বেসরকারি শিক্ষক বদলি নীতিমালা যেমন হতে পারে - দৈনিকশিক্ষা

বেসরকারি শিক্ষক বদলি নীতিমালা যেমন হতে পারে

মো. রহমত উল্লাহ্ |

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা বদলির দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে সোচ্চার।   তাদের প্রয়োজনের দিক থেকে এই দাবিটি খুবই মানবিক ও যৌক্তিক। এ বিষয়ে বিভিন্ন সময় পরিবর্তিত ব্যবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে লেখালেখি করেছি অনেক। সর্বশেষ উত্থাপন করেছি নিবন্ধনধারী এমপিভুক্ত অভিজ্ঞতাসম্পন্ন (ন্যূনতম ৩/৫ বছরের অভিজ্ঞতা নির্ধারণ করা যেতে পারতো) শিক্ষকদের জন্য পৃথক গণবিজ্ঞপ্তির প্রস্তাব। মন্দের ভালো হিসেবে সেটিকে সমর্থন করেছেন প্রায় সকল বদলি প্রত্যাশী নিবন্ধনধারী এমপিওভুক্ত শিক্ষক।

বদলি ব্যবস্থাটি বিশ্বস্বীকৃত। তবে সেটি একই প্রতিষ্ঠানে/ সংস্থায়/ ব্যাংকে/ এনজিওতে কর্মরত বিভিন্ন দপ্তর ও শাখার কর্মীদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। কিন্তু প্রত্যেকটি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্বতন্ত্র হওয়ায় ও পৃথক পরিচালনা কমিটির অধীনে পরিচালিত হওয়ায় অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের ন্যায় এখানে সরাসরি বদলি ব্যবস্থা কার্যকর ছিলো না, নেই। তদুপরি বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের প্রতিষ্ঠান ভেদে প্রাতিষ্ঠানিক সুযোগ সুবিধা কম/বেশি থাকায় বাধ্যতামূলক বদলিও কার্যকর করা সম্ভব নয়। ২০১৫ খ্রিষ্টাব্দের অক্টোবর থেকে নতুন পদ্ধতিতে এন্ট্রি লেভেলে শিক্ষক নিয়োগ হচ্ছে। 

যথাযথ নীতিমালা প্রবর্তন ব্যতীত বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের বদলি বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। অত্যন্ত দুঃখজনক হলেও সত্য, দীর্ঘ দিনেও হয়নি সে নীতিমালা প্রণয়ন, হচ্ছে না কাঙ্খিত বদলির ব্যবস্থা। 

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জন্মের শুরু থেকে চতুর্থ গণবিজ্ঞতির পূর্ব পর্যন্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা এক প্রতিষ্ঠান থেকে অন্য প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ নিয়ে যাওয়ার জন্য আবেদন করার সুযোগ পেয়ে আসছিলেন এবং যোগ্য বিবেচিত হলে নিয়োগ পেয়ে প্রতিষ্ঠান পরিবর্তন ও এমপিও স্থানান্তরের সুযোগ পেয়ে আসছিলেন। এমনকি এক অধিদপ্তরের অধীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে অন্য অধিদপ্তরের অধীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও নিয়োগ নিয়ে, এমপিও ট্রান্সফার নিয়ে যাওয়ার সুযোগ যোগ্যদের ছিল। শিক্ষকদের বদলি সুবিধা প্রদানের প্রয়োজনে বিভিন্ন দিক বিবেচনা করে সে ব্যবস্থাটিকে আরো মোডিফাই করা যেতে পারতো। কিন্তু চতুর্থ গণ বিজ্ঞপ্তিতে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সেই সুযোগ রহিত করা হয়েছে অর্থাৎ তাদের প্রতিষ্ঠান পরিবর্তন করার ন্যূনতম সুযোগটুকুও বর্তমানে নেই। এতে আরো বেড়ে গেছে শিক্ষকদের দুঃখ-কষ্ট! এমতাবস্থায় শিক্ষার বৃহত্তর স্বার্থেই দূর-দূরান্তে অবস্থিত সকল ধরনের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (কারিগরিসহ সাধারণ স্কুল, কলেজ, মাদরাসা) এর এমপিওভুক্ত ‘অভিজ্ঞ’ শিক্ষকদের দুর্বিষহ জীবন থেকে মুক্ত হবার সুযোগ দিয়ে তাদের মধ্যে দ্রুত বদলি ব্যবস্থা প্রবর্তন করা অত্যন্ত জরুরি। 

যেহেতু বর্তমানে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের নিয়োগ এনটিআরসিএ কর্তৃক চূড়ান্ত করা হয় এবং যেহেতু বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের এমপিওভুক্তি, সরকারি বেতনভাতা প্রদান, এমপিও ট্রান্সফার, টাইমস্কেল প্রদান, পদোন্নতি প্রদান, অবসর সুবিধা প্রদান, কল্যাণ ভাতা প্রদান ইত্যাদি সরকার কর্তৃক নির্ধারিত নিয়মে হয়ে থাকে এবং যেহেতু এ সব নিয়ম প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিচালনা কমিটি তথা কর্তৃপক্ষ ও সংশ্লিষ্ট শিক্ষক-কর্মচারী মানতে বাধ্য থাকে; সেহেতু এখন শিক্ষক-কর্মচারীদের বদলির ব্যবস্থাটি কোনো সুষ্ঠু নীতিমালার ভিত্তিতে করা হলে তা সহজেই বাস্তবায়ন করা সম্ভব।

সব বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়ে সাড়ে পাঁচ লাখ বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারী সন্তুষ্ট রেখে একটি বদলি নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন খুবই জটিল ধারাবাহিক কর্মযজ্ঞ। অথচ অনেকেই তা স্বীকার করবেন না, বিবেচনা করবেন না সম্মিলিত স্বার্থ। কথা বলবেন কেবল নিজের পক্ষে। যার সামান্য অসুবিধা হবে হয়তো তিনিই ব্যক্ত করবেন ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া! আমার কথা যতোই যুক্তিযুক্ত হোক কারো বিপক্ষে গেলে হয়তো সেই আমাকে গালমন্দ করবেন! তথাপি শুরু করতে হবে যথা সম্ভব সবদিক বিবেচনায় রেখে এবং পরিবর্তিত বাস্তবতা ও সংশ্লিষ্টদের যৌক্তিক প্রত্যাশা অনুসারে প্রয়োজনীয় পরিমার্জন/ সংশোধন করে করে এগিয়ে যেতে হবে সকলের গ্রহণযোগ্য পর্যায়ে। বাস্তবসম্মত গঠনমূলক আলোচনা, সমালোচনা ও মতামতের ভিত্তিতেই তৈরি হবে উত্তম নীতিমালা। সবার কাছে তাই প্রত্যাশিত। এ লক্ষ্যেই আমি উত্থাপন করছি কয়েকটি প্রস্তাব।

(ক) পারস্পরিক বদলি : বিদ্যমান এমপিওভুক্ত (নিবন্ধিত ও অনিবন্ধিত) শিক্ষকদের  জন্য সহজেই প্রবর্তন করা যেতে পারে এটি। 

১. মাধ্যমিক স্তরের সব ধরনের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সহকারি শিক্ষকদের সিনিয়র শিক্ষক হবার ক্ষেত্রে যেহেতু কোনো শতকরা হার অনুসরণ করতে হয় না অর্থাৎ যেকোনো সহকারি শিক্ষক নির্ধারিত অভিজ্ঞতা অর্জিত হবার পর সিনিয়র শিক্ষক হতে পারেন, সেহেতু বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত একই বিষয়ের এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মধ্যে সিনিয়র জুনিয়র নির্বিশেষে পারস্পরিক বদলির সুযোগ দেওয়া যেতে পারে।

২. উচ্চমাধ্যমিক ও স্নাতক পর্যায়ের সব ধরনের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রভাষকদের (১৬ বৎসরের পূর্বে) জ্যেষ্ঠ প্রভাষক বা সহকারী অধ্যাপক হবার ক্ষেত্রে যেহেতু ওই প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষকদের একটি শতকরা হার (৫০ শতাংশ) অনুসরণ করতে হয় সেহেতু বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত সমঅভিজ্ঞ একই বিষয়ের এমপিওভুক্ত প্রভাষক ও জ্যেষ্ঠ প্রভাষক বা সহকারী অধ্যাপকদের মধ্যে শর্তসাপেক্ষে পারস্পরিক বদলির সুযোগ দেওয়া যেতে পারে। এক্ষেত্রে উভয়ে সমঅভিজ্ঞ না হলে বদলি হয়ে যে দুটি প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকদ্বয় যোগদান করবেন সেখানে তাদের প্রাতিষ্ঠানিক সিনিয়রিটি এমনভাবে নির্ধারণ করতে হবে যেনো সে দু'টি প্রতিষ্ঠানে তখন কর্মরত শিক্ষকদের ভবিষ্যৎ পদোন্নতিতে কোনো বিরূপ প্রভাব ফেলতে না পারে। কেননা, একের বদলির কারণে অন্যদের ক্ষতি/ অসুবিধা হলে তারা সে বদলির বিরোধিতা করবে।

৩. প্রদর্শকদের যেহেতু পদোন্নতির সুযোগ নেই সেহেতু সিনিয়র জুনিয়র নির্বিশেষে সমস্তরে একই বিষয়ে কর্মরত এমপিওভুক্তদের মধ্যে পারস্পরিক বদলির সুযোগ দেয়া যেতে পারে।

৪. কর্মচারীদের যেহেতু পদোন্নতির সুযোগ নেই সেহেতু সিনিয়র জুনিয়র নির্বিশেষে একইপদে কর্মরত এমপিওভক্তদের মধ্যে পারস্পরিক বদলির সুযোগ দেওয়া যেতে পারে।

এরূপ পারস্পরিক বদলির জন্য কোনো সময় নির্ধারণ করে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের প্রয়োজন নেই। শিক্ষা বিভাগের সংশ্লিষ্ট দফতরের ওয়েবসাইটে শূন্য পদের তালিকা দেয়া থাকলে সেখান থেকে তথ্য নিয়ে নির্ধারিত নিয়ম-নীতি অনুসারে পারস্পরিক সমঝোতার ভিত্তিতে দু'জন শিক্ষক/ প্রদর্শক/ কর্মচারী যৌথভাবে আবেদনপত্র দাখিল করে যোগ্য বিবেচিত হলে যেকোনো সময় পারস্পরিক বদলির সুযোগ পেতে পারেন। মনে রাখতে হবে, পারস্পরিক বদলি অন্য কোনো বদলির বিকল্প নয়। এটি অন্যান্য বদলির পাশাপাশি একটি নিত্য চলমান বদলি প্রক্রিয়া।

(খ) স্বেচ্ছায় বদলি: 
১. মাধ্যমিক স্তরের সব ধরনের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সহকারি শিক্ষকদের সিনিয়র শিক্ষক হবার ক্ষেত্রে যেহেতু কোনো শতকরা হার অনুসরণ করতে হয় না অর্থাৎ যেকোনো সহকারি শিক্ষক নির্ধারিত অভিজ্ঞতা অর্জিত হবার পর সিনিয়র শিক্ষক হতে পারেন, সেহেতু বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অন্য প্রতিষ্ঠানের একই বিষয়ের শূন্য পদে স্বেচ্ছায় বদলি হয়ে যাওয়ার জন্য সিনিয়র জুনিয়র নির্বিশেষে সবাইকেই সুযোগ দেওয়া যেতে পারে। 

২. উচ্চমাধ্যমিক ও স্নাতক পর্যায়ের সব ধরনের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রভাষকদের (১৬ বৎসরের পূর্বে) জ্যেষ্ঠ প্রভাষক বা সহকারী অধ্যাপক হবার ক্ষেত্রে যেহেতু ওই প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষকদের একটি শতকরা হার (৫০ শতাংশ) অনুসরণ করতে হয় সেহেতু বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত এমপিওভুক্ত প্রভাষক ও জ্যেষ্ঠ প্রভাষক/ সহকারী অধ্যাপকদের শর্তসাপেক্ষে অন্য প্রতিষ্ঠানের একই বিষয়ের শূন্য পদে স্বেচ্ছায় বদলির সুযোগ দেওয়া যেতে পারে। এক্ষেত্রে বদলিকৃত শিক্ষক যে প্রতিষ্ঠানে এসে যোগদান করবেন সেখানে তার প্রাতিষ্ঠানিক সিনিয়রিটি এমনভাবে নির্ধারণ করতে হবে যেনো তখন সে প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষকদের ভবিষ্যৎ পদোন্নতিতে কোনো বিরূপ প্রভাব ফেলতে না পারে। কেননা, একের বদলির কারণে অন্যদের ক্ষতি/ অসুবিধা হলে তারা সে বদলির বিরোধিতা করবে এবং বদলি প্রত্যাশীদের সমালোচনা করবে।

৩. পদোন্নতির সুযোগ না থাকায় এমপিওভুক্ত প্রদর্শকদের সমস্তরে অন্য প্রতিষ্ঠানের একই বিষয়ের শূন্য পদে সিনিয়র জুনিয়র নির্বিশেষে স্বেচ্ছায় বদলির সুযোগ দেওয়া যেতে পারে। 

৪. পদোন্নতির সুযোগ না থাকায় এমপিওভুক্ত কর্মচারীদের একই পদবীতে অন্য প্রতিষ্ঠানের শূন্য পদে সিনিয়র জুনিয়র নির্বিশেষে স্বেচ্ছায় বদলির সুযোগ দেওয়া যেতে পারে। 

স্বেচ্ছায় বদলির ক্ষেত্রে:
(ক) এমপিওভুক্ত সবাইকে বদলির সুযোগ দেওয়া হলে এবং একই পদে একাধিক আবেদনপত্র দাখিল হলে তাদের একাডেমিক পরীক্ষার ফলাফল ও নিয়োগ/ নিবন্ধন পরীক্ষার ফলাফল এবং চাকরির অভিজ্ঞতা গণনা করে অধিক পয়েন্ট প্রাপ্তকে অগ্রাধিকার দেয়া যেতে পারে। 

(খ) শুধু নিবন্ধনধারী এমপিওভুক্তদের বদলির সুযোগ দেওয়া হলে এবং একই পদে একাধিক আবেদনপত্র দাখিল হলে তাদের একাডেমিক পরীক্ষার ফলাফল, নিবন্ধন পরীক্ষার ফলাফল ও চাকরির অভিজ্ঞতা গণনা করে অধিক পয়েন্ট প্রাপ্তকে অগ্রাধিকার দেওয়া যেতে পারে।

(গ) নির্ধারিত ক্রাইটেরিয়া অনুসারে সক্ষম হলে একজন বদলি প্রত্যাশী শিক্ষক/ কর্মচারীকে তার পছন্দক্রম অনুসারে একাধিক শূন্য পদের বিপরীতে অনলাইন আবেদনের সুযোগ দেওয়া যেতে পারে পারে।

(ঘ) একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর বিজ্ঞপ্তি দিয়ে স্বেচ্ছায় বদলি কার্যকর করে পরিবর্তিত শূন্য পদ নির্ধারণ বা পুনঃনির্ধারণ করে নতুন নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা যেতে পারে।

সার্বিকভাবে লক্ষণীয়, মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষকদের, উচ্চ মাধ্যমিক ও স্নাতক পর্যায়ের প্রদর্শকদের এবং সকল স্তরের কর্মচারীদের বদলির ক্ষেত্রে তেমন জটিলতা নেই। তবে  পদোন্নতিতে শতকরা হার বলবৎ থাকায় প্রভাষক ও জ্যেষ্ঠ প্রভাষক/ সহকারী অধ্যাপকদের বদলির ক্ষেত্রে কিছুটা বেশি জটিলতা বিদ্যমান। প্রভাষকদের পদোন্নতির ক্ষেত্রে (অভিজ্ঞতা পুনঃনির্ধারণ করে) আরোপিত শতকরা হার উঠিয়ে দিয়ে অথবা বিকল্প কৌশল উদ্ভাবন করে এ সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে। তদুপরি প্রতিষ্ঠানপ্রধান ও সহপ্রধানদের বদলির ব্যবস্থা করতে চাইলে আরো অনেক ভেবেচিন্তে নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে বলে মনে করি। 

গ্রহণ/ বর্জন/ পরিমার্জন কর্তৃপক্ষের ইচ্ছা। তবে সকল ক্ষেত্রে সবার যৌক্তিক মতামতের ভিত্তিতে আরও উত্তম কৌশল উদ্ভাবন করে বা উল্লিখিত কৌশল সংশোধন/ পরিমার্জন করে সুষ্ঠু নীতিমালা প্রণয়নের মাধ্যমে বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীদের কাঙ্খিত বদলি দ্রুত কার্যকর করা আবশ্যক। 

লেখক : মো. রহমত উল্লাহ্, অধ্যক্ষ, কিশলয় বালিকা বিদ্যালয় ও কলেজ, মোহাম্মদপুর, ঢাকা

 

রোববার থেকে সরকারি প্রাথমিকে মর্নিং স্কুল, খোলার প্রজ্ঞাপন জারি - dainik shiksha রোববার থেকে সরকারি প্রাথমিকে মর্নিং স্কুল, খোলার প্রজ্ঞাপন জারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শনিবারের ছুটি বহাল থাকছে - dainik shiksha প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শনিবারের ছুটি বহাল থাকছে ফের আন্দোলনের হুশিয়ারি চুয়েট শিক্ষার্থীদের - dainik shiksha ফের আন্দোলনের হুশিয়ারি চুয়েট শিক্ষার্থীদের গরমে কলেজে কোচিং, দুদিনে অসুস্থ ৮ ছাত্রী - dainik shiksha গরমে কলেজে কোচিং, দুদিনে অসুস্থ ৮ ছাত্রী কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে - dainik shiksha কওমি মাদরাসা : একটি অসমাপ্ত প্রকাশনা গ্রন্থটি এখন বাজারে নিবন্ধিত শিক্ষক নিয়োগে এনটিআরসির নতুন নির্দেশনা - dainik shiksha নিবন্ধিত শিক্ষক নিয়োগে এনটিআরসির নতুন নির্দেশনা দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে - dainik shiksha দৈনিক শিক্ষার নামে একাধিক ভুয়া পেজ-গ্রুপ ফেসবুকে জাল সনদে চাকরি করছে কয়েক হাজার হেলথ টেকনোলজিস্ট - dainik shiksha জাল সনদে চাকরি করছে কয়েক হাজার হেলথ টেকনোলজিস্ট ফের আন্দোলনের হুশিয়ারি চুয়েট শিক্ষার্থীদের - dainik shiksha ফের আন্দোলনের হুশিয়ারি চুয়েট শিক্ষার্থীদের আইনি লড়াইয়ে যাচ্ছেন শিক্ষক নেতা কাওছার শেখ - dainik shiksha আইনি লড়াইয়ে যাচ্ছেন শিক্ষক নেতা কাওছার শেখ please click here to view dainikshiksha website Execution time: 0.011079072952271