শিক্ষার্থী-শিক্ষক-অভিভাবকের আর্তনাদ কবে খুলবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান? - দৈনিকশিক্ষা

শিক্ষার্থী-শিক্ষক-অভিভাবকের আর্তনাদ কবে খুলবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান?

মো. সিদ্দিকুর রহমান |

করোনা ভাইরাস সারা বিশ্বকে স্তব্ধ করে দিয়েছে। এ ভয়াবহ মহামারীতে অসংখ্য মানুষের প্রাণহানীর পাশাপাশি অর্থনৈতিক ভিত নড়বড়ে হয়ে গেছে। বহু মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে। শিশু-কিশোররা ঘরে আবদ্ধ থেকে মানসিক যন্ত্রণা ভোগ করছে। এ প্রেক্ষাপটে কবি কাজী নজরুল ইসলামের “সংকল্প” কবিতার কিছু লাইন উপস্থাপন করছি-

থাকব না কো বদ্ধ ঘরে
দেখব এবার জগৎটাকে
কেমন করে ঘুরছে মানুষ
যুগান্তরের ঘুর্ণিপাকে।
দেশ হতে দেশ দেশান্তরে
ছুটছে তারা কেমন করে,
কিসের নেশায় কেমন করে
মরছে যে বীর লাখে লাখে
কিসের আশায় করছে তারা
বরণ-মরণ যন্ত্রণাকে।।

নির্দয় ভয়াবহ এ করোনা শিশু কিশোরের এ সংকল্প ইচ্ছা, চিন্তা, চেতনা সব কিছু বিসর্জন দিয়ে বর্তমান সময়ে অন্ধকারাচ্ছন্ন ভুবনে নিয়ে গেছে। এর ফলে কবির কবিতা রূপান্তরিত হয়েছে-

থাকব এবার বদ্ধ ঘরে
দেখব না জগৎটাকে,
কেমন করে থাকছে শিশু
বদ্ধ ঘরে একলা হয়ে।
মাস থেকে মাস অন্তরালে
থাকছে তারা কেমন করে ?

অসীম বিশ্বকে জানার এক অদম্য কৌতূহল মানুষের সাথে শিশু কিশোরের। তারা জানতে চায় বিশ্বের সকল কিছুকে। আবিষ্কার করতে চায় অসীম আকাশের সকল অজানা রহস্যকে। সে বুঝতে চায় কেন মানুষ ছুটছে অসীমে, অতলে অন্তরীক্ষে। বীর কেন জীবনকে অনায়াসে বিপন্ন করে, কেন বরণ করে মৃত্যুকে। সে জানতে চায় দুঃসাহসী কেন উড়ছে। তাই শিশু কিশোর মনে মনে প্রতিজ্ঞা করে- সে বদ্ধ ঘরে বসে থাকবে না। পৃথিবীটাকে সেও ঘুরে ঘুরে দেখবে।
 
করোনার সময় বিদ্যালয় বন্ধ থাকায় শিশু কিশোররা অনেকটা অলস জীবন কাটাচ্ছে। এতে তাদের সামাজিকতার বৈশিষ্ট্য অনেকটা লোপ পায়। তারা অস্থিরতায় ভোগে। এদের মেজাজ মর্জি আচরণ স্বাভাবিক থাকে না। তাদের স্বাভাবিক স্বভাব ঘুরে বেড়ানো। এ ঘুরে বেড়ানোর মাঝে নতুন নতুন প্রাকৃতিক দৃশ্য ও সামাজিক কর্মকাণ্ড দেখার মাধ্যমে তাদের জ্ঞানের ভান্ডার প্রস্ফুটিত হয়ে থাকে। এর ফলে বিকশিত হয় তাদের আগামীর ভবিষ্যত। দৌড়াদৌড়ি ও ছোটাছুটির মাঝে বয়ে চলে, তাদের জীবনের স্রোত।  জলরাশিকে আটকে রাখলে ভাঙন, জলাবদ্ধতা, মশা-মাছিসহ নানা প্রাণীর ভাগাড়ে পরিণত হয়। তদুপরি নদীতে ময়লা, আবর্জনা ও পলি পড়ে বা চলার পথে তার গতিপথ বাধাগ্রস্থ হলে গতিপথ পরিবর্তন হতে বাধ্য হয়। এর ফলে ভয়াবহ ভাঙনের সৃষ্টি হয়। জনজীবনের মূল্যবান সম্পদ নদীর গর্ভে বিলীন হয়। নদী হিংস্র ও ভয়াবহ রূপ ধারণ করে। দীর্ঘ সময় আটকে পড়া শিশু কিশোরের মাঝে অনুরুপ অবস্থা পরিলক্ষিত হতে দেখা যায়।

শিশুর স্বাভাবিক কর্ম ছুটে বেড়ানো। এ বয়সে তারা দূরে থেকে দূরান্তরে যেতে চায়। নতুনের সন্ধানে তারা চলছে তো চলছেই। সে এক বিরামহীন চলা। করোনা ভাইরাসে বাড়িতে দীর্ঘসময় অবস্থান করা সে এক দুঃসহ যন্ত্রণা। আমরা বড়রাও অনেকটা ভুলতে বসেছি শিশুকালের  আনন্দময় জীবনের দিনগুলোর কথা। বেশি বেশি নম্বর পেয়ে ভাল পাশ করার মোহ আমাদের মাঝে জেঁকে বসেছে। আমাদের এই মোহ শিশুর জীবন থেকে সূর্যোদয়ের দৃশ্য দেখা হারিয়ে গেছে। সকাল-বিকালে একটু হাটাহাটি, খেলাধুলা, বিনোদন সব কেড়ে নিচ্ছে কোচিং সহ বেশি নম্বরের জন্য পড়া তৈরির জন্য। শুধু পড়া, কোচিং শিশু কিশোরকে শারীরিক ও মানসিক বিকলাঙ্গ করে তুলেছে। যার ফলে তারা নির্দিষ্ট গন্ডির মধ্যে বেড়ে উঠে অসামাজিক হয়ে যাচ্ছে। তাদের স্বভাব সুলভ কর্মকান্ড থেকে বিচ্যুত হয়ে নদীর মতো গতিপথ পরিবর্তিত হয়ে অনেক সময় ভাঙ্গচুরের ঘটনা ঘটাতে দেখা যায়। শিশু কিশোররা আত্মবিশ্বাসহীন হয়ে তাদের মাঝে আতংক বেড়ে যাচ্ছে। 

আমার পরিচিত এক প্রাথমিক শিক্ষকের ২ বছরের শিশু দীর্ঘ সময় ঘরের মাঝে আবদ্ধ থাকতে থাকতে ঘরের পরিবেশের সাথে মিশে গেছে। হঠাৎ একদিন ঘর থেকে বের হতেই কান্নায় অস্থির হয়ে পড়ে। ঘরের ভিতরে পুনরায় না আসা পর্যন্ত কান্নার রোল কোন অবস্থায় থামানো সম্ভব হয়নি। হঠাৎ পরিবেশের পরিবর্তনের ফলে শিশুর এ কান্না বা অস্বাভাবিক অবস্থা। শিশুর এ আটকে থাকার অভ্যাস বাইরের জগতের বিচিত্র রুপ সে সহ্য করতে সক্ষম হয়নি। ভীতির সঞ্চার সৃষ্টি হওয়াটা স্বাভাবিক। করোনা শুরু হওয়ার পর নির্ভরতা চলে গেল স্মার্ট ফোন, ট্যাবলেট, ল্যাপটপ আর কম্পিউটারের ওপর। প্রাক প্রাথমিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিকে শুরু হয়েছে অনলাইনে পাঠদান। এসব পাঠের চক্রে পড়ে শিশু এখন ঘুম থেকে উঠে টুথব্রাশ খোঁজে না, খোঁজে সেলফোন। করোনার পূর্বেও এসবের প্রতি শিশুরা আকৃষ্ট ছিল। তবে করোনা আসার পর স্মার্ট ফোন, ট্যাবলেট, ল্যাপটপ ইত্যাদি জিনিসের প্রতি নির্ভরতা আরো ব্যাপকভাবে বেড়ে গেছে। এসবের ব্যবহার বেড়ে যাওয়ার কারণে শিশুরা নানা ধরণের ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে, যেমন চোখের সমস্যা, স্থুলতা, প্রতিবন্ধিতা, অশ্লীলতায় আসক্তি ইত্যাদি।  

শিশু ঘর থেকে ধীরে ধীরে বাইরের পরিবেশ দেখতে দেখতে তার জ্ঞান বিকশিত হয়। এ জ্ঞান নির্ভরতা বেড়ে উঠার পিছনে শিক্ষকের দায়িত্ব পালন করছেন, মা-বাবা, ভাই-বোন বা শিশুর সহচার্যে থাকা আত্নীয়স্বজন । তারপরে শিক্ষা গ্রহণ করে এ সীমাহীন আকাশ, বাতাস, গাছপালা, পাহাড়, পর্বত, বন-জঙ্গলের দিগন্ত জোড়া মাঠ, পশু , পাখি জীব-জন্তু প্রাকৃতিক ও সামাজিক পরিবেশ থেকে। আমাদের সমাজ এ শিক্ষা অপরিপূর্ণ রেখে পাঠিয়ে দেয় বিদ্যালয় নামক কারাগারে। যে বয়সে সাধারণত নিজ পরিবেশ থেকে শিক্ষা গ্রহণ করবে, সে বয়সে তাকে পাঠানো হয় নির্মম নির্দয় পরিবেশে। নদীর মতো শিশুর গতিপথও বদলে যেতে থাকে। অনেকটা বিশাল পন্ডিত বানানোর জন্য বাংলা, ইংরেজি, আরবি অক্ষর লেখা বা বড় বড় শব্দ শেখানোর প্রতিযোগিতা শুরু হয়। এ যেন ছোট শিশুকে সাধারণ জ্ঞানের বইয়ের অসাধারণ জ্ঞান দেয়ার মত অবস্থা। যেমন সৌরজগৎ তথা বর্হিবিশ্ব সম্পর্কে প্রশ্ন, শিশুদের নানা ইংরেজি বই মুখস্থের মধ্য দিয়ে শুরু হয় ইংরেজ বানানোর কঠিন প্রতিযোগিতা। প্রখ্যাত পাবলিকেশন প্রকাশিত ‘এসো আরবি শিখি’ বইয়ের মাধ্যমে দরূদ, দোয়া মাছুরা, মোনাজাত, তাশাহূদ, সানা সহ আত্মীয় স্বজনের নাম, বার মাসের নাম আরবিতে শেখানো হয়। শিশু পারিবারিক ও সামাজিক পরিবেশের মাধ্যমে প্রথমে আঁকা জোঁকার মাধ্যমে রেখা, বর্ণের আকৃতি বিভিন্ন পরিচিত শব্দ শেখা, ছড়া, গান আবৃত্তি করতে শিখবে, এ ব্যতিরেকে খেলাধুলা বিভিন্ন জাতীয় ও সামাজিক দিবস উদযাপনের মাধ্যমে শিশু নিজেকে জানবে। আরও জানবে নিজ জাতির সংস্কৃতি, ধর্ম, জাতির সংগ্রামী ইতিহাসকে। 

বহু শিশু কিন্ডারকার্টেন বিদ্যালয় নামের শৃঙ্খলে আবদ্ধ হয়ে মেধা বা জ্ঞান বিকাশের পরিবর্তে হাবু-ডুবু খেয়ে যাচ্ছে। হারিয়ে ফেলে তাদের হাসি খুশি আনন্দময় জীবন। থমকে যায় তাদের স্বাভাবিক বিকশিত জীবনের ভবিষ্যত। গতিপথ বিপরীত দিকে ধাবিত হয়। শিশুর এ গতি পরিবর্তনের জন্য সর্বাগ্রে দায়ী প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্টরা। তারা দেখেও না দেখার ভান করে শিশু শিক্ষাকে বিপর্যস্ত করে তুলছে। শিশুর ভবিষ্যত জীবন সংকুচিত করার শিক্ষা দেওয়া থেকে বিরত রাখতে তারা নিরব। এ নিরবতা তাদের পৃষ্ঠপোষকতার বহিঃপ্রকাশ। অলি গলি আনাচে কানাচে শুধু শিশুর মেধা বিনষ্টকারী প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠছে। কিন্ডারগার্টেন হওয়া প্রয়োজন শিশু মনোবিজ্ঞানসম্মত বিদ্যালয়। অথচ বর্তমানে অধিকাংশ কিন্ডারগার্টেন হলো শিশুদের যন্ত্রণা বা মেধা বিকাশের অন্তরায়। শিশু শিক্ষার জন্য ট্রেনিংপ্রাপ্ত শিক্ষক নেই বললেই চলে কিন্ডারগার্টেন বিদ্যালয়গুলোতো। প্রবাদ আছে, ‘শিশু মনোবিজ্ঞান ছাড়া শিক্ষা, ছিদ্র থলে ভিক্ষা’।

জ্ঞান অর্জনের জন্য শিক্ষা। একটি জ্ঞান নির্ভর সমাজ গড়ে তোলার জন্য বিদ্যালয়ের ভূমিকা অনস্বীকার্য। করোনার ফলে  শিশুর স্বাভাবিক সুন্দর শৈশব বিকাশের অন্তরায় হয়ে পড়েছে। করোনায় বিশ্বে হৃদয় বিদারক মর্মান্তিক মৃত্যু থেকে শিক্ষার্থীর জীবন রক্ষার এ দুর্বিষহ জীবন যাত্রা। শিক্ষার্থী পাচ্ছেনা শিক্ষকের সান্নিধ্য, অপরদিকে শিক্ষকও পাচ্ছেনা তাদের প্রিয় মুখ গুলোর সংস্পর্শে আসতে। এ যেন এক গভীর ভালোবাসার বিচ্ছেদ। কিছু কিছু অশিক্ষিত অভিভাবক বিদ্যালয়ে লেখাপড়া নিয়ে প্রায়ই বিরূপ মন্তব্য করতে শুনেছি। এখানে করোনার দীর্ঘ সময় বিদ্যালয় বন্ধে আজ শিক্ষার্থী শিক্ষক, অভিভাবক সকলের মুখে মুখে একই আর্তনাদ কবে খুলবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান?
 
করোনা যাতনায় মনে পড়েছে ‘বিক্ষোভ’ ছবিতে বিদ্যালয়কে নিয়ে সভ্যতাকে আলোকিত করার কতিপয় গানের লাইন
 
বিদ্যালয় মোদের বিদ্যালয়
এখানে সভ্যতারই ফুল ফোটানো হয়।
এখানে জ্ঞানের আলোর মশাল জ্বেলে 
হয়রে সূর্যোদয়।
এখানে শিকড় শুধু মানবতার বৃক্ষলতার
এখানে শব্দ মধু বিশ্বময়ীর বুকের কথার।
এ কোনো রণাঙ্গণের রক্তে ভেজা সিক্ত প্রান্ত নয়। 
এখানে জন্ম কত শিল্পী কবি সাহিত্যিকের 
এখানে পটভূমি জ্ঞানগুণী মনীষীদের
এখানে থাকবে কেন আতংক 
আর হঠাৎ মৃত্যু ভয়। 

এ করোনায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গুরুত্ব যে অপরিসীম তা জাতি হাড়ে হাড়ে উপলদ্ধি করতে পেরেছে। শিশু কিশোরদের যে ভয়ানক কষ্ট তা আমরা কতটুকু হৃদয়াঙ্গম করতে পারছি তা আজকের প্রশ্ন ? আমাদের দেশে দরিদ্রতার কষাঘাতে বসবাস করছেন অসংখ্য পথ শিশু। করোনায় তাদের অন্ন, বস্ত্র, চিকিৎসা, বাসস্থানের নিদারুণ সংকট। কাজ, কর্ম আয়-রোজগার তাদের নেই বললেই চলে। আমাদের সমাজ নিজেদের নিয়ে ব্যস্ত। পথ শিশুদের সমস্যা চিহ্নিত করে সমাধানের দায়িত্ব নিতে হবে সরকারকে। পথ শিশু যেন অন্যান্য শিশুর মতো অন্ন, বস্ত্র চিকিৎসা, বাসস্থানসহ শিক্ষার সুযোগ পায়। মঙ্গার মত পথ শিশু নাম যেন মুছে যাক আমাদের মাঝ থেকে। পথ শিশুরা নাগরিক অধিকার থেকে কেন বঞ্চিত ? 

প্রথমত তাদের সুযোগ নিশ্চিত করার দায়িত্ব থাকা প্রয়োজন তৃণমূলের জনপ্রতিনিধিদের। স্বাধীন সার্বভৌম বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশে শিশুরা যেন মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত না হয়, সেদিকে রাষ্ট্রকে সজাগ ও সক্রিয় থাকতে হবে। করোনায় শিশু কিশোরের মাঝে নিস্তব্ধতার পাশাপাশি শিশু মনোবিজ্ঞান বর্হিভূত শিক্ষার চাপ বন্ধ করার প্রয়োজনে। শিশুকে হাসি খুশির মাঝে স্বাভাবিক গতিতে বেড়ে ওঠার সুযোগ দিতে হবে। শিশুর মন-প্রাণ সজীব ও আলোকিত করার লক্ষ্যে কঠোর স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া প্রয়োজন। পূর্বের মতো সকল শ্রেণির কার্যক্রম না করে হলেও এক বা একাধিক শ্রেণির ক্লাস নেওয়া যেতে পারে। সমগ্র জাতির সাথে এক হয়ে আগামী প্রজন্ম করোনামুক্ত থাকুক এ যেমন কামনা। পাশাপাশি তাদের শারীরিক মানসিক বিকাশ চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি না হয়ে দাঁড়ায়, এ দিকে সর্তক থাকা প্রয়োজন। শিশুর এ বিকাশে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় অধিকতর সক্রিয় হবে এ প্রতীক্ষায়। 

লেখক : মো. সিদ্দিকুর রহমান, সভাপতি, বঙ্গবন্ধু প্রাথমিক শিক্ষা গবেষণা পরিষদ; সম্পাদকীয় উপদেষ্টা, দৈনিক শিক্ষাডটকম।

ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা: শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিষ্কার - dainik shiksha ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা: শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিষ্কার ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা: শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিষ্কার - dainik shiksha ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে জবি ছাত্রীর আত্মহত্যা: শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিষ্কার অবন্তিকার আত্মহত্যা: সাতদিনের মধ্যে তদন্ত সম্পন্নের আশ্বাস জবি উপাচার্যের - dainik shiksha অবন্তিকার আত্মহত্যা: সাতদিনের মধ্যে তদন্ত সম্পন্নের আশ্বাস জবি উপাচার্যের হয়রানির প্রতিকার চেয়েও ফল পাননি অবন্তিকা, অভিযোগ মায়ের - dainik shiksha হয়রানির প্রতিকার চেয়েও ফল পাননি অবন্তিকা, অভিযোগ মায়ের নতুন শিক্ষাক্রম: শিক্ষকদের কাছে প্রাইভেট না পড়লে মিলছে না মূল্যায়ন - dainik shiksha নতুন শিক্ষাক্রম: শিক্ষকদের কাছে প্রাইভেট না পড়লে মিলছে না মূল্যায়ন মূল্যায়ন বুঝলেও নৈপুণ্য অ্যাপে চ্যালেঞ্জের মুখে শিক্ষকরা - dainik shiksha মূল্যায়ন বুঝলেও নৈপুণ্য অ্যাপে চ্যালেঞ্জের মুখে শিক্ষকরা ‘পড়তে ও লিখতে’ শেখা প্রকল্প কেনো - dainik shiksha ‘পড়তে ও লিখতে’ শেখা প্রকল্প কেনো please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.026041030883789