কোনো কাউন্সিল না, কোনো ভোটাভুটি না, নিজের ঘোষণায় নিজেই সভাপতি। কিন্ডারগার্টেনে চাকরিকরা মেয়েকে বানিয়েছেন সংগঠনের সহ-সভাপতি। সংগঠনের নামও দিয়েছেন নিজেই। এই নামে কোনো শিক্ষক সংগঠন নেই, হওয়াটাও শোভন কি-না তা নিয়েও প্রশ্ন আছে জাত শিক্ষকদের। অবসরে যাওয়ার দুই-তিন বছর আগে খুব গরম-গরম কথা বলতেন। সাধারণ শিক্ষকদের পক্ষে লোক দেখানো কথা বলতেন। কিন্তু অবসরের সময় ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে সুর বদলে যায় তার। গোপনে হাত মেলান নিরীহ শিক্ষকদের জমানো টাকায় অবৈধভাবে বেতন নেয়া ও ব্যাংকে এফডিআর করে সুদের টাকা খাওয়া ও ঘুষের বিনিময়ে শিক্ষকদের পাওনা টাকা দেয়া স্বঘোষিত ও নিন্দিত শিক্ষকদের সঙ্গে। এটা কিন্তু নতুন নয়। একই কাজ করেছেন সেলিম ভুইয়া, চৌধুরী মুগিছ উদ্দিন মাহমুদ, দেলোয়ার হোসেন, আবদুর রশিদসহ অনেকেই। যেখানে বছরের পর বছর টাকা পাচ্ছেন না হাজার হাজার শিক্ষক, মারা যাচ্ছেন টাকা ছাড়া। ঘুষ ছাড়া টাকা মেলে না সাধারণ শিক্ষকদের জন্য। সেখানে অবসরের পর আবেদন জমা দেয়ার তিনমাসের মধ্যে টাকা পেলেন কিভাবে আবুল বাশার হাওলাদার?
দৈনিক শিক্ষার কাছে আরো অনুসন্ধানী প্রতিবেদন চাই। যেমনটা পেয়েছি ফারুক, সেলিম, মুগিছ গংদের নিয়ে।