসতে হবে।

আমাদের স্বাধীনতা অর্জনের পথটি মোটেও সহজ ছিল না। বছরের পর বছর আন্দোলন করতে হয়েছে। রক্তপাত হয়েছে। জেল জুলুম আর নির্যাতনের দাবানলে পুড়তে হয়েছে। ১৯৭১ খ্রিষ্টাব্দে ৩০ লক্ষ মানুষের প্রাণ দিতে হয়েছে স্বাধীনতা পাওয়ার জন্য। আমাদের এই স্বাধীনতার দরকার ছিল আমাদের অধিকার প্রতিষ্ঠা, গণতন্ত্র এবং উন্নায়নকে ত্বরান্বিত করার জন্য। প্রশ্ন হল স্বাধীনতার ৫২ বছরে আমরা সেটার কতটুকু পেয়েছি। স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও উন্নয়নের মধ্যে একটি অবিচ্ছেদ্য যোগসূত্র রয়েছে। একটি দেশের উন্নয়ন মানে সেই দেশের অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উন্নয়ন। গণতন্ত্র একটি দেশের সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য সবচেয়ে বড় অনুঘটক  হিসাবে কাজ করে। 

গণতন্ত্রের কোনো সার্বজনীন সংজ্ঞা নেই। কারণ এটি স্থানভেদে পরিবর্তিত হয়। তবে গণতন্ত্রকে একটি রাজনৈতিক ব্যবস্থা হিসেবে দেখা হয় যেখানে জনগণ সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করে। পদ্ধতিগত গণতন্ত্রের তিনটি দিক অনন্য বলে বিবেচিত হয়। 

১. সর্বজনীন ভোটাধিকার ২. প্রতিযোগিতামূলক এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন ৩. বাক স্বাধীনতা এবং নাগরিক অধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা। গণতন্ত্রের ধরন সব দেশে এক নয় এবং গণতন্ত্রের বৈশিষ্ট্য রাষ্ট্র ভেদে ভিন্ন হয়। তাই গণতন্ত্র শব্দের আগে বিভিন্ন বিশেষণ যুক্ত হয়। সেগুলি হল: ১. আধা-গণতন্ত্র ২. ভার্চুয়াল গণতন্ত্র ৩. নির্বাচনী গণতন্ত্র ৪. ছদ্ম গণতন্ত্র ৫. উদার গণতন্ত্র ৬. হাইব্রিড গণতন্ত্র। কিন্তু প্রকৃত গণতন্ত্রের বৈশিষ্ট্যগুলো হলো সুশাসন, রাজনৈতিক জবাবদিহিতা, আমলাতান্ত্রিক সততা, জনগণের ক্ষমতায়ন, মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা, তথ্যের অবাধ প্রবাহ, স্বাধীন বিচার বিভাগ, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা এবং সুষ্ঠু নির্বাচন ব্যবস্থা। 

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের স্বপ্ন দেখেছিলেন। কিন্তু ১৯৭৫ খ্রিষ্টাব্দের পর বাংলাদেশের ইতিহাসে দীর্ঘকাল গণতন্ত্র চাপা পড়ে যায়। ১৯৯০ খ্রিষ্টাব্দে স্বৈরাচারের পতনের পর বাংলাদেশে গণতন্ত্রের সূচনা হয় অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে। স্বৈরাচারের পতনের পর জনগণ স্বাধীনভাবে তাদের মতামত প্রকাশের সুযোগ পায়, যা গণতন্ত্রের অন্যতম সৌন্দর্য। বাংলাদেশের মাটিতে আন্দোলন-সংগ্রামের মাধ্যমে বহু দলের অংশগ্রহণে একটি নির্বাচনী সংস্কৃতি গড়ে ওঠে।

বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশ একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র এবং জনগণই এখানকার সকল ক্ষমতার উৎস। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন ব্যবস্থা, দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণ, সুশাসন, শক্তিশালী সুশীল সমাজ, স্বাধীন বিচার বিভাগ, বাক স্বাধীনতা এবং সংবাদপত্রের স্বাধীনতা প্রকৃত গণতন্ত্রের পূর্বশর্ত  হিসেবে বিবেচিত হয়। গণতন্ত্র ও উন্নয়নের মধ্যে একটি শক্তিশালী যোগসূত্র রয়েছে। গত কয়েক বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ অকল্পনীয় উন্নয়ন করেছে। তার নেতৃত্বে অর্থনীতির চাকা অনেক বেশি গতিশীল হয়েছে। পদ্মা সেতু, পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট, মেট্রোরেল, এক্সপ্রেসওয়ে, কর্ণফুলী টানেল বাংলাদেশকে অনেক উচ্চতায় নিয়ে গেছে। গত এক দশকে বিপুল সংখ্যক নতুন রাস্তা, ব্রিজ, ফ্লাইওভার নির্মিত হয়েছে এবং একই সঙ্গে অনেক রাস্তা সংস্কার করা হয়েছে। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক এবং ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক চার লেনে উন্নীতকরণ নিঃসন্দেহে একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ।

সবাই স্বপ্ন দেখে আগামী দিনে বাংলাদেশে একটি সুন্দর গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে। তবে রাজনৈতিক ডামাডোল, নির্বাচনী শঙ্কা, সংসদ থেকে বি এন পির পদত্যাগ সহ অন্যান্য কিছু বিষয়  প্রকৃত গণতন্ত্রের যাত্রায় কিছুটা ছেদ ফেলেছে । বৈশ্বিক অর্থনীতিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। আগামী তিন দশকে বাংলাদেশ জিডিপি ও পিপিপির দিক থেকে মালয়েশিয়ার চেয়ে এগিয়ে থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতিতে পরিণত হবে। বিশ্বের ৩২ টি বৃহত্তম অর্থনীতির মধ্যে বাংলাদেশ স্থান পেয়েছে যা একটি বড় অর্জন। নারীর ক্ষমতায়ন ও শিক্ষায় বাংলাদেশের ভূমিকা অনুকরণীয়। নারীর ক্ষমতায়ন ও শিক্ষায় বাংলাদেশের ভূমিকা অনুকরণীয়। এমনকি এক দশক আগেও মাথাপিছু আয় ছিল ১০০০ মার্কিন ডলারের নিচে, অথচ সেই মাথাপিছু আয় আজ অনেক বেড়ে গেছে।  জাতিসংঘের কিছু শর্ত পূরণের কারণে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। তবে ১৯৭৫ থেকে ১৯৯১ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত বাংলাদেশ স্বৈরাচারী ভূমিকায় ছিল এবং সংবিধানের বিভিন্ন সংশোধনীর মাধ্যমে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে অবরুদ্ধ করা হয়েছে। একটি সুষ্ঠ, অবাধ এবং নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য একটি স্বাধীন এবং শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন প্রয়োজন। কয়েকটি বিরোধী দল সংলাপকে অর্থহীন ও সময়ের অপচয় বলে মন্তব্য করছে। সংলাপে যদি ভাল কিছু অর্জিত হয়ে থাকে তবে সেটার সুফল পাবে জনগন এবং রাষ্ট্র।

নির্বাচন কমিশন গঠনের সময় রাষ্ট্রপতির সংলাপে মোট ৩২ টি রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রন করা হয়েছিল। বি এন পি সহ সাতটি দল এই সংলাপে অংশগ্রহন করে নি। বি এন পি মনে করে সংলাপ যদি করতেই হয় তবে তারা নিরপেক্ষ সরকার গঠন নিয়ে সেটা করবে কিন্তু নির্বাচন কমিশন গঠন বিষয়ে তারা কোন সংলাপে অংশ নেবে না। সরকার এবং বিরোধী শিবিরের মধ্যে ভিন্ন অবস্থান থাকবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু  সংলাপ এবং এর সার্থকতা নিয়ে সাধারন জনগন, সুশীল সমাজ এবং বিশ্লেষকরা কি ভাবছেন।  জনগন আসলে একটি সুন্দর এবং অংশগ্রহনমূলক  নির্বাচন দেখতে চায়। কিভাবে নির্বাচন কমিশন গঠিত হল সেটা নিয়ে সাধারন জনগনের তেমন মাথা ব্যাথা আছে বলে মনে হয় না। তাছাড়া নির্বাচন কমিশনের একার পক্ষে একটি অবাধ ও গ্রহনযোগ্য নির্বাচন উপহার দেয়া অসম্ভব। নির্বাচনের সময় কমিশনের সহায়ক শক্তি গুলি যদি নিরপেক্ষ এবং স্বাধীনভাবে কাজ করে তবেই একটি সুন্দর নির্বাচন উপহার দেয়া সম্ভব। কমিশনের ব্যর্থতা শুধু কমিশনের একার উপর চাপিয়ে দেয়াও যৌক্তিক নয়। 

এদিকে রাজনৈতিক দলগুলির একঘুয়েমি এবং কৌশলগত ভুলের কারণে নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হতে শুরু করে। ক্ষমতার পালাবদল ভোটের মাধ্যমে হবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু ইদানিং কালে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার একটি মানসিকতা তৈরি হয়েছে যা আরো বেশি প্রশ্নবিদ্ধ করছে নির্বাচন ব্যবস্থাকে। গত জাতীয় নির্বাচনে বিপুল সংখ্যক প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছিলেন। এবারের ইউপি নির্বাচনেও বেশ কিছু প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। গণতন্ত্রকে সুসংহত ও সমৃদ্ধ করতে হলে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন হতে হবে। যাহোক ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দে আগামী জাতীয় নির্বাচন। নিবাচন কমিশনের জন্য একটি বিরাট চ্যালেঞ্জ হবে আগামী নির্বাচন সুষ্ঠভাবে সম্পন্ন করা। 

বি এন পি নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকারের দাবিতে আপাতত অটল আছে। যাহোক একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য নির্বাচন কমিশন এবং নির্বাচনকালীন সরকারের নিরপেক্ষ অবস্থান বড় প্রয়োজন। আর সেক্ষেত্রে রয়েছে বিরোধী শিবিরগুলোতে চরম আস্থার সংকট। বিরোধী পক্ষকে আস্থায় এনে এই সরকার একটি সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে পারবে কিনা সেটা দেখার অপেক্ষায় আছে সমগ্র জাতি।  দেশের মানুষ বিগত নির্বচনের চেয়ে অনেক বেশি কার্যকরী নির্বাচন প্রত্যাশা করে।

বড় দুটি দল অনড় অবস্থানে থাকা মানেই সংঘাত অনিবার্য। তাহলে উপায় কি? উপায় একটাই আর সেটা হল সংলাপ। সংলাপে বসার আগে ছাড় দেয়ার মানসিকতা নিয়ে বসতে হবে। ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের নির্বাচনের আগে বি এন পির সাথে সরকারের সংলাপ হয়েছিল। বি এন পি নির্বাচনও করে, কিন্তু নির্বাচন ব্যাপকভাবে প্রশ্নবিদ্ধ হয়। তত্বাবধায়কে হয়তো ফিরা যাবে না কিন্তু সংলাপের মাধ্যমে নতুন কোন পথ সহজেই খুঁজে নেয়া যায়। আর নতুন পথ বের করার জন্য যদি সংবিধানে সংশোধনী আনতে হয় সেটা অসম্ভব কিছু না। সরকার সেটা সহজেই করতে পারবে। প্রশ্ন হল রাজনৈতিক দল গুলি সদিচ্ছা কতটুকু? পাবলিকের হিসাব আর রাজনৈতিক দলের হিসাব কখনই এক হয় না। রাজনৈতিক দল গুলি ক্ষমতার পালাবদলে তাদের অবস্থান কি হতে পারে সেটার হিসাব আগে করে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতি ঠিক এমনই। স্বাধীনতার ৫২ বছরেও একটি স্থিতিশীল নির্বাচনী ব্যবস্থা দাঁড় করানো গেলো না এটা সত্যি দুঃখজনক।  যে কোন ভাবেই হোক ভোটের সংস্কৃতি ফিরিয়ে আনতে হবে। মানুষ যেন স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিতে পারে সেটা নিশ্চিত করতে হবে। সংলাপের জন্য খুব বেশি সময় রাজনৈতিক দলগুলির হাতে নেই।  সংলাপ সংলাপ খেলা চলছে কিন্তু সংলাপের কার্যকরী কোন উদ্যোগ এখনো দৃশ্যমান নয়। বি এন পির উচিত হবে সংলাপে বসা। সংলাপে বসে তারা তাদের দাবি বলতে পারে। কিন্তু এক দাবিতে অনড় থেকে আসলে কি কোন লাভ হবে? 

আমাদের রাজনৈতিক শিষ্টাচারে ছাড়ের মানসিকতা খুবই কম। তাই সংঘাতময় পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। কিন্তু তাতে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্থ হয় জনগণ। শুধু ৫ বছর পর একটি ভোট দিয়েই কিন্তু নাগরিক দায় শেষ হয়ে যায় না। জনগণেরও উচিত হবে রাজনৈতিক দল গুলিকে বাধ্য করা সংলাপে বসতে। এ বিষয়ে সুশীল সমাজের ঐক্যবদ্ধ অবস্থান খুব গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আমাদের সবচেয়ে বড় দুর্ভাগ্য যে আমাদের সুশীল সমাজ নানা রাজনৈতিক দলে বিভক্ত। বর্তমানে সাংবাদিকদের মধ্যেও এই বিভাজন প্রকট। বিদেশীরা এসে আমাদের মনের মত একটি নির্বাচন উপহার দিয়ে যাবে এমনটি ভাবা বোকামি। সুষ্ঠ নির্বাচনের জন্য জনগণকেই রাজনৈতিক দলগুলির উপর চাপ সৃষ্টি করতে হবে।  মনে রাখতে হবে এবার যদি সংলাপ ব্যর্থ হয় তবে সেটার খেসারত দিতে হবে দেশ, জাতি ও রাষ্ট্রকে।

লেখক : মাজহার মান্নান, প্রাবন্ধিক ও কলামিস্ট


  

 

ঢাকার তাপমাত্রা দেখে স্কুল বন্ধের সিদ্ধান্ত নয়: শিক্ষামন্ত্রী - dainik shiksha ঢাকার তাপমাত্রা দেখে স্কুল বন্ধের সিদ্ধান্ত নয়: শিক্ষামন্ত্রী আরো ৭২ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট জারি - dainik shiksha আরো ৭২ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট জারি ফাঁস হওয়া প্রশ্নেই প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা - dainik shiksha ফাঁস হওয়া প্রশ্নেই প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা এসএসসি পরীক্ষার ফল ১০ বা ১১ মে - dainik shiksha এসএসসি পরীক্ষার ফল ১০ বা ১১ মে কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে কুমিল্লায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পানি ঘণ্টা চালুর নির্দেশ - dainik shiksha কুমিল্লায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পানি ঘণ্টা চালুর নির্দেশ দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শনিবারের ছুটি বহাল থাকছে - dainik shiksha প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শনিবারের ছুটি বহাল থাকছে please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0092918872833252