বিয়ের পর পোষ্য কোটায় শিক্ষকতা - দৈনিকশিক্ষা

বিয়ের পর পোষ্য কোটায় শিক্ষকতা

দৈনিক শিক্ষাডটকম, নওগাঁ |
দৈনিক শিক্ষাডটকম, নওগাঁ: নওগাঁর রাণীনগরে বিয়ের পর পোষ্য কোটায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে চাকরি করার অভিযোগ উঠেছে এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত শিক্ষক উপজেলার সবনম মোস্তারী মিরাট উত্তরপাড়া (বৈঠাখালী) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চাকরি করেন। তিনি ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আনিছুর রহমানের মেয়ে।
 
জানা যায়, প্রধান শিক্ষক মো. আনিছুর রহমানের মেয়ে সবনম মোস্তারী ২০১১ খ্রিষ্টাব্দে এসএসসি, ২০১৩ খ্রিষ্টাব্দে এইচএসসি পাস করে রাজশাহী কলেজ থেকে সোশ্যাল ওয়ার্ক বিষয়ে এমএসসি সম্পন্ন করেন। 
 
এরপর ২০২০ খ্রিষ্টোব্দে প্রকাশিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে পোষ্য কোটায় আবেদন করেন। ২০২১ খ্রিষ্টাব্দের জানুয়ারিতে রাজশাহীর সফুড়া এলাকায় বিয়ে করেন। এরপর ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দের জানুয়ারির ২২ তারিখে নিয়োগ পেয়ে সহকারী শিক্ষক হিসেবে বাবা আনিছুর রহমানের বিদ্যালয়ে যোগদান করেন।
 
এই বিষয়ে সহকারী শিক্ষক সবনম মোস্তারী বলেন, আমি যেহেতু আবেদেন করার পরে বিয়ে করেছি সেহেতু আমি অবশ্যই পোষ্য কোটার সুবিধা পাবো। বাবার কাছে সকল কাগজপত্রের একটি সেট রয়েছে আপনি চাইলে তা দেখতে পারেন।
 
এই বিষয়ে জানতে চাইলে ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও সবনম মোস্তারীর বাবা ফোনে প্রথমে সব প্রমাণ দিতে রাজি হলেও পরে আবার ফোন করলে ক্ষিপ্ত হয়ে বলেন যে, আমি আপনাকে কোন কাগজপত্রাদি দিবো না আপনি উপজেলা কিংবা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে সব কাগজপত্রাদি আছে সেখান থেকে সংগ্রহ করে নেন।
 
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. নাদিরউজ্জামান বলেন আমি সম্প্রতি এই অফিসে যোগদান করেছি। আমি যোগদানের পর ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দে নিয়োগ পাওয়া কোনো শিক্ষকের কাগজপত্রাদি খুঁজে পাইনি। হয়তো তৎকালীন শিক্ষা কর্মকর্তা সব কাগজপত্র সরিয়ে ফেলেছেন। তবে আমি বিষয়টি তদন্ত করবো। তদন্ত করে যদি সবনম মোস্তারীর বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগটি সত্য হয় তাহলে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।
দেরিতে এসে স্বপ্নভঙ্গ গুচ্ছে ভর্তিচ্ছু অনেকের - dainik shiksha দেরিতে এসে স্বপ্নভঙ্গ গুচ্ছে ভর্তিচ্ছু অনেকের নবম পে-স্কেল বাস্তবায়নসহ ৭ দাবিতে সরকারি কর্মচারীদের মানববন্ধন - dainik shiksha নবম পে-স্কেল বাস্তবায়নসহ ৭ দাবিতে সরকারি কর্মচারীদের মানববন্ধন কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে জগদীশ চন্দ্র বসুর নামে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনে সম্মতি প্রধানমন্ত্রীর - dainik shiksha জগদীশ চন্দ্র বসুর নামে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনে সম্মতি প্রধানমন্ত্রীর প্রধান শিক্ষককে লাঞ্ছিতের অভিযোগে বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি গ্রেফতার - dainik shiksha প্রধান শিক্ষককে লাঞ্ছিতের অভিযোগে বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি গ্রেফতার শিক্ষার্থীদের জন্য পাঠ্যবইয়ের সংশোধনী প্রকাশ - dainik shiksha শিক্ষার্থীদের জন্য পাঠ্যবইয়ের সংশোধনী প্রকাশ নিজের শিক্ষককে নিয়ে শ্রেণিকক্ষে ঢাবি শিক্ষক, প্রশংসায় ভাসছে ফেসবুক - dainik shiksha নিজের শিক্ষককে নিয়ে শ্রেণিকক্ষে ঢাবি শিক্ষক, প্রশংসায় ভাসছে ফেসবুক please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.0063240528106689