দেশে অফিসার বিদেশে বিক্রেতা - দৈনিকশিক্ষা

দেশে অফিসার বিদেশে বিক্রেতা

দৈনিকশিক্ষা ডেস্ক |

সরকারের গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তারা লিয়েনে বিদেশে গিয়ে তাদের পদ-পদবির সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ কাজ করছেন। অথচ লিয়েন বিধিমালায় স্পষ্ট করে বলা আছে, একই মর্যাদায় লিয়েনে যেতে হবে। অর্থাৎ দেশে যে মর্যাদার কর্মকর্তা, বিদেশে গিয়েও সেই একই মর্যাদার কাজ করার বিধান রয়েছে। পর্যাপ্ত খোঁজখবর না নিয়ে এবং তদারকির ব্যবস্থা না রেখে সরকার কর্মকর্তাদের লিয়েন মঞ্জুর করছে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।  

জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন  বলেন, ‘লিয়েনে গিয়ে মর্যাদাপূর্ণ কাজ করতে হবে। যেসব কর্মকর্তা নিজের মর্যাদা বিকিয়ে দিয়ে নিম্নমানের কাজ করেন তাদের তদারকির আওতায় আনা হবে। বিভিন্ন দেশের গুরুত্বপূর্ণ দূতাবাসগুলোতে এ কাজে জনবল নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে।’ রোববার (১৩ মার্চ) দেশ রূপান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়। প্রতিবেদনটি লিখেছেন আশরাফুল হক।

প্রতিবেদনে আরও জানা যায় লিয়েন হচ্ছে সরকারের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদেশে বা বেসরকারি চাকরিতে নিয়োগ পাওয়ার অনুমতি বা ছাড়পত্র। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ চাকরির অন্যতম উৎস। তারা বিদেশি চাকরির তথ্য পেলেই জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে জানায়। বিভিন্ন দেশ চুক্তির আওতায় বিদেশি চাকরির তথ্য প্রবাসী কল্যাণ বা বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় বা অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগকেও জানায়। সব উৎসের তথ্য জড়ো হয় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে। সরকারি চাকরিজীবীরা সরাসরি এসব পদের জন্য আবেদন করতে পারেন। তবে দেশের ভেতরে কূটনৈতিক মিশনে আবেদনের বেলায় সরকারের অগ্রিম অনুমতি নিতে হয়। বিদেশে রাষ্ট্রীয়, সুপ্রতিষ্ঠিত বেসরকারি, আন্তর্জাতিক এবং বহুজাতিক সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানে লিয়েনে চাকরির ঐতিহ্য রয়েছে। এসব সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানের সরাসরি অর্থায়নে প্রকল্প বা কর্মসূচিতেও লিয়েনে যান কর্মকর্তারা। সরকারের আর্থিক সংশ্লেষ রয়েছে এ ধরনের সংস্থায়ও চাকরি নেওয়া যায়। সরকার কর্মকর্তাদের লিয়েনে পাঠায় তাদের অর্জিত অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর জন্য।

লিয়েনে থাকা অবস্থায় যে সংস্থায় চাকরি করেন সেই সংস্থা থেকে বেতন-ভাতা পান কর্মকর্তারা। সাধারণত ভালো বেতন-ভাতা ও সুযোগ সুবিধা পেয়েই কর্মকর্তারা লিয়েনে যান। নির্দিষ্ট মেয়াদের চাকরি শেষে তারা পুনরায় সরকারি চাকরিতে ফিরে আসেন তারা। লিয়েনে থাকা অবস্থায় কর্মকর্তারা সরকারের কাছ থেকে আর্থিক সুবিধা পান না ঠিকই, কিন্তু তাদের মোট চাকরিতে লিয়েনকাল যোগ হয় এবং সেই হিসেবেই পেনশন বা গ্র্যাচুইটি পান।

বর্তমানে ৮১ কর্মকর্তা লিয়েনে রয়েছেন। তাদের মধ্যে একজন নন-ক্যাডার, বাকিরা ক্যাডার কর্মকর্তা। গত বছর লিয়েনে যাওয়ার জন্য নতুন বিধিমালা করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। লিয়েনে চাকরির হার আরও অনেক বেশি থাকে। কিন্তু চলমান বৈশি^ক মহামারীর কারণে এ সংখ্যা কমে এসেছে। কমে এলেও কর্মকর্তারা যেসব পদে কাজ করতে যাচ্ছেন তার বেশিরভাগের পদমর্যাদা সরকারে ওই কর্মকর্তার পদ-পদবির সঙ্গে মানানসই নয়। 

প্রশাসন ক্যাডারের ১৫ ব্যাচের মালেকা পারভীন বর্তমানে ওএসডি। তার ব্যাচমেটদের যখন অতিরিক্ত সচিব করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে তখন তিনি সিনিয়র সহকারী সচিব। ব্যাচমেটরা যখন ২০১৮ সালের ২০ সেপ্টেম্বর যুগ্ম সচিব পদে পদোন্নতি পান তখন তিনি যুক্তরাষ্ট্রের লাকি সেভেন ট্রাভেলস ক্যালিফোর্নিয়ার অ্যাসিস্ট্যান্ট সেলস ম্যানেজার। এর আগে ২০১২ সালে তার ব্যাচমেটরা যখন উপসচিব পদে পদোন্নতি পান তখন তিনি ভূমি সংস্কার বোর্ডের অ্যাসিস্ট্যান্ট ল্যান্ড রিফর্ম কমিশনার, যেখানে তিনি কাজ করেছেন টানা ছয় বছর। মালেকা পারভীন চাকরিতে যোগ দিয়েছেন ১৯৯৫ সালে। ১৯৯৬ সালে চার মাসের ফাউন্ডেশন ট্রেনিং কোর্স করেছেন। ১৯৯৭ সালে সুইডেনে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা ইন শিপিং ম্যানেজমেন্টে ১ বছর ৮ মাসের বৈদেশিক ট্রেনিংয়ে ছিলেন। স্টাডি ট্যুরে গিয়েছেন ডেনমার্ক। যুক্তরাষ্ট্রে প্রাইভেট ভিজিটে ছিলেন ১৮ দিন। যুক্তরাজ্যেও ছিলেন ৯ দিন। ২০১৬ সালের ৯ আগস্ট থেকে ২০২১ সালের ২৫ আগস্ট পর্যন্ত ৫ বছর যুক্তরাষ্ট্রের লাকি সেভেন ট্রাভেলস ক্যালিফোর্নিয়ায় অ্যাসিস্ট্যান্ট সেলস ম্যানেজার পদে কর্মরত ছিলেন। 

অ্যাসিস্ট্যান্ট সেলস ম্যানেজারের পদ কি বাংলাদেশ সরকারের সিনিয়র সহকারী সচিবের পদমর্যাদার সমান বিষয়টি জানতে নানা উপায়ে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয় মালেকা পারভীনের সঙ্গে। যোগাযোগের জন্য সরকারের কাছে থাকা তার মোবাইলে ফোন দেওয়া হলে ‘আপনার ডায়ালকৃত নম্বরটি আর ব্যবহৃত হচ্ছে না’ বলে মোবাইল ফোন অপারেটর জানায়। মালেকা পারভীনের ইমেইলেও যোগাযোগ করা হয়েছে। কিন্তু ফিরতি মেইল দিয়ে ডেলিভারি স্ট্যাটাস নোটিফিকেশনে মালেকা পারভীনকে পাঠানো মেইলটিকে ‘মেইল ডেলিভারি ফেইলিউর’ দেখানো হয়।

প্রশাসনে কর্মরত একজন অতিরিক্ত সচিব নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, এ ধরনের ঘটনা একটি দুটি নয়Ñঅনেক। সরকারের একজন উপসচিব বা যুগ্ম সচিব যদি বিদেশের পেট্রল পাম্পে তেল বিক্রি করেন, তাহলে পরিস্থিতি কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়। এ ধরনের বিষয়ও আমাদের নজরে এসেছে। ওই কর্মকর্তা নিজেকে বিকিয়ে দিয়েছেন, সরকারকে ছোট করেছেন এবং দেশের ভাবমূর্তি ধ্বংস করেছেন। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নিজস্ব কোনো তদারকির ব্যবস্থা নেই। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে কোথায় চাকরির জন্য যাচ্ছেন তা যাচাই-বাছাই করার সুযোগ থাকলেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তা এড়িয়ে চলা হয়। তা ছাড়া পদের তুলনায় কর্মকর্তার সংখ্যা বেশি হওয়ায় সরকারও এ ব্যাপারে উদারতা দেখায়। কিন্তু যে অবস্থায় পৌঁছেছে তাতে রাশ টানার কোনো বিকল্প নেই।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব এটিএম মামুনুর রশীদ যুক্তরাষ্ট্রের ‘ইউরেকা সুপার ৮ মোটেল, সুপার ৮ ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ইনকরপোরেট’ নামের প্রতিষ্ঠানে ম্যানেজার পদে লিয়েনে কাজ করার জন্য আবেদন করেন। বাণিজ্যিক এ সংস্থাটিও যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায়। ২০১৪ সালে তিন বছরের জন্য তার লিয়েন মঞ্জুর করা হয়। তিনি অনুমোদিত সময়ের মধ্যে কাজে যোগ দেবেন প্রতিজ্ঞা করে ৩০০ টাকার নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করেন। ২০১৭ সালের ৩১ জুলাই তার তিন বছর সময় শেষ হয়ে গেলেও তিনি চাকরিতে যোগ দেননি। মামুনুর রশীদ তার লিয়েনের মেয়াদ আরও দুই বছর বাড়ানোর আবেদন করেন। জনপ্রশাসন তার আবেদন মঞ্জুর না করে কাজে যোগ দেওয়ার নির্দেশ দেয়। তিনি সাড়া না দিলে অসদাচরণ ও পলায়নের অভিযোগে বিভাগীয় মামলা করা হয়। বিভাগীয় মামলায় তাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়। ২০২০ সালের ২০ জুলাই এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। মামুনুর রশীদ জামালপুর জেলার সরিষাবাড়ির উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ছিলেন। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব, সিলেটের এডিসি ও এডিএম, চট্টগ্রাম ওয়াসার ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজারসহ আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদে কাজ করেছেন।  

লিয়েনের মেয়াদ তিন বছর। কিন্তু বিশেষ বিবেচনায় সরকার তা আরও দুই বছর বাড়াতে পারে। বিধিমালার এই সুযোগ কাজে লাগান কর্মকর্তারা। লিয়েনসংক্রান্ত আগের নীতিমালায়ও এই নিয়ম ছিল। কিন্তু সেখানে কয়বার লিয়েনে যেতে পারবেন তার উল্লেখ ছিল না। আর এই সুযোগটি কাজে লাগিয়ে একাধিকবার লিয়েনে গিয়েছেন অনেক কর্মকর্তা। ২০২১ সালের বিধিমালায় একাধিকবার লিয়েনে যাওয়ার ফাঁকফোকর বন্ধ করা হয়েছে।

শুধু লিয়েনে নয় শিক্ষা ছুটি নিয়ে বিদেশে গিয়ে ডিগ্রি অর্জন করে দেশে ফেরেন না অনেক কর্মকর্তা। বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে পোস্টিং শেষেও দেশে ফেরেন না অনেক কর্মকর্তা। নন-ক্যাডার কর্মকর্তারাই এ কাজটি বেশি করে থাকেন বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।

নন-ক্যাডার থেকে সহকারী সচিব পদে পদোন্নতি পেয়ে ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে ব্যক্তিগত কর্মকর্তা পদে যোগ দিয়েছিলেন রীনা রানী সাহা। তিনি ২০০৭ থেকে ২০১৩ সালের মে পর্যন্ত ওয়াশিংটনে চাকরি করেছেন। পোস্টিং শেষে তিনি দেশে না ফিরে পরের মাস অর্থাৎ জুনে ২ মাস ২৩ দিনের যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণের ছুটি চান। ছুটি তিনি পেয়েও যান। এরপরও সরকারের অনুমতি ছাড়াই ৩ বছর ৮ মাস ১৭ দিন তিনি কর্মস্থলে যোগ দেননি। এসময়ে তার বিরুদ্ধে তদন্তই শুরু করেনি সংশ্লিষ্ট শাখা কর্মকর্তারা। ২০১৮ সালে এসে তাকে নোটিস দেওয়া হয়। রীনা রানী সাহাকে চাকরিচ্যুত করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয় ২০২০ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি। রীনা রানী সাহা তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে ১৯৯০ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত চাকরি করেন।

দুই বছর, কয় বছরে হয় আচমকাই জানতে চাইলেন একজন হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা। তিনিই বললেন দুই বছর হয় না সাত বছরেও। পরে ঘটনাটি খুলে বললেন। ১৫ ব্যাচের কর্মকর্তা শবনম মোস্তারী কানাডার ইউনিভার্সিটি অব টরেন্টোতে ফরেস্ট্রি ইকোনমিকসে পিএইচডি করার জন্য ২ বছরের শিক্ষা ছুটির আবেদন করেন। তাকে ২০১০ সালের ১৯ আগস্ট থেকে ২০১২ সালের ১৮ আগস্ট পর্যন্ত ছুটি দেওয়া হয়। নির্ধারিত সময়ে তিনি পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করতে পারেননি।  পিএইচডি করার জন্য ২০১৪ সালের ১৮ জুলাই পর্যন্ত আরও দুই বছর বিনা বেতনে ছুটি দেওয়া হলেও তিনি ব্যর্থ হন। কোর্স সম্পাদনের সনদ দাখিলের মুচলেকা দিয়ে তাকে ২০১৫ সালের ২০ আগস্ট থেকে ২০১৭ সালের ১৯ আগস্ট পর্যন্ত আরও দুই বছর গড় বেতনে অর্জিত ছুটি, অর্ধগড় বেতনে অর্জিত ছুটি, অসাধারণ ছুটিসহ নানা উপায়ে ছুটি দেওয়া হয়। তিনি ২০১৭ সালে কানাডা থেকে দেশে ফিরে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে যোগ দিলেও সনদ দাখিল করতে পারেননি। ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরের মধ্যে বৈধ সনদ জমা দেওয়ার শর্তে তাকে যোগদান করতে দেওয়া হয়। নির্ধারিত সময়ে সনদ দিতে না পারায় বিভাগীয় মামলা হয়। বিভাগীয় মামলায় তাকে তিরস্কারের লঘুদ- দেওয়া হয়! 

জনপ্রশাসনের সহকারী সচিব ঊর্মী বড়ুয়া ২০১৩ সালে এক বছরের শিক্ষা ছুটিতে যান। অস্ট্রেলিয়ার ইউনিভার্সিট অব নিউ সাউথ ওয়েলসে মাস্টার্স করার জন্য তাকে এ ছুটি দেওয়া হয়। ২০১৪ সালের ৩ আগস্ট তার কর্মস্থলে যোগ দেওয়ার কথা থাকলেও তিনি তা করেননি। ২০১৭ সালে বিভাগীয় মামলা করা হয়। পলায়নের অভিযোগে গত ২০১৯ সালের ১৩ জুন তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়। তার পলায়নের তথ্য পেতে এত দীর্ঘ সময় কেন লাগল সংশ্লিষ্টদের কাছে তা জানতে চাইলে কোনো মন্তব্য করতে চাননি। 

জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ ফিরোজ মিয়া এক প্রশ্নের জবাবে জানান, নানা কারণে কর্মকর্তারা লিয়েনে যান। লিয়েনে পাঠানো কর্মকর্তাদের কাছ থেকে সরকার খুব একটা লাভবান হয় না। এতে ব্যক্তিগতভাবে কর্মকর্তারাই লাভবান হন। বেশিরভাগ কর্মকর্তা ব্যক্তিগত উদ্যোগে লিয়েনে যান। বেশি বেতনের সঙ্গে যে বিষয়টি কাজ করে সেটা হচ্ছে অনেক কর্মকর্তার নিকটাত্মীয় বিদেশে থাকে। ওই দেশের একটা চাকরির প্রস্তাব, নিয়োগপত্র কোনো রকমে যোগাড় করে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা লিয়েনে যাওয়ার অনুমতির জন্য দৌড়ঝাঁপ করেন। একসময় পেয়ে যান। অনেকে লিয়েনে যাওয়ার জন্য ভুয়া কাগজপত্র জমা দেন।

শিক্ষা ছুটির বিষয়ে ফিরোজ মিয়া জানান, শিক্ষা ছুটি দেওয়া হয় কর্মকর্তাদের অর্জিত জ্ঞান কাজে লাগনোর জন্য। এ ছুটিতে গিয়ে যারা দেশে ফেরে নাÑতাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।

চুয়েটে আন্দোলন স্থগিত, সড়কে যান চলাচল শুরু - dainik shiksha চুয়েটে আন্দোলন স্থগিত, সড়কে যান চলাচল শুরু স্কুল-কলেজ খুলছে রোববার, ক্লাস চলবে শনিবারও - dainik shiksha স্কুল-কলেজ খুলছে রোববার, ক্লাস চলবে শনিবারও প্রাথমিকের প্রশ্ন ফাঁসে অল্পদিনে কয়েকশ কোটি টাকা আয় - dainik shiksha প্রাথমিকের প্রশ্ন ফাঁসে অল্পদিনে কয়েকশ কোটি টাকা আয় কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে পরীক্ষার আগেই হবু শিক্ষকদের হাতে পৌঁছে যায় উত্তরপত্র: ডিবি - dainik shiksha পরীক্ষার আগেই হবু শিক্ষকদের হাতে পৌঁছে যায় উত্তরপত্র: ডিবি দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে নারীদের আইসিটিতে দক্ষ হতে হবে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী - dainik shiksha নারীদের আইসিটিতে দক্ষ হতে হবে: শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ডিগ্রি তৃতীয় শিক্ষকদের এমপিওভুক্তির সভা ৩০ এপ্রিল - dainik shiksha ডিগ্রি তৃতীয় শিক্ষকদের এমপিওভুক্তির সভা ৩০ এপ্রিল বুয়েটে সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়লো হিজবুত তাহরীরের লিফলেট বিতরণ - dainik shiksha বুয়েটে সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়লো হিজবুত তাহরীরের লিফলেট বিতরণ এইচএসসির ফল জালিয়াতির অডিয়ো ফাঁস - dainik shiksha এইচএসসির ফল জালিয়াতির অডিয়ো ফাঁস please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0030789375305176