মাদরাসা শিক্ষকদের একদিনের বেতন জমা দেয়া যাবে ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত - দৈনিকশিক্ষা

মাদরাসা শিক্ষকদের একদিনের বেতন জমা দেয়া যাবে ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত

নিজস্ব প্রতিবেদক |

আগামী ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত মাদরাসার এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা একদিনের বেতন প্রধানমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিলে জমা দিতে পারবেন। আগে এই সময়সীমা ১৫ এপ্রিল পযন্ত ছিলো। ওই সময়ের মধ্যে অনেকেই মার্চ মাসের এমপিওর টাকা হাতে পাননি।শিক্ষকদের দাবির প্রেক্ষিতে সময় বাড়িয়েছে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর। বৃহস্পতিবার (১৬ এপ্রিল) মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করা হয়।

মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্র দৈনিক শিক্ষাডটকমকে জানায়, একদিনের বেতন জমা দেওয়ার সময় বাড়ানোর শিক্ষকদের দাবি নিয়ে দৈনিক শিক্ষাডটকমের ফেসবুক লাইভ ও প্রতিবেদন প্রকাশের পর মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা নতুন সিদ্ধান্ত দিয়েছেন। শিক্ষকদের এক দিনের বেতন জমা দেয়ার সময় ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।

এর আগে গত ১২ এপ্রিল শিক্ষা বিষয়ক দেশের একমাত্র পত্রিকা দৈনিক শিক্ষাডটকম’র ফেসবুক লাইভে ও প্রতিবেদন দেখে সারাদেশের মাদরাসার শিক্ষক-কর্মচারী জানতে পারেন ১৫ এপ্রিলের মধ্যে টাকা দিতে হবে। গত ১২ এপ্রিল সরকারি সিদ্ধান্ত জানার পরপরই মাঠ পর্যায়ে টাকা চাওয়া শুরু করেছেন উপজেলা শিক্ষা অফিসাররা। যদিও করোনার পরিস্থিতিতে অনেক মাদরাসার শিক্ষক-কর্মচারী বেতন তুলতে পারেন নি। 

সারাদেশের মাদরাসা শিক্ষকরা শিক্ষকরা দৈনিক শিক্ষাকে জানিয়েছিলেন, তারা চান টাকা সংগ্রহ ও জমাদানের জন্য সময় বৃদ্ধি করা হোক। এর স্বপক্ষে তারা কয়েকটি যুক্তি দেখিয়ে তারা বলেছেন, এমপিওশিট ও ব্যাংক ভাউচার ইত্যাদি জটিলতায় এখন অনেক শিক্ষক বেতন ভাতা তুলতে পারেননি। তাই ১২ এপ্রিলের নোটিশে ১৫ এপ্রিলের মধ্যে টাকা পাঠানোয় জটিলতা দেখা দিয়েছে। শিক্ষকদের অনেকেই প্রতিষ্ঠান থেকে বিভিন্ন নিরাপদ জায়গায় চলে গেছেন ।

দেরিতে এসে স্বপ্নভঙ্গ গুচ্ছে ভর্তিচ্ছু অনেকের - dainik shiksha দেরিতে এসে স্বপ্নভঙ্গ গুচ্ছে ভর্তিচ্ছু অনেকের নবম পে-স্কেল বাস্তবায়নসহ ৭ দাবিতে সরকারি কর্মচারীদের মানববন্ধন - dainik shiksha নবম পে-স্কেল বাস্তবায়নসহ ৭ দাবিতে সরকারি কর্মচারীদের মানববন্ধন কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে জগদীশ চন্দ্র বসুর নামে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনে সম্মতি প্রধানমন্ত্রীর - dainik shiksha জগদীশ চন্দ্র বসুর নামে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনে সম্মতি প্রধানমন্ত্রীর প্রধান শিক্ষককে লাঞ্ছিতের অভিযোগে বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি গ্রেফতার - dainik shiksha প্রধান শিক্ষককে লাঞ্ছিতের অভিযোগে বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি গ্রেফতার শিক্ষার্থীদের জন্য পাঠ্যবইয়ের সংশোধনী প্রকাশ - dainik shiksha শিক্ষার্থীদের জন্য পাঠ্যবইয়ের সংশোধনী প্রকাশ নিজের শিক্ষককে নিয়ে শ্রেণিকক্ষে ঢাবি শিক্ষক, প্রশংসায় ভাসছে ফেসবুক - dainik shiksha নিজের শিক্ষককে নিয়ে শ্রেণিকক্ষে ঢাবি শিক্ষক, প্রশংসায় ভাসছে ফেসবুক please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0033469200134277